আমার স্ত্রীর বয়স যখন ১২-১৩ বছর তখন তারঅ্যাপেন্ডিসাইটিসের অপারেশন করা হয়। সে সময় তারজরায়ু নালী কিছুটা কেটে গিয়েছিল। বর্তমানে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি। কিন্তু এখন আমাদের বাচ্চা হচ্ছে না, কী করতে পারি?
প্রশ্নটি আমাদের ফেসবুক পেজে করেছেন:নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন।
উত্তর
বিশেষজ্ঞের উত্তর:প্রথমেই বলে নিই, জরায়ুর নালী অল্প একটু কেটে গেলেও তা জোড়া লাগানো সম্ভব এবং একপাশের নালী সম্পূর্ণ কেটে গেলেও অপরপাশের ডিম্বাশয় যদি সুস্থ থাকে তাহলে তা দিয়ে গর্ভধারণ সম্ভব। শুধুমাত্র আল্ট্রাসনোগ্রাম স্বাভাবিকতাই পূর্ণ সুস্থতার নিশ্চয়তা নয়, অন্য সমস্যার কারণেও বাচ্চা হতে সমস্যা হতে পারে।
বিশেষজ্ঞের উত্তর:প্রথমেই বলে নিই, জরায়ুর নালী অল্প একটু কেটে গেলেও তা জোড়া লাগানো সম্ভব এবং একপাশের নালী সম্পূর্ণ কেটে গেলেও অপরপাশের ডিম্বাশয় যদি সুস্থ থাকে তাহলে তা দিয়ে গর্ভধারণ সম্ভব। শুধুমাত্র আল্ট্রাসনোগ্রাম স্বাভাবিকতাই পূর্ণ সুস্থতার নিশ্চয়তা নয়, অন্য সমস্যার কারণেও বাচ্চা হতে সমস্যা হতে পারে।
যেমন:
১. স্বামীর শুক্রাণুর সমস্যা, স্বামীর শুক্রাণুতে যথেষ্ট পরিমাণ শুক্র না থাকলে এমনটা হতে পারে।
২. স্বামী বা স্ত্রী কিংবা উভয়ের কোনো রোগ থাকলে।
৩. স্ত্রীর ওজন বেশি হলে, হরমোন কিংবা মাসিকের সমস্যা থাকলে।
৪. স্ত্রী অপুষ্টিতে ভুগলে।
৫. যথাযথ সময়ে যৌনমিলন না হলে।
৬. পূর্বে দীর্ঘমেয়াদী কোনো জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি নিয়ে থাকলে।
১. স্বামীর শুক্রাণুর সমস্যা, স্বামীর শুক্রাণুতে যথেষ্ট পরিমাণ শুক্র না থাকলে এমনটা হতে পারে।
২. স্বামী বা স্ত্রী কিংবা উভয়ের কোনো রোগ থাকলে।
৩. স্ত্রীর ওজন বেশি হলে, হরমোন কিংবা মাসিকের সমস্যা থাকলে।
৪. স্ত্রী অপুষ্টিতে ভুগলে।
৫. যথাযথ সময়ে যৌনমিলন না হলে।
৬. পূর্বে দীর্ঘমেয়াদী কোনো জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি নিয়ে থাকলে।
এছাড়া আরও অনেক কারণে আপনাদের সন্তান ধারণে সমস্যা হতে পারে। তাই সবচেয়ে ভালো হয়, আপনারা একজন গাইনী ডাক্তারের কাছে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলো করিয়ে নেন এবং সমস্যা আদৌ আছে কি না বা সমস্যা থাকলে কী করণীয় এ বিষয়ে নিশ্চিত হোন। ধন্যবাদ, আপনাদের জন্যে শুভ কামনা।
No comments:
Post a Comment