Social Icons

Wednesday, August 31, 2016

বিএনপির সামনে কঠিন দিন

বিএনপি এখন রাজনীতির ঘূর্ণিপাকে। ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের রাজনৈতিক বিপর্যয়ের পর দীর্ঘ নয় বছরেও নাজুক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারছে না বৃহৎ এই দলটি। দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনের 'ভুল' সিদ্ধান্তে প্রধান বিরোধী দলের 'মর্যাদা' হারিয়েছে বিএনপি। মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি আদায়ের সম্ভাবনাও ক্ষীণ। নাশকতা-বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় রাজপথেও কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের অনুমতি দিচ্ছে না আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। চার দেয়ালের ভেতর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মিলনায়তনের মধ্যেই পালন করতে হচ্ছে 'বিক্ষোভ সমাবেশে'র মতো রাজপথের কর্মসূচি। আগামী এক

বছরের মধ্যে দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাগারে যাওয়ার আশঙ্কাও করছেন নেতাকর্মীরা। লন্ডনে অবস্থানরত সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ মামলার জালে কেন্দ্রীয় ও মাঠপর্যায়ের অধিকাংশ শীর্ষস্থানীয় নেতা। আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই খালেদা-তারেকসহ অনেক শীর্ষ নেতা সাজাপ্রাপ্ত হয়ে নির্বাচনে 'অযোগ্য' হওয়ারও শঙ্কা রয়েছে। সব মিলিয়ে বিএনপির সামনে কঠিন দিন। অবশ্য বিএনপির শীর্ষ নেতারা মনে করেন, আঁধার কেটে গিয়ে আলো ফুটবেই।

জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে দল পুনর্গঠন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে তারা। পদবঞ্চিত ও অবমূল্যায়নের কারণে দলে ক্ষোভ-অসন্তোষ বিরাজ করছে। নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ার হুমকিও দিচ্ছেন অনেকে। সাড়ে চার মাস পর ঘোষিত নতুন কমিটি নিয়ে নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হননি, হতাশায় ডুবেছেন। মাঠপর্যায়েও কাউন্সিলের আগে সব জেলা কমিটি পুনর্গঠন করা হয়নি।

এই দুর্বল সাংগঠনিক অবস্থা নিয়েই নতুন করে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার 'বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের ডাক'ও হালে পানি পায়নি। জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার শর্ত দিয়েছে প্রগতিশীল কয়েকটি রাজনৈতিক দল। ভোটের হিসাব মাথায় থাকায় খালেদা জিয়া কোনো হিতোপদেশ শুনছেন না। সর্বশেষ রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ বন্ধে জনমত পক্ষে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ অবস্থার মধ্যেও আগামী বছরের প্রথম দিকে সরকার সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারে বলে ক্ষীণ আশা রয়েছে দলটির মধ্যে।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির সামনে কঠিন সময়। শীর্ষ নেতাদের বিচারাধীন মামলা-মোকদ্দমাসহ ক্ষমতাসীন দলের নানামুখী চাপের মুখে দলটিকে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করা কঠিন চ্যালেঞ্জ। বিগত নয় বছরেও দলটি ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। আগামী নির্বাচনের আগে কীভাবে সুসংগঠিত হবে, তা দেখার বিষয়।

এহেন পরিস্থিতিতে বিএনপির ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ বুধবার। এ উপলক্ষে একদিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে দলটি। দলের জন্মদিন উপলক্ষে এক বাণীতে দলের নেতাকর্মী-সমর্থক ও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমকালকে বলেন, বিএনপি ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন করেছে। এখন অবশিষ্ট জেলা কমিটিগুলো পুনর্গঠনের কাজ চলছে। বিএনপির সামনে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা। বর্তমান সরকারের দমননীতির কারণে উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির স্বাভাবিক রাজনৈতিক কার্যক্রম সংকুচিত হয়ে পড়েছে। বিএনপির মূল শক্তি তৃণমূলের সমর্থকরা। সারাদেশে কোটি কোটি সমর্থককে সংগঠিত করার মাধ্যমে দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করে আন্দোলন সফল করতে হবে। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এটিই অঙ্গীকার।

বিশ্লেষকদের চোখে :বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ সমকালকে বলেন, দেরিতে হলেও বিএনপির নতুন কমিটি হয়েছে। কর্মসূচি বাস্তবায়নের কাঠামো হয়েছে। তৃণমূলও পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ খুবই সুসংগঠিত। তাদের কার্যক্রম মোকাবেলা করে বিএনপির টিকে থাকা এবং এগিয়ে যাওয়াই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তার ধারণা, সরকার আগামী বছরের প্রথম দিকে সাধারণ নির্বাচন দিতে পারে। নির্বাচনে ভালো ফল করতে হলে বিএনপিকে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিকভাবে সুসংগঠিত করা দরকার।

সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার সমকালকে বলেন, বর্তমান সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করছে। ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপিও একই চেষ্টা করেছে। এ আত্মঘাতী রাজনীতি থেকে সবাইকে সরে আসতে হবে। তেমনি বিএনপিকেও গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক একটি শক্তিশালী দল হিসেবে বিকশিত হওয়া জরুরি। বিএনপি যদি অর্থবহ গণতান্ত্রিক রাজনীতি না করে এবং বিলুপ্তির পথে যায়, তাহলে তাদের কর্মীরা সাম্প্রদায়িক ও উগ্রবাদী দলে যোগ দিতে পারে। এটি কারও জন্য কাম্য নয়।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সম্প্রতি একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না হলেও নানা সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসনকে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন তিনি। জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী সমকালকে বলেছেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিকে বাঁচাতে হবে, টিকেও থাকতে হবে। জনতাকে সঙ্গে নিয়ে রাস্তায় নামতে হবে এবং ভারতের বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম উন্মোচন করতে হবে। বিএনপিতে গণতন্ত্র স্থাপন করতে হবে। এককেন্দ্রিকতা পরিহার করতে হবে। অবশ্য চিঠিতে খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আপনার হাতে সময় আছে বড়জোর ৯ মাস। সম্ভবত এ সময়ের মধ্যে আপনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলায় রাজনৈতিক আলোকে বিচারের রায় বের হবে।

ষষ্ঠ কাউন্সিলেও ঘুরে দাঁড়ানোর আকাঙ্ক্ষা, বাধাও কম নয় :২০০৯ সালে পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে বিপর্যস্ত দলকে 'নবরূপে' ঘুরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়ে সফল হয়নি বিএনপি। আট বছর পর নাজুক সাংগঠনিক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে গত ১৯ জানুয়ারি দলের ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল করেও একই ঘোষণা দিয়েছিল দলটি। এমনকি কাউন্সিলে আগামীতে সরকার গঠন করতে পারলে কীভাবে দেশ পরিচালনা করবেন_ তারও একটি কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেন চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

অবশ্য কাউন্সিলে দলের নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা না করে দীর্ঘ কালবিলম্ব করায় নেতাকর্মীরা চাঙ্গা হওয়ার বদলে হতাশ হয়ে পড়েন। ত্যাগী ও যোগ্য নেতাদের মূল্যায়নের কথা ঘোষণা দিলেও সাড়ে চার মাস পর ঘোষিত কমিটিতে অনেককে সঠিক মূল্যায়ন করা হয়নি_ অভিযোগ করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেকে। এ পরিস্থিতিতে অনেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন অনুসারীদের। বিশেষ করে দলের সহসভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমানকে স্থায়ী কমিটির সদস্য না করায় চট্টগ্রামে তার অনুসারীরা গণপদত্যাগ করারও হুমকি দিয়ে রেখেছেন।

এদিকে কেন্দ্র থেকে মাঠপর্যায়ে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-কোন্দলে লিপ্ত বিএনপির নেতাকর্মীরা। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যদের মধ্যে আস্থার সংকট চলছে। গুলশান কার্যালয় ও নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়কে ঘিরেও তৈরি হয়েছে একটি 'শক্তিশালী সিন্ডিকেট'। কার্যালয়ের কতিপয় কর্মকর্তার ওপর ক্ষুব্ধ দলের কেন্দ্রীয় ও মাঠপর্যায়ের অধিকাংশ নেতা। ওই সিন্ডিকেটটি এত প্রভাবশালী যে, দলের পদ ও মনোনয়নবাণিজ্যে জড়িত 'বিতর্কিত' নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ পদপদবি দিতেও তারা খালেদা জিয়াকে প্রভাবিত করেছেন। দলের বৃহত্তর স্বার্থের কথা বাদ দিয়ে নিজ নিজ 'এজেন্ডা' বাস্তবায়নে ব্যস্ত ওই সিন্ডিকেটটি। এমনকি দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকেও মহাসচিবের পুরো সাংগঠনিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে দিচ্ছেন না তারা। সিনিয়র নেতাদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব না দেওয়ায় তারাও অনেকটা নিষ্ক্রিয় রয়েছেন।

বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা মনে করেন, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সময়ের মতো এবং ১৯৯১-এর মতো দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় বিএনপি শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। একইসঙ্গে তারা বলেন, দলের ভেতর গণতন্ত্র চর্চা, সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামকে কার্যকর এবং জাতীয় নির্বাহী কমিটির নিয়মিত বৈঠকের মাধ্যমে দলকে গতিশীল করতে হবে।

মাঠ নেতারা আরও বলেন, দলের ভেতর অবিশ্বাস-সন্দেহ ও সংশয় দূর করে সিনিয়র নেতাদের আস্থায় আনতে হবে বিএনপি নেত্রীকে। অন্যথায় শুধু কিছু সাবেক আমলা ও অরাজনৈতিক ব্যক্তির পরামর্শে দল পরিচালনা করলে নির্বাচনে অংশ না নেওয়া এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাৎ না করার মতো ভুল পরামর্শে দল আরও পিছিয়ে যাবে।

নাম প্রকাশ না করে বিএনপির কয়েকজন নেতা সমকালকে জানান, সত্যিকারের যোগ্য ও ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন না করে ব্যক্তিগতভাবে তেলবাজ ও চাটুকাররাই কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে জুনিয়রদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়ার পর তাদের অধীনে সক্রিয় রাজনীতি করা কঠিন।

বিএনপির সম্পাদক (বিশেষ দায়িত্বে) ড. আসাদুজ্জামান রিপন সমকালকে বলেন, বিএনপি মূল রাজনীতি ধরে এগোতে চেষ্টা করলে দলটির পক্ষে ঘুরে দাঁড়ানো খুবই সম্ভব। এমনকি ঘুরে দাঁড়ানোর সব বাস্তব পরিস্থিতি বিদ্যমান।

ইস্যু খুঁজছে বিএনপি :রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা হয়ে জনস্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যুতে মাঠে সরব হওয়ার চেষ্টা করছে বিএনপি। এখন সামনে যে ইস্যু পাচ্ছে, সেটাকেই কাজে লাগিয়ে জনসমর্থন আদায় ও রাজপথে নামার ক্ষেত্র তৈরির চেষ্টা করছে দলটি। অনেক দিন পর জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ঢাকায় জঙ্গিবিরোধী একটি জাতীয় কনভেনশন করারও উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তবে তা বেশিদূর এগোয়নি। জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করার আগে বিএনপির সঙ্গে কোনো ঐক্য হতে পারে না বলে জানিয়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ অন্য দলগুলো। এ পরিস্থিতিতে এখন জাতীয় পর্যায়ে গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ঐক্য গড়া এবং জামায়াতের ভোট ব্যাংকের হিসাব-নিকাশ কষছেন খালেদা জিয়া। জাতীয় ঐক্যের উদ্যোগ আর বেশিদূর এগোবে না বলে আভাস পাওয়া গেছে।

কর্মসূচি :প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে আজ বিকেলে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা করবে বিএনপি। রাজধানীতে র‌্যালি করার অনুমতি চাইলেও তা পায়নি। এ ছাড়া আজ ভোরে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ১০টায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হবে। সারাদেশে সকল ইউনিট বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র, পোস্টার ও লিফলেট প্রকাশ করা হয়েছে।

No comments:

Post a Comment

 

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

সম্পাদকীয় কার্যলয়

Rua padre germano mayar, cristo rio -80040-170 Curitiba, Brazil. Contact: +55 41 30583822 email: worldnewsbbr@gmail.com Website: http://worldnewsbbr.blogspot.com.br

সম্পাদক ও প্রকাশক

Jahangir Alom
Email- worldnewsbb2@gmail.com
worldnewsbbbrazil@gmail.com
 
Blogger Templates