জোটের দুই শরিক দল সমর্থন প্রত্যাহার করায় আজ রবিবার সন্ধ্যায় পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী খাগড়াপ্রসাদ (কেপি)শর্মা অলি। দেশটির আস্থা ভোটের মাত্র কয়েকমিনিট আগে পদত্যাগের এই ঘোষণা দিলেন গত বছরই নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় আসা অলি।
নেপালের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ২০১৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই বেশ কয়েকবার সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির (সংযুক্ত মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) নেতা খাগড়াপ্রসাদ অলি। আজ রোববার বিকেলে নেপালের ৫৯৫ সদস্যের পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত আস্থা ভোটে শরিকদের সমর্থন প্রত্যাহারের ফলে প্রধানমন্ত্রী ওলির দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়।
রবিববার সকালেই রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি (আরপিপি) ও মাধেসি জনঅধিকার ফোরাম নেপাল (ডেমোক্রেটিক) ক্ষমতাসীন জোট ছাড়ার ঘোষণা দেয়। উভয় দল জানায়, ভোটে তারা বিরোধীদের সঙ্গে থাকবে।
রয়টার্স জানায়, কেপি অলি প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও চীনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন। গত ১০ বছরের মধ্যে নেপালের অষ্টম প্রধামন্ত্রী হিসেবে গত অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন অলি। অলি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার থেকে সরে গিয়ে নেপালের সাবেক মাওবাদীরা অনাস্থা ভোটের ডাক দেয়। গত অক্টোবরে এই মাওবাদীদের সমর্থনেই প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব নিয়েছিলেন অলি। কিন্তু ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে জোট থেকে সরে যায় মাওবাদীরা। অলি তাঁর অতীত প্রতিশ্রুতি থেকে সরে গেছেন বলে অভিযোগ করেছে মাওবাদীরা।
ক্ষমতাসীন জোট ছাড়ার দলীয় সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে আরপিপির জ্যেষ্ঠ নেতা কিরণ গিরি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও তার দলের দাম্ভিকতার কারণে আমাদের এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না।’
রবিববার সকালেই রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি (আরপিপি) ও মাধেসি জনঅধিকার ফোরাম নেপাল (ডেমোক্রেটিক) ক্ষমতাসীন জোট ছাড়ার ঘোষণা দেয়। উভয় দল জানায়, ভোটে তারা বিরোধীদের সঙ্গে থাকবে।
রয়টার্স জানায়, কেপি অলি প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও চীনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন। গত ১০ বছরের মধ্যে নেপালের অষ্টম প্রধামন্ত্রী হিসেবে গত অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন অলি। অলি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার থেকে সরে গিয়ে নেপালের সাবেক মাওবাদীরা অনাস্থা ভোটের ডাক দেয়। গত অক্টোবরে এই মাওবাদীদের সমর্থনেই প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব নিয়েছিলেন অলি। কিন্তু ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে জোট থেকে সরে যায় মাওবাদীরা। অলি তাঁর অতীত প্রতিশ্রুতি থেকে সরে গেছেন বলে অভিযোগ করেছে মাওবাদীরা।
ক্ষমতাসীন জোট ছাড়ার দলীয় সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে আরপিপির জ্যেষ্ঠ নেতা কিরণ গিরি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও তার দলের দাম্ভিকতার কারণে আমাদের এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না।’
No comments:
Post a Comment