কঠোর অভিবাসন নীতির এই সময়েও আমেরিকার সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একটি সীমান্ত থেকে জানানো হয়েছে যে, সম্প্রতি বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ বেড়ে গেছে। একই সঙ্গে বেড়েছে সীমান্তে আটক বাংলাদেশিদের সংখ্যাও। বিশেষত টেক্সাসের ল্যারিডো সীমান্তে বাংলাদেশিরা বেশি আটক হচ্ছেন।
ল্যারিডো সীমান্তে টহলকারী নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের উদ্ধৃত করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, রিও গ্রেনডি নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত অবৈধভাবে প্রবেশে ইচ্ছুকদের অধিকাংশই বাংলাদেশি, যা প্রহরীদের উদ্বিগ্ন করছে। দক্ষিণ ল্যারিডো সীমান্তের কাছে ১৪ ও ১৫ মার্চ দুটি ভিন্ন ভিন্ন অনুপ্রবেশের ঘটনায় সাতজনকে আটক করা হয়। তদন্তের পর প্রহরীরা জানতে পারেন আটককৃতদের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশি।
ল্যারিডো সীমান্তে টহলকারী নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের উদ্ধৃত করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, রিও গ্রেনডি নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত অবৈধভাবে প্রবেশে ইচ্ছুকদের অধিকাংশই বাংলাদেশি, যা প্রহরীদের উদ্বিগ্ন করছে। দক্ষিণ ল্যারিডো সীমান্তের কাছে ১৪ ও ১৫ মার্চ দুটি ভিন্ন ভিন্ন অনুপ্রবেশের ঘটনায় সাতজনকে আটক করা হয়। তদন্তের পর প্রহরীরা জানতে পারেন আটককৃতদের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশি।
টহলদার বাহিনীর স্থানীয় সহকারী প্রধান গ্যাব্রিয়েল অ্যাকোস্টা বলেন, ‘আমাদের সদস্যরা সারা পৃথিবী থেকে প্রতি দিন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের আটক করছে। বাংলাদেশিরা মূলত মেক্সিকো হয়ে টেক্সাস সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ করছে। এটা কোনো নতুন ঘটনা নয়। এ বছর বাংলাদেশিরা তুলনামূলকভাবে বেশি প্রবেশ করছেন। ২০১৮ সালের শুরু থেকে ল্যারিডো সীমান্ত প্রহরীরা ১২২ জন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছেন।’
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন এজেন্সি সীমান্তের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের চেয়ে জোরদার করেছে। অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে চালু করেছে বিশেষ নম্বর। এজেন্সির পক্ষ থেকে মানব ও মাদক পাচারসহ যেকোনো ধরনের সন্দেহমূলক তৎপরতা চোখে পড়লে ১-৮০০-৩৪৩-১৯৯৪ নম্বরে ফোন করে ল্যারিডো সীমান্ত প্রহরীদের জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি আটকের ঘটনায় বাংলাদেশি কমিউনিটির পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানানো হয়েছে। তাদের মতে, বিভিন্ন সীমান্তে দালাল চক্র সক্রিয় রয়েছে। এদের মাধ্যমে সীমান্ত পার হতে গিয়ে অনেক সময় মৃত্যুর ঝুঁকি তৈরি হয়। এ ছাড়া আমেরিকায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়ার ভয় তো রয়েছেই। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমেরিকায় বিদ্যমান বাংলাদেশিদের জন্য বাড়তি চাপের কারণ হয়ে ওঠে। এই অবস্থায় বাংলাদেশিরা এভাবে অবৈধ প্রবেশ যতটা এড়াতে পারেন ততই মঙ্গল।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন এজেন্সি সীমান্তের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের চেয়ে জোরদার করেছে। অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে চালু করেছে বিশেষ নম্বর। এজেন্সির পক্ষ থেকে মানব ও মাদক পাচারসহ যেকোনো ধরনের সন্দেহমূলক তৎপরতা চোখে পড়লে ১-৮০০-৩৪৩-১৯৯৪ নম্বরে ফোন করে ল্যারিডো সীমান্ত প্রহরীদের জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি আটকের ঘটনায় বাংলাদেশি কমিউনিটির পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানানো হয়েছে। তাদের মতে, বিভিন্ন সীমান্তে দালাল চক্র সক্রিয় রয়েছে। এদের মাধ্যমে সীমান্ত পার হতে গিয়ে অনেক সময় মৃত্যুর ঝুঁকি তৈরি হয়। এ ছাড়া আমেরিকায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়ার ভয় তো রয়েছেই। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমেরিকায় বিদ্যমান বাংলাদেশিদের জন্য বাড়তি চাপের কারণ হয়ে ওঠে। এই অবস্থায় বাংলাদেশিরা এভাবে অবৈধ প্রবেশ যতটা এড়াতে পারেন ততই মঙ্গল।
No comments:
Post a Comment