রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী সুরাইয়া আক্তার রিশার (১৪) খুনি ওবায়দুল খানকে কারা গ্রেফতার করেছে- তা নিয়ে পুলিশ ও র্যাবের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।
পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ওবায়দুলকে নীলফামারীর ডোমার থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আর র্যাবের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ওবায়দুলকে দেবীগঞ্জ থানার সোনারায় বাজার থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সোনারায় গ্রামটি নীলফামারীর সীমান্তের একটি গ্রাম। যদিও ওবায়দুল খানকে ডোমার থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।
র্যাব সদর দফতরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান জানান, সকালে সোনারায় বাজার থেকে র্যাব-১৩ এর সিভিল টিম ওবায়দুলকে প্রথমে গ্রেফতার করে। তাকে নীলফামারীর র্যাব ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়ার জন্য হ্যান্ডকাফ পরিয়ে দেয়া হয়। এরপর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি টিম ওবায়দুল ও র্যাব সদস্যদের ডোমার থানা পুলিশের কাছে নিয়ে যায়।
অপরদিকে পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মারুম হোসেন সরদার বলেন, 'ওবায়দুলকে গ্রেফতার করতে রমনার অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আজিমের নেতৃত্বে একটি টিম দিনাজপুর. ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারীতে অভিযান পরিচালনা করছিল। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খবর মিলে যে, ওবায়দুল ডোমার এলাকায় আত্মগোপন করেছেন। গতকাল রাত থেকেই ডোমারের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ অভিযান করছিল। আজ সকালে ডোমারের একটি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে থানায় নেয়া হয়।
No comments:
Post a Comment