সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নেতাকর্মীদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারহানা মিলিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করেছে।
৫ মার্চ, সোমবার সন্ধ্যায় সংগঠনের সভাপতি মাহমুদা বেগম কৃক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এ বিষয়ে ফারহানা মিলির কাছে জানতে চেয়ে ফোন দিলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন।
এ বিষয়ে ফারহানা মিলির কাছে জানতে চেয়ে ফোন দিলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন।
অবশ্য এ স্ট্যাটাসের দুই ঘণ্টা আগে মহিলা আওয়ামী লীগ এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মিলির বহিষ্কার প্রসঙ্গটি জানায়।
এদিকে মাহমুদা বেগম বলেন, ‘মিলিকে আমরা অনেক দিন ধরেই দেখছি অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। কখনো ফেসবুকে লিখছে। সর্বশেষ তার আচরণ সংগঠনের বিধান চূড়ান্তভাবে লঙ্ঘন করেছে। সে কারণে তাকে সাংগঠনিক নিয়মানুযায়ী বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এদিকে মাহমুদা বেগম বলেন, ‘মিলিকে আমরা অনেক দিন ধরেই দেখছি অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। কখনো ফেসবুকে লিখছে। সর্বশেষ তার আচরণ সংগঠনের বিধান চূড়ান্তভাবে লঙ্ঘন করেছে। সে কারণে তাকে সাংগঠনিক নিয়মানুযায়ী বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদেরের বদমাশি ফাঁস করলেন আওয়ামী লীগ নেত্রী
মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারহানা মিলি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বদমাশি-অবৈধ যৌন সম্পর্ক নিয়ে বোমা ফাটিয়েছেন। আজ শনিবার সকালে ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি যা লিখেছেন তা হুবহু তুলে ধরা হলো–
“রাজনীতি বুঝুক না বুঝুক, সেক্সনীতি বুঝলেই বাপের বয়সী সাধারণ সম্পাদকের কোলে বসে ফুরতি করাটাই রাজনীতিতে পদবী পাওয়ার কাজ দেবে!শিক্ষিত না হলে দোষ নাই, একাধিক নেতা আর ব্যবসায়ীদের শারিরিক সুখ দিতে পারলেই পদবী পাওয়া যাবে!মঞ্চে দাঁড়িয়ে দুই চারটা রাজনৈতিক ভালো কথা বলতে না পারলে ও হোটেলে গিয়ে বাচ্চাদের ভঙ্গিমায় প্রেমালাপ পারলেই রাজনীতি হবে!স্বামীর রোজগারে ঠিকমত বাসাভাড়া আসবে না, কিন্তু জীবন যাপনের স্টাইল লাখ টাকার বাজেটে করতে পারাটাই রাজনৈতিক স্বার্থকতা তাদের জন্যে!
বেশামাল শরীরে অশালীন পোষাকে রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সেইসব নোংড়া ছবি তুলে ফেইজবুকে না নিয়ে এলে তাদের ফেইজবুক অচল হয়ে পড়ে! তাদের আপত্তিকর পোষাকে না দেখলে হয়ত, স্থানীয় বড়পদের বাপদের পেটের ভাত হজম হয়না!শারিরিক বেসামাল গড়ন আর অশালীনতা যেন তাদের দেহব্যবসার বিশেষ পণ্যবস্তু। নিজের সন্তান কে কাজের লোকের কাছে রেখে রাজনীতির নামে সারাদিন বেশ্যাবৃত্তি করাটাই তাদের কাজ!
পরিবারে নেই কোন জবাবদিহি, তাই যাচ্ছেতাই করা যায়। তাছাড়া বড় বান্ডেল দেখলে আয়বিহীন পরিবারের বাপ-মায়ের চোখে অসৎ মেয়ের গোলাপী চরিত্র সকল অপরাধ ই ম্লান করে দেয়!জানতে ইচ্ছে করে যদিও তাদের বাপ-মা কি তবে বেশ্যা ছিলেন??? তবুও না জেনে বুঝার বাকি থাকেনা যে, বেশ্যা না থাকলেও নিজের মেয়ের বেশ্যাবৃত্তি কে রাজনীতির সার্টিফিকেট দিতেই বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন মূর্খ, অশিক্ষিত আর অবুঝ বাপ-মা!!
এটাই তাদের জীবন,,,,,,
তারা এভাবেই চলে,,,,,,
তারা এমনি,,,,,,
তারা এভাবেই চলে,,,,,,
তারা এমনি,,,,,,
কারণ???
খুব সহজ, স্থানীয় এমপি আর রাজনৈতিক বড় পদের মালিকদের সাথে তাদের গোলাপঝরা শখ্যতা! After all, তাদের ইয়াবা আর মাদক ব্যবসা এবং রাজনৈতিক পদ বেচেঁ দেহব্যবসা সফল করতে ও সচল রাখতে এইসব পদবী আর বয়সে আব্বারা ই ত একমাত্র সহায়ক!
———*-ফারহানা মিলী” মিলীর স্ট্যাটাসের নিচে অনেকে আওয়ামী লীগ নেতাদের নোংরামি নিয়ে কথা বলেছেন।
খুব সহজ, স্থানীয় এমপি আর রাজনৈতিক বড় পদের মালিকদের সাথে তাদের গোলাপঝরা শখ্যতা! After all, তাদের ইয়াবা আর মাদক ব্যবসা এবং রাজনৈতিক পদ বেচেঁ দেহব্যবসা সফল করতে ও সচল রাখতে এইসব পদবী আর বয়সে আব্বারা ই ত একমাত্র সহায়ক!
———*-ফারহানা মিলী” মিলীর স্ট্যাটাসের নিচে অনেকে আওয়ামী লীগ নেতাদের নোংরামি নিয়ে কথা বলেছেন।
No comments:
Post a Comment