বালির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় তৃতীয় দিনের মতো বন্ধ রাখার পর বুধবার বিকেলে খুলে দেয়া হচ্ছে। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ইন্দোনেশিয়ার আকাশে ছাইভস্ম ছড়িয়ে পড়ায় এটি বিমান চলাচলের জন্য অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। তাই বিমানবন্দর বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। বুধবার দেশটির কর্মকর্তারা একথা জানান।
গত সপ্তাহ থেকে এ আগ্নেয়গিরি থেকে ধোঁয়ার কুন্ডলি ও ছাইভস্ম আকাশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করায় বাধ্য হয়ে কয়েকশ’ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এতে প্রায় এক লাখ ২০ হাজার পর্যটক আটকা পড়েছে। আটকা পড়া এসব পর্যটক এখন আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন।
বিমানবন্দর মুখপাত্র অ্যারি আহসানুররহিম এএফপিকে বলেন, ‘বালির নগুরা রাই বিমানবন্দর স্থানীয় সময় বিকেল তিনটায় খুলে দেয়া হচেছ। তবে আমরা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করে যাবো।’
দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এ অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ইতোমধ্যে হাজার হাজার লোক তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ১৯৬৩ সালে এ আগ্নেয়গিরি থেকে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হয়। এতে প্রায় এক হাজার ৬ শ’ লোকের প্রাণহানি ঘটে।
বিমানবন্দর মুখপাত্র অ্যারি আহসানুররহিম এএফপিকে বলেন, ‘বালির নগুরা রাই বিমানবন্দর স্থানীয় সময় বিকেল তিনটায় খুলে দেয়া হচেছ। তবে আমরা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করে যাবো।’
দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এ অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ইতোমধ্যে হাজার হাজার লোক তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ১৯৬৩ সালে এ আগ্নেয়গিরি থেকে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত হয়। এতে প্রায় এক হাজার ৬ শ’ লোকের প্রাণহানি ঘটে।
No comments:
Post a Comment