আবারও দলের বিপর্যয়ে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বাংলাদেশ দলের নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যানরা। ফলে খুব বেশি দূর এগোতে পারেননি টাইগাররা। ৮৪ ওভার ৩ বলে ২৮৯ রানে গুটিয়ে যায় ইনিংস।
ইনিংস শুরু হতে না হতেই ৫ রান করে সাজ ঘরে ফিরে যান মুশফিকের পরিবর্তে অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া তামিম। এরপর মাহমুদ উল্লাহ রিয়াদ ট্রেন্ট বোল্টের বলে ১৯ রানেই না বুঝে খেলার কারণে আউট হন।। এরপরই জুটি গড়েন সৌম্য সরকার এবং সাকিব আল হাসান।
দুজনের অনবদ্য ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ রান সংগ্রহের একটা ভালো অবস্থানের দিকে এগিয়ে যায়। সৌম্য ১০৪ বলে ১১ বাউন্ডারিতে ৮৬ রানে বিদায় হলে ভাঙে এ জুটি।
সৌম্যর বিদায়ের পর দ্রুত ফিরে গেলেন সাব্বির রহমান, এবং প্রতীক সাকিব আল হাসান। ১৪ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নেই! সৌম্যর জায়গায় ব্যাট করতে নেমে হতাশ করেন সাব্বির।
মাত্র ৭ রান করে সাউদির হাতে ধরা পড়ে বোল্টের তৃতীয় শিকার হন। দল তখন তাকিয়ে ছিল বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিবের দিকে।
দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই অর্ধশতকে পৌঁছান সাকিব আল হাসান। ৬৫ বলে ৮ চারে টেস্টে ২০ তম হাফ সেঞ্চুরি সাকিব।
কিন্তু ৫৯ রান করে অদ্ভুত এক শট খেলত এগিয়ে টিম সাউদির বলে ওয়াটলিংয়ের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ২ উইকেটে ১৬৪ থেকে হঠাৎ করেই ৫ উইকেটে ১৭৯ হয়ে যায় বাংলাদেশের স্কোর।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment