রিও ২০১৬ অলিম্পিক শেষ হতেই ২০২০ টোকিও অলিম্পিক গেমসের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে। ব্রাজিল থেকে চার বছরের পরের অলিম্পিক গেছে জাপানে। দক্ষিণ আমেরিকা থেকে এশিয়ায়। পথে ঘাটে সাম্বার ছন্দ দেখে আসা অলিম্পিক এবার দেখবে রোবট, স্বচালিত গাড়ি। তো টোকিও অলিম্পিকের ৫টি বিষয় জেনে রাখুন এখনই।
হাই-টেক অলিম্পিক :
জাপান মানেই প্রযুক্তি। হাই-টেক অলিম্পিক তাই আশা করাই যায়। ১৯৬৪ সালে প্রথমবার টোকিও অলিম্পিক আয়োজন করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে আন্তর্জাতিক কমিউনিটিতে ফিরেছিল জাপান। সেবারই প্রবল গতির 'শিনকানসেন' বুলেট ট্রেন চালু হয়। জাপানের প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা আসে। আধা শতাব্দী পর টোকিও এখন বিশ্বের সবার সেরা ভবিষ্যতের শহর। স্মার্ট-কার্ড ট্রেইন, ইলেক্ট্রনিক্স টয়লেট থাকবে। জাপানও অলিম্পিককে তাদের প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের মঞ্চ হিসেবে বেছে নেবে। রোবট, ভাষার তাৎক্ষণিক অনুবাদ, স্বচালিত গাড়ি, হাই-ডেফিনেশন ৮কে টিভি, আরো কত কি যে থাকবে!
জাপান মানেই প্রযুক্তি। হাই-টেক অলিম্পিক তাই আশা করাই যায়। ১৯৬৪ সালে প্রথমবার টোকিও অলিম্পিক আয়োজন করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে আন্তর্জাতিক কমিউনিটিতে ফিরেছিল জাপান। সেবারই প্রবল গতির 'শিনকানসেন' বুলেট ট্রেন চালু হয়। জাপানের প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা আসে। আধা শতাব্দী পর টোকিও এখন বিশ্বের সবার সেরা ভবিষ্যতের শহর। স্মার্ট-কার্ড ট্রেইন, ইলেক্ট্রনিক্স টয়লেট থাকবে। জাপানও অলিম্পিককে তাদের প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের মঞ্চ হিসেবে বেছে নেবে। রোবট, ভাষার তাৎক্ষণিক অনুবাদ, স্বচালিত গাড়ি, হাই-ডেফিনেশন ৮কে টিভি, আরো কত কি যে থাকবে!
সরে যাওয়া ভেন্যু :
টোকিও গেমসে কিছু প্রতিশ্রুতি রক্ষা হবে না। পরিকল্পনা ছিল সব ভেন্যুই অলিম্পিক ভিলেজের আট কিলোমিটারের মধ্যে হবে। তা হচ্ছে না। খরচ কমাতে নতুন ভেন্যু তৈরি না করায় কিছু ইভেন্ট চলে গেছে টোকিওর বাইরে। কিন্তু সাবওয়ে ক্রসওয়ে ও কমিউটার ট্রেনের যোগাযোগ নেটওয়ার্কের কারণে কিছুই দূরে মনে হওয়ার কথা না।
টোকিও গেমসে কিছু প্রতিশ্রুতি রক্ষা হবে না। পরিকল্পনা ছিল সব ভেন্যুই অলিম্পিক ভিলেজের আট কিলোমিটারের মধ্যে হবে। তা হচ্ছে না। খরচ কমাতে নতুন ভেন্যু তৈরি না করায় কিছু ইভেন্ট চলে গেছে টোকিওর বাইরে। কিন্তু সাবওয়ে ক্রসওয়ে ও কমিউটার ট্রেনের যোগাযোগ নেটওয়ার্কের কারণে কিছুই দূরে মনে হওয়ার কথা না।
নতুন খেলা :
খেলার বিচারে এই অলিম্পিক একটু ভিন্ন হবে। বেসবল, সফটবল, সার্ফিং, স্কেট বোর্ডিং, কারাতে, স্পোর্টস ক্লাইম্বিং থাকবে ২০২০ গেমসে। ২০০৮ সালের পর ফিরছে বেসবল, সফটবল। কারাতে জাপানের জনপ্রিয় খেলা। তরুণদের আকৃষ্ট করতে সার্ফিং, স্কেটবোর্ডিং ও স্পোর্টস ক্লাইম্বিং থাকবে।
খেলার বিচারে এই অলিম্পিক একটু ভিন্ন হবে। বেসবল, সফটবল, সার্ফিং, স্কেট বোর্ডিং, কারাতে, স্পোর্টস ক্লাইম্বিং থাকবে ২০২০ গেমসে। ২০০৮ সালের পর ফিরছে বেসবল, সফটবল। কারাতে জাপানের জনপ্রিয় খেলা। তরুণদের আকৃষ্ট করতে সার্ফিং, স্কেটবোর্ডিং ও স্পোর্টস ক্লাইম্বিং থাকবে।
কেলেঙ্কারি :
প্রত্যেক অলিম্পিকে কিছু কেলেঙ্কারি থাকে। টোকিও ব্যতিক্রম না। নতুন প্রধান স্টেডিয়াম গড়ার কাজ শিডিউলের পেছনে পড়ে গেছে। কারণ, জাপান সরকার মূল ডিজাইন বদলে ফেলেছে খরচ কমাতে। গেমসের লোগো হইচই করে প্রকাশ হলেও আইডিয়া চুরির অভিযোগে বাতিল হয় তা। কিছু ভেন্যু টোকিওর বাইরে নিয়ে যাওয়ায় জাপানের ২ বিলিয়ন ডলার বেঁচেছে। কিন্তু সব মিলিয়ে খরচ বাজেট ছাড়াবে। জাপানের অলিম্পিক কমিটি জানিয়েছে, পরিকল্পনার চেয়ে ৩ বিলিয়ন ডলার বেশি খরচ লাগবে তাদের গেমস চালাতে। এর মধ্যে গেমসের ভেন্যু নির্মাণের খরচ অন্তর্ভুক্ত নয়।
প্রত্যেক অলিম্পিকে কিছু কেলেঙ্কারি থাকে। টোকিও ব্যতিক্রম না। নতুন প্রধান স্টেডিয়াম গড়ার কাজ শিডিউলের পেছনে পড়ে গেছে। কারণ, জাপান সরকার মূল ডিজাইন বদলে ফেলেছে খরচ কমাতে। গেমসের লোগো হইচই করে প্রকাশ হলেও আইডিয়া চুরির অভিযোগে বাতিল হয় তা। কিছু ভেন্যু টোকিওর বাইরে নিয়ে যাওয়ায় জাপানের ২ বিলিয়ন ডলার বেঁচেছে। কিন্তু সব মিলিয়ে খরচ বাজেট ছাড়াবে। জাপানের অলিম্পিক কমিটি জানিয়েছে, পরিকল্পনার চেয়ে ৩ বিলিয়ন ডলার বেশি খরচ লাগবে তাদের গেমস চালাতে। এর মধ্যে গেমসের ভেন্যু নির্মাণের খরচ অন্তর্ভুক্ত নয়।
ভূমিকম্প :
ভূমিকম্প বলে কয়ে আসে না। কারো নিয়ন্ত্রণে নেই তা। টোকিও নিয়মিত দুলে ওঠে, ঝাঁকুনি খায় মধ্যম ভূমিকম্পে। তাতে শহরের তেমন ক্ষতি হয় না। এই ধাক্কা সামলানোর মতো করেই স্থাপনা সব তৈরি। কিন্তু বড় মাপের ভূমিকম্প ঘটতে পারে যেকোনো সময়। ২০১১ ভূমিকম্প, সুনামিতে জাপানের উত্তরে ১৮,০০০ মানুষ প্রাণ হারায়। ব্যাপক্ষ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ১৯২৩ সালে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে টোকিওতে ১৪০,০০০ জন মানুষ মারা যায়। তারপর বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি টোকিওতে। কিন্তু ভূমিকম্প কখন কবে হবে তা অনুমান করতে পারে না কেউ।
ভূমিকম্প বলে কয়ে আসে না। কারো নিয়ন্ত্রণে নেই তা। টোকিও নিয়মিত দুলে ওঠে, ঝাঁকুনি খায় মধ্যম ভূমিকম্পে। তাতে শহরের তেমন ক্ষতি হয় না। এই ধাক্কা সামলানোর মতো করেই স্থাপনা সব তৈরি। কিন্তু বড় মাপের ভূমিকম্প ঘটতে পারে যেকোনো সময়। ২০১১ ভূমিকম্প, সুনামিতে জাপানের উত্তরে ১৮,০০০ মানুষ প্রাণ হারায়। ব্যাপক্ষ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ১৯২৩ সালে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে টোকিওতে ১৪০,০০০ জন মানুষ মারা যায়। তারপর বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি টোকিওতে। কিন্তু ভূমিকম্প কখন কবে হবে তা অনুমান করতে পারে না কেউ।
No comments:
Post a Comment