৫৭ জন যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরের রানওয়েতে অবতরণের সময় এবিসি এয়ারওয়েজের একটি বিমানের দুটি ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে আগুন ধরে গেল। হঠাৎ করেই বিমানটি রানওয়ের দক্ষিণ পাশে ছিটকে পড়ে। আগুন ধরার সঙ্গে সঙ্গে বিমানের ডান পাখাটিও ভেঙে যায়।
প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বিমানবাহিনী, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা বিমানটির আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন। দ্রুত যাত্রীদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তবে এসব ঘটনার কোনোটিই সত্যি নয়। কেননা এসবই ঘটেছে যৌথ মহড়ার অংশ হিসেবে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উড়োজাহাজের দুর্ঘটনা মোকাবিলা সংক্রান্ত যৌথ মহড়া শেষ হলো চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এয়ারপোর্ট ইমার্জেন্সি এক্সারসাইজ-২০১৭ নামে এ মহড়া চলে। মহড়ার কারণে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিমানবন্দরে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ ছিল।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, প্রত্যেক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রতি দুই বছরে একবার এ মহড়ার আয়োজন করা বাধ্যতামূলক বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
মহড়া উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য এয়ার কমোডর এম মোস্তাফিজুর রহমান ও এয়ারপোর্টের ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার মো. রিয়াজুল কবির।
তবে এসব ঘটনার কোনোটিই সত্যি নয়। কেননা এসবই ঘটেছে যৌথ মহড়ার অংশ হিসেবে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উড়োজাহাজের দুর্ঘটনা মোকাবিলা সংক্রান্ত যৌথ মহড়া শেষ হলো চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এয়ারপোর্ট ইমার্জেন্সি এক্সারসাইজ-২০১৭ নামে এ মহড়া চলে। মহড়ার কারণে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিমানবন্দরে বিমান ওঠা-নামা বন্ধ ছিল।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, প্রত্যেক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রতি দুই বছরে একবার এ মহড়ার আয়োজন করা বাধ্যতামূলক বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
মহড়া উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য এয়ার কমোডর এম মোস্তাফিজুর রহমান ও এয়ারপোর্টের ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার মো. রিয়াজুল কবির।
No comments:
Post a Comment