ব্রাজিলের প্রধান বিচারপতি ও দেশটির সুপ্রিম কোর্টের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ সদস্য হোয়াকিম বারবোসা (৬৩) আগামী নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারেন। শুক্রবার রাতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রাজিলিয়ান সোশ্যালিস্ট পার্টিতে (পিএসবি) যোগ দেন। ধারণা করা হচ্ছে, অক্টোবরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনেই তাঁকে প্রার্থী করা হচ্ছে। পিএসবির পক্ষ থেকেও তেমন ইঙ্গিতই দেওয়া হয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বারবোসার রাজনৈতিক কোনো পরিচয় না থাকলেও তাঁর দুর্নীতিবিরোধী একটি পরিচিতি রয়েছে। তিনি ২০১২ সালে ব্রাজিলের সাবেক বামপন্থী প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভার ঘনিষ্ঠ তিন সহযোগীকে কারাদণ্ড দেন। অভিযোগ ছিল, তাঁরা ভোট কেনার মতো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
বারবোসা ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্ট থেকে অবসর নেন। এরপর থেকেই তিনি পিএসবির পক্ষ থেকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হবেন বলে শোনা যাচ্ছে। বারবোসাও এ ব্যাপারে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেন, ‘পিএসবি এখন পর্যন্ত আমাকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করেনি। এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এখনো পর্যাপ্ত সময় রয়েছে।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বারবোসার রাজনৈতিক কোনো পরিচয় না থাকলেও তাঁর দুর্নীতিবিরোধী একটি পরিচিতি রয়েছে। তিনি ২০১২ সালে ব্রাজিলের সাবেক বামপন্থী প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভার ঘনিষ্ঠ তিন সহযোগীকে কারাদণ্ড দেন। অভিযোগ ছিল, তাঁরা ভোট কেনার মতো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
বারবোসা ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্ট থেকে অবসর নেন। এরপর থেকেই তিনি পিএসবির পক্ষ থেকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হবেন বলে শোনা যাচ্ছে। বারবোসাও এ ব্যাপারে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেন, ‘পিএসবি এখন পর্যন্ত আমাকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করেনি। এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এখনো পর্যাপ্ত সময় রয়েছে।’
তবে পিএসবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা প্রাথমিক জরিপে দেখতে পেয়েছে, বারবোসার অবস্থান ভালো। দুর্নীতির দায়ে লুলার ওয়ার্কার্স পার্টির দিক থেকে যাঁরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন, তাঁরা প্রেসিডেন্ট হিসেবে বারবোসাকে বেছে নিতে পারেন। দলটির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, দুর্নীতির দায়ে লুলা ডি সিলভার কারাদণ্ড হয়েছে। পিএসবির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, আগামী জুনে তাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য তাঁকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনয়ন দেবেন।
গত সপ্তাহে পিএসবির নেতা কার্লোস সিকেইরা রয়টার্সকে বলেছেন, ব্রাজিলের রাজনীতি দুর্নীতির অভিযোগে জর্জরিত। সুতরাং ভোটাররা বারবোসার মতো সৎ ও বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বেছে নেবেন।
জরিপ সংস্থা ইউরেশিয়া পলিটিক্যাল রিস্ক কনসালটেন্সি তাদের গ্রাহকদের জন্য লেখা এক নোটে জানিয়েছে, বারবোসা আগামী নির্বাচনে নীরব বিপ্লব ঘটাতে পারেন। সংস্থাটি মনে করছে, বারবোসার দুর্নীতিবিরোধী ভাবমূর্তি ব্রাজিলিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেসি পার্টির (পিএসডিবি) প্রার্থী জেরাল্ডো আল্কমিন ও পরিবেশবিদ মেরিনা সিলভার দিক থেকেও ভোটারদের নিজের টিকে টেনে আনতে পারে।
No comments:
Post a Comment