অনেকেই নানা হয়রানির শিকার হয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বরাবরে অভিযোগ করতে চান। কিন্তু কীভাবে করবেন সেটা তারা জানেননা। সঠিকভাবে অভিযোগ করতে না পারার কারণে প্রতিকারও পাননা তারা। অথচ এ ক্ষেত্রে পুলিশ সদর দফতরে একটি আলাদা সেল রয়েছে। হাতে হাতে কিংবা ডাকযোগেও দেওয়া যায় এ অভিযোগ কিংবা আবেদনপত্র।
পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের সেবা প্রদানকারী একটি প্রতিষ্ঠান। দেশের সব নাগরিকের সমান আইনগত অধিকার পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। দেশের বিভিন্ন থানায় গিয়ে অভিযোগ জানাতে পারেন যে কেউ। থানা-পুলিশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে আইনগত সহায়তা দিতে বাধ্য। সেক্ষেত্রে কেউ হয়রানির শিকার হলে সংশ্লিষ্ট জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) কিংবা সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেলের কাছে প্রতিকার চেয়ে আবেদন করতে পারবেন।
এসি কিংবা এএসপি (সার্কেল) যদি কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করেন, তাহলে তিনি উপকমিশনার (ডিসি) কিংবা পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে আবেদন করবেন। এ কর্মকর্তাও যদি কোনও কারণে ব্যবস্থা না নেন তাহলে ডিআইজি বরাবর আবেদন করতে পারেন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি। এক্ষেত্রেও ব্যর্থ হলে প্রতিকার চেয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক বরাবর আবেদন কিংবা অভিযোগ করতে পারেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি। এ বিষয়ে কাজ করতে পুলিশ সদর দফতরে একটি সেল রয়েছে।
পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের সেবা প্রদানকারী একটি প্রতিষ্ঠান। দেশের সব নাগরিকের সমান আইনগত অধিকার পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। দেশের বিভিন্ন থানায় গিয়ে অভিযোগ জানাতে পারেন যে কেউ। থানা-পুলিশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে আইনগত সহায়তা দিতে বাধ্য। সেক্ষেত্রে কেউ হয়রানির শিকার হলে সংশ্লিষ্ট জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) কিংবা সহকারী পুলিশ সুপার সার্কেলের কাছে প্রতিকার চেয়ে আবেদন করতে পারবেন।
এসি কিংবা এএসপি (সার্কেল) যদি কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করেন, তাহলে তিনি উপকমিশনার (ডিসি) কিংবা পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে আবেদন করবেন। এ কর্মকর্তাও যদি কোনও কারণে ব্যবস্থা না নেন তাহলে ডিআইজি বরাবর আবেদন করতে পারেন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি। এক্ষেত্রেও ব্যর্থ হলে প্রতিকার চেয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক বরাবর আবেদন কিংবা অভিযোগ করতে পারেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি। এ বিষয়ে কাজ করতে পুলিশ সদর দফতরে একটি সেল রয়েছে।
ওই সেলের কাজই হচ্ছে, সাধারণ মানুষের অভিযোগ নিয়ে কাজ করা। একজন সাবইন্সপেক্টর (উপপরিদর্শক) ওই সেলের দায়িত্বে রয়েছেন। অভিযোগ পেয়ে তিনি সেটি আইজিপির দফতরে পেশ করবেন। অভিযোগের ধরন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ডিসিপ্লিন কিংবা ক্রাইম বিভাগে পাঠানোর নির্দেশ দেন আইজিপি।
লিখিত অভিযোগ পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে আইজিপির নির্দেশে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে অভিযোগকারীকে জানানো হয়। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হওয়া ব্যক্তির বক্তব্য শুনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে অভিযোগকারীকে জানাবেন।
অভিযোগ পাঠানোর ঠিকানা: বরাবর, মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি), বাংলাদেশ পুলিশ, ৬, ফিনিক্স রোড, ফুলবাড়িয়া, ঢাকা।
No comments:
Post a Comment