বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেছেন, সরকার পুলিশের উপর ভর করে ক্ষমতায় আছে। পুলিশকে যে পরিমাণে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে তাতে মনে হচ্ছে পুলিশের হাতেই এখন গণতন্ত্রের মৃত্যু পরোয়ানা। বর্তমান আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সরকারি দলের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, ছাত্রলীগে ভরানো হয়েছে। দলীয় পুলিশ অবৈধ ক্ষমতাসীনদের চাহিদা মেটাতে জনগণকে পরাধীনতার সুদৃঢ় বন্ধনে বন্দী করে রাখার দায়িত্ব নিয়েছে।
শনিবার বিকেলে দলের নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘এই গণতন্ত্রবিনাশী ভোটারবিহীন সরকার বিরোধী দলের হাত-পা বেঁধে গণতন্ত্রকে বঙ্গোপসাগরে ডুবিয়ে দিতেই পুলিশকে দিয়ে পান্ডামি করাচ্ছে। তাই বিরোধী দলের আওয়াজ শুনলেই তাদের বুকে কম্পন সৃষ্টি হয়।’
শনিবার বিকেলে দলের নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘এই গণতন্ত্রবিনাশী ভোটারবিহীন সরকার বিরোধী দলের হাত-পা বেঁধে গণতন্ত্রকে বঙ্গোপসাগরে ডুবিয়ে দিতেই পুলিশকে দিয়ে পান্ডামি করাচ্ছে। তাই বিরোধী দলের আওয়াজ শুনলেই তাদের বুকে কম্পন সৃষ্টি হয়।’
‘গণতন্ত্র ও সংবিধানকে কেড়ে নিয়ে একতরফা রাজত্ব কায়েম করতেই বিএনপিসহ বিরোধী দলের কর্মসূচির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। অত্যাচারী রাষ্ট্রে নিষ্ঠুর বলপ্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিবাদ দমন করার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে। তাদের আচরণে মনে হয়- বিএনপি’র নেতাকর্মীদের কেউ মারা গেলে তাদের জানাজা, দাফন ও আত্মার মাগফিরাতের জন্য মিলাদ করতে গেলেও পুলিশের অনুমতি লাগবে। পুলিশের হাতে এখন গণতন্ত্রের মৃত্যু পরোয়ানা।’
রিজভী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। বিরোধী দলের প্রতিবাদ ও সমালোচনা দমন করতে সরকার পুলিশকে লেলিয়ে দিয়েছে। আজকে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণ কালো পতাকা প্রদর্শন কর্মসূচি পালন করতে গেলে দলের নেতাকর্মীদের পাইকারি হারে পেটাতে পেটাতে গাড়িতে তোলা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমালোচনা করে তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিএনপি ঘোষিত আজকের শান্তিপূর্ণ কালো পতাকা প্রদর্শনের কর্মসূচির ওপর এক হিংসাত্মক আক্রমণ চালিয়েছে পুলিশ। পুলিশের গুণ্ডামিতে ক্ষতবিক্ষত করা হয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদের। ফুটপাথে শান্তিপূর্ণভাবে দাঁড়াতে গেলে পুলিশ আচমকা তাদের ওপর চড়াও হয়ে নেতাকর্মীদেরকে পাইকারি হারে নির্দয়ভাবে পেটাতে পেটাতে পুলিশভ্যানে তুলতে শুরু করে। আহত আর্তচিৎকারে তৃষ্ণায় পানি চাইলে পুলিশ অশ্রাব্য গালিগালাজ দিতে থাকে।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও আজকের কর্মসূচি পালন করতে না দেয়ার প্রতিবাদে আগামী সোমবার ঢাকা মহানগরের থানায় থানায় ও সারাদোশের জেলা ও মহানগরে প্রতিবাদ মিছিল পালন করা হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সহদপ্তর সম্পাদক বেলাল আহমদ, তাইফুল ইসলাম টিপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
রিজভী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার দেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। বিরোধী দলের প্রতিবাদ ও সমালোচনা দমন করতে সরকার পুলিশকে লেলিয়ে দিয়েছে। আজকে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণ কালো পতাকা প্রদর্শন কর্মসূচি পালন করতে গেলে দলের নেতাকর্মীদের পাইকারি হারে পেটাতে পেটাতে গাড়িতে তোলা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমালোচনা করে তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিএনপি ঘোষিত আজকের শান্তিপূর্ণ কালো পতাকা প্রদর্শনের কর্মসূচির ওপর এক হিংসাত্মক আক্রমণ চালিয়েছে পুলিশ। পুলিশের গুণ্ডামিতে ক্ষতবিক্ষত করা হয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদের। ফুটপাথে শান্তিপূর্ণভাবে দাঁড়াতে গেলে পুলিশ আচমকা তাদের ওপর চড়াও হয়ে নেতাকর্মীদেরকে পাইকারি হারে নির্দয়ভাবে পেটাতে পেটাতে পুলিশভ্যানে তুলতে শুরু করে। আহত আর্তচিৎকারে তৃষ্ণায় পানি চাইলে পুলিশ অশ্রাব্য গালিগালাজ দিতে থাকে।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও আজকের কর্মসূচি পালন করতে না দেয়ার প্রতিবাদে আগামী সোমবার ঢাকা মহানগরের থানায় থানায় ও সারাদোশের জেলা ও মহানগরে প্রতিবাদ মিছিল পালন করা হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সহদপ্তর সম্পাদক বেলাল আহমদ, তাইফুল ইসলাম টিপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment