যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হাজার হাজার অভিবাসন প্রত্যাশী নিহত এবং গুম হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত পাড়ি দিতে গিয়ে ১৯৯০ সাল থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ছয় হাজার ২৯ জন মারা গেছে।
এছাড়া সীমান্তে হাজার হাজার মানুষ গুম হওয়ার ঘটনাও ঘটছে।
সীমান্তে অভিবাসীদের মৃত্যু এবং গুম হওয়ার বিষয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে আরিজোনাভিত্তিক সংস্থা 'নো মোর ডেথস' এবং 'কোয়ালিশন ফর হিউম্যান রাইটস'।
সংস্থা দুটি প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে কিভাবে মার্কিন সীমান্ত রক্ষীরা অভিযান চালায় এবং অভিবাসন প্রত্যাশীদের এমনভাবে ধাওয়া করে যার ফলে বহু মানুষ নিহত ও নিখোঁজ হয়ে যায়।
১৯৯৪ সাল থেকে সীমান্ত অনুপ্রবেশ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র এমন প্রতিরোধমূলক নীতি গ্রহণ করে যার ফলে হাজার হাজার অভিবাসন প্রত্যাশী সীমান্ত থেকে গুম এবং নিখোঁজ হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
সীমান্ত প্রহরায় নিয়োজিত বাহিনীর সদস্যরা অভিবাসন প্রত্যাশীদের 'ছত্রভঙ্গ' করতে ক্রমাগত সহিংস পদ্ধতি ব্যবহার করছে।
এরমধ্যে কুকুর দিয়ে হামলা, লাঠিপেটা এবং গাড়িতে করে সীমান্ত অতিক্রমকারীদের ধাওয়া করার মতো নিষ্ঠুর উপায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তের প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় হাজার হাজার মানুষ গুম হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা সাম্প্রতিক সবচেয়ে অন্যতম বড় ঐতিহাসিক অপরাধ। এছাড়া অনেক অভিবাসীকে মরুভূমিতে আটকে রেখে কংকালে পরিণত করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণ এবং যুক্তরাষ্ট্র নিবাসী ২০ থেকে ৩০ লাখ অনিবন্ধিত অভিবাসীকে ফেরত পাঠানোর অঙ্গীকার করেছেন।
এর ফলে সীমান্তে আরও মৃত্যু এবং গুম হওয়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা দুটি।
'নো মোর ডেথস' এবং 'কোয়ালিশন ফর হিউম্যান রাইটস' যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান সীমান্ত প্রহরা ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে মানবতা, মানবাধিকার এবং মানবিক মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধাশীল স্বচ্ছ ও ভালোমতো নথিবদ্ধ প্রক্রিয়া চালুর আহ্বান জানিয়েছে।
সীমান্তে অভিবাসীদের মৃত্যু এবং গুম হওয়ার বিষয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে আরিজোনাভিত্তিক সংস্থা 'নো মোর ডেথস' এবং 'কোয়ালিশন ফর হিউম্যান রাইটস'।
সংস্থা দুটি প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে কিভাবে মার্কিন সীমান্ত রক্ষীরা অভিযান চালায় এবং অভিবাসন প্রত্যাশীদের এমনভাবে ধাওয়া করে যার ফলে বহু মানুষ নিহত ও নিখোঁজ হয়ে যায়।
১৯৯৪ সাল থেকে সীমান্ত অনুপ্রবেশ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র এমন প্রতিরোধমূলক নীতি গ্রহণ করে যার ফলে হাজার হাজার অভিবাসন প্রত্যাশী সীমান্ত থেকে গুম এবং নিখোঁজ হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
সীমান্ত প্রহরায় নিয়োজিত বাহিনীর সদস্যরা অভিবাসন প্রত্যাশীদের 'ছত্রভঙ্গ' করতে ক্রমাগত সহিংস পদ্ধতি ব্যবহার করছে।
এরমধ্যে কুকুর দিয়ে হামলা, লাঠিপেটা এবং গাড়িতে করে সীমান্ত অতিক্রমকারীদের ধাওয়া করার মতো নিষ্ঠুর উপায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তের প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় হাজার হাজার মানুষ গুম হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা সাম্প্রতিক সবচেয়ে অন্যতম বড় ঐতিহাসিক অপরাধ। এছাড়া অনেক অভিবাসীকে মরুভূমিতে আটকে রেখে কংকালে পরিণত করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণ এবং যুক্তরাষ্ট্র নিবাসী ২০ থেকে ৩০ লাখ অনিবন্ধিত অভিবাসীকে ফেরত পাঠানোর অঙ্গীকার করেছেন।
এর ফলে সীমান্তে আরও মৃত্যু এবং গুম হওয়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা দুটি।
'নো মোর ডেথস' এবং 'কোয়ালিশন ফর হিউম্যান রাইটস' যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান সীমান্ত প্রহরা ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে মানবতা, মানবাধিকার এবং মানবিক মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধাশীল স্বচ্ছ ও ভালোমতো নথিবদ্ধ প্রক্রিয়া চালুর আহ্বান জানিয়েছে।
No comments:
Post a Comment