আদর্শ সম্পর্কে কখনও ঝগড়া হয় না বলেই জানি আমরা। কিন্তু এ ধরনের সম্পর্কে কি পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা বেশি থাকে? সম্ভবত না। অনেক জুটিই আছেন যারা ঝগড়া এড়িয়ে চলতে চান। কিন্তু ঝগড়া এড়িয়ে চললেই কি সম্পর্ক টিকে যায়? যদি টিকেও যায় তারপরও কি তারা একে অপরের সঙ্গে সুখী?
জেনে নিন কোন পাঁচ কারণে সম্পর্কের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক অত্যন্ত জরুরি। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অন্তত একবার হলেও এ কারণেই ঝগড়া করুন।
যদি কোনো ক্ষোভ না থাকে তাহলে ঝগড়া সম্পর্ক স্থায়ী করে
কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গী স্পষ্টভাবে প্রকাশের জন্য আমরা সাধারণত তর্ক করি। এটার কারণে শুধুমাত্র নিজেদের মধ্যে চিন্তাভাবনা টিকিয়ে রাখি না, নিজেদের ভিন্ন মনোভাবও অপরের কাছে স্পষ্ট করি। এতে নিজেদের প্রতি ক্ষোভ থাকে না এবং একে অপরকে বুঝতে সুবিধা হয়। অধিকাংশ জুটি একে অপরের কাছে ক্ষমা চায় এবং আরো বেশি ঘনিষ্ঠ হয়। যদি ঝগড়া যুক্তিসঙ্গত হয় তবে এতে ঘনিষ্ঠতা আরো বাড়ে।
কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গী স্পষ্টভাবে প্রকাশের জন্য আমরা সাধারণত তর্ক করি। এটার কারণে শুধুমাত্র নিজেদের মধ্যে চিন্তাভাবনা টিকিয়ে রাখি না, নিজেদের ভিন্ন মনোভাবও অপরের কাছে স্পষ্ট করি। এতে নিজেদের প্রতি ক্ষোভ থাকে না এবং একে অপরকে বুঝতে সুবিধা হয়। অধিকাংশ জুটি একে অপরের কাছে ক্ষমা চায় এবং আরো বেশি ঘনিষ্ঠ হয়। যদি ঝগড়া যুক্তিসঙ্গত হয় তবে এতে ঘনিষ্ঠতা আরো বাড়ে।
ঝগড়ার কারণে সম্পর্কের গভীরতা বাড়ে
পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে যুক্তিসঙ্গত তর্ক করলে সম্পর্কের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা আরো বাড়ে। এতে আমরা ভালোমতো বুঝতে পারি কোন আচরণ সঙ্গীর পছন্দ হচ্ছে কোনটি হচ্ছে না। এ দিকগুলো জানলে আপনি আপনার সঙ্গীর সব দিক সম্পর্কে স্পষ্ট হবেন এবং এতে পরস্পরের প্রতি গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে যুক্তিসঙ্গত তর্ক করলে সম্পর্কের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা আরো বাড়ে। এতে আমরা ভালোমতো বুঝতে পারি কোন আচরণ সঙ্গীর পছন্দ হচ্ছে কোনটি হচ্ছে না। এ দিকগুলো জানলে আপনি আপনার সঙ্গীর সব দিক সম্পর্কে স্পষ্ট হবেন এবং এতে পরস্পরের প্রতি গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।
ঝগড়ায় বিশ্বাস বাড়ে
পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের চিন্তাধারা একে অপরের কাছে খোলাখুলি বললে বিশ্বাস বাড়ে। অহেতুক তর্ক বিতর্ক থেকে এটা পরস্পরকে দূরে রাখে। অহেতুক তর্ক বিতর্ক বিচ্ছেদের দিকে নিয়ে যায়। অধিকাংশ সময় জুটিরা ঝগড়া এড়িয়ে চলেন। কিন্তু ঝগড়া ছাড়া সম্পর্ক আসলে পরস্পরের প্রতি গোপনীয়তায় ভরা থাকে। সুস্থ বিরোধে জুটিরা একসময় বুঝতে পারে সঙ্গীর কোন দিকটা বুঝতে তার সমস্যা হয়েছে।
পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের চিন্তাধারা একে অপরের কাছে খোলাখুলি বললে বিশ্বাস বাড়ে। অহেতুক তর্ক বিতর্ক থেকে এটা পরস্পরকে দূরে রাখে। অহেতুক তর্ক বিতর্ক বিচ্ছেদের দিকে নিয়ে যায়। অধিকাংশ সময় জুটিরা ঝগড়া এড়িয়ে চলেন। কিন্তু ঝগড়া ছাড়া সম্পর্ক আসলে পরস্পরের প্রতি গোপনীয়তায় ভরা থাকে। সুস্থ বিরোধে জুটিরা একসময় বুঝতে পারে সঙ্গীর কোন দিকটা বুঝতে তার সমস্যা হয়েছে।
আপনি ভালো অনুভব করেন
ঝগড়ার সময় নিজের মতামত জানালে নির্ভার মনে হয়। কিন্তু খেয়াল রাখবেন মতামত জানানোর ক্ষেত্রে রুক্ষ্ণ হওয়া যাবে না। সম্পর্ক অনেকটা রোলার কোস্টারের মতো। এতে উত্থান পতন থাকবেই। একে অপরের গুরুত্ব বুঝতে সুস্থ বিতর্ক প্রয়োজন। প্রত্যেকেরই মতের ভিন্নতা রয়েছে। কিন্তু ঘুমানোর আগেই তা সমাধান করা প্রয়োজন।
ঝগড়ার সময় নিজের মতামত জানালে নির্ভার মনে হয়। কিন্তু খেয়াল রাখবেন মতামত জানানোর ক্ষেত্রে রুক্ষ্ণ হওয়া যাবে না। সম্পর্ক অনেকটা রোলার কোস্টারের মতো। এতে উত্থান পতন থাকবেই। একে অপরের গুরুত্ব বুঝতে সুস্থ বিতর্ক প্রয়োজন। প্রত্যেকেরই মতের ভিন্নতা রয়েছে। কিন্তু ঘুমানোর আগেই তা সমাধান করা প্রয়োজন।
আপনার চরিত্রকে উন্নত করে
বিরোধের কারণে আপনার ধৈর্য, সঙ্গীর প্রতি যত্ন এবং ভালোবাসা বাড়ায়। আরেকজনের ভুলের সঙ্গে মানিয়ে নিতেও সাহায্য করে। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এ ঝগড়া নিয়মিত যেন না হয়। মাঝে মাঝে ঝগড়া করা ভালো।
বিরোধের কারণে আপনার ধৈর্য, সঙ্গীর প্রতি যত্ন এবং ভালোবাসা বাড়ায়। আরেকজনের ভুলের সঙ্গে মানিয়ে নিতেও সাহায্য করে। কিন্তু খেয়াল রাখবেন এ ঝগড়া নিয়মিত যেন না হয়। মাঝে মাঝে ঝগড়া করা ভালো।
No comments:
Post a Comment