শুধুমাত্র সিনেমাতেই দেখা যায় টাইম ট্রাভেলারদের। যে কেউ একবাক্যে স্বীকার করবে সেকথা। কিন্তু বাস্তব সেকথা মানতে রাজি নয়। কেননা সত্যি সত্যিই একজন টাইম ট্রাভেলার নেমে এসেছেন পৃথিবীতে। নিজেকে টাইম ট্রাভেলার হিসেবে দাবি করেছেন তিনি।
তার নাম নোয়া। তার দাবি ২০৩০ সাল থেকে এসেছেন তিনি। ২০১৮ সালে এসে আটকে গিয়েছেন। ভবিষ্যতের কিছু কথাও বলেছেন নোয়া। অবাক হলেও কথাগুলি অবিশ্বাস করা শক্ত৷ একটি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তিনি। পরিচয় গোপন রাখার জন্য তার মুখ আবছা করে দেওয়া হয়েছে। গলার আওয়াজও দেওয়া হয়নি।
নোয়া জানিয়েছেন, তিনি যে ২০৩০ সাল থেকে এসেছেন৷ তবে তা প্রমাণ করার মতো কিছু তার কাছে নেই৷ কিন্তু তিনি মিথ্যা বলছেন কিনা, তার জন্য লাই ডিটেক্টর পরীক্ষা দিতেও প্রস্তুত ছিলেন তিনি। আর সেই পরীক্ষা দিয়েছিলেনও। আর অবাক কাণ্ড৷ তাতে সম্মানের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছেন নোয়া। লাই ডিটেক্টর জানিয়েছে, নোয়া যা বলেছেন তা ১০০ শতাংশ সঠিক।
নোয়া জানিয়েছেন, তিনি যে ২০৩০ সাল থেকে এসেছেন৷ তবে তা প্রমাণ করার মতো কিছু তার কাছে নেই৷ কিন্তু তিনি মিথ্যা বলছেন কিনা, তার জন্য লাই ডিটেক্টর পরীক্ষা দিতেও প্রস্তুত ছিলেন তিনি। আর সেই পরীক্ষা দিয়েছিলেনও। আর অবাক কাণ্ড৷ তাতে সম্মানের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছেন নোয়া। লাই ডিটেক্টর জানিয়েছে, নোয়া যা বলেছেন তা ১০০ শতাংশ সঠিক।
নোয়া আরও জানিয়েছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফের মনোনীত হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশ্ব উষ্ণায়ণের ফলে পৃথিবীর অবস্থা হবে আরও খারাপ। ২০২৮ সালের মধ্যে মঙ্গলে বাস করতে শুরু করবে মানুষ। কৃত্রিম বুদ্ধি বাড়বে ও মানুষ “বুদ্ধিমান এলিয়েন” তৈরি করবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ২০৩০ সালে মার্কিনিরা এক নতুন প্রেসিডেন্ট পাবে। তার নাম ইলানা রেমিকি।
নোয়ার এমন বক্তব্যের পর নড়েচড়ে বসেছে বিশ্ব। তিনি যা বলেছেন, তা একেবারে ফেলে দেওয়া যায় না। আবার সম্পূর্ণ বিশ্বাস করাও বোকামো। কিন্তু অবিশ্বাসের রাস্তায় বড় বাধা লাই ডিটেক্টর টেস্ট। এই পরীক্ষার সময় যন্ত্র একবারও বলেনি নোয়া মিথ্যে কথা বলছেন। কারণ তাঁর হৃদযন্ত্রের গতি ছিল স্বাভাবিক। এছাড়া তার চামড়ায় টাইম ট্রাভেল প্রযুক্তির উপস্থিতি বিশ্বাসের দিকেই ইঙ্গিত করে। ফলে নোয়াকে নিয়ে দোলাচালে রয়েছে বিজ্ঞানী মহল।
No comments:
Post a Comment