তীব্র ঠান্ডায় লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর আয়াকুচো অঞ্চলে মারা গেছে প্রায় এক লাখ ৮০ হাজার আলপাকা (গৃহপালিত পশুবিশেষ)।
পেরু সরকার জানিয়েছে, ২০১৬ সালের আগস্ট থেকেই দেশটির বেশিরভাগ অঞ্চল খরা আক্রান্ত। তীব্র ঠান্ডা ও বৃষ্টিহীনতা আলপাকার প্রজননে বড় প্রভাব ফেলেছে।
এ ছাড়া কম বৃষ্টিপাতের ফলে ঘাসের উৎপাদনও কমে যায়। এতে কয়েক মাস ধরে পশু খাবারের সংকট দেখা দেয়। ফলে এরা দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়ে। আলপাকার মৃত্যুর পাশাপাশি দক্ষিণ আমেরিকার অন্যান্য প্রাণীরও মৃত্যুর সংখ্যাটাও সরকারের অজানা নয়।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ঠান্ডায় আলপাকা খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। এদের দেহ গরম রাখার জন্য বেশি চর্বি থাকে না। এ ছাড়া এদের চামড়াও পানিরোধী নয়। এ কারণেই শীতের মৌসুমে আলপাকার মৃত্যুর সংখ্যাটা বেশি।
পেরুতে প্রতি শীতের মৌসুমে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ থেকে তীব্র ঠান্ডা বাতাস বয়ে আসে। ২০০৩ সালে ওই বাতাসের প্রভাবে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে নেমে যায়। সে বছরের ঠান্ডায় দেশটির প্রায় অর্ধেক আলপাকা মারা যায়। ২০১৬ সালেও দেশটির দক্ষিণ পুনো অঞ্চলে তীব্র ঠান্ডায় মারা যায় ৫০ হাজার আলপাকা।
পেরুতে প্রতি শীতের মৌসুমে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ থেকে তীব্র ঠান্ডা বাতাস বয়ে আসে। ২০০৩ সালে ওই বাতাসের প্রভাবে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে নেমে যায়। সে বছরের ঠান্ডায় দেশটির প্রায় অর্ধেক আলপাকা মারা যায়। ২০১৬ সালেও দেশটির দক্ষিণ পুনো অঞ্চলে তীব্র ঠান্ডায় মারা যায় ৫০ হাজার আলপাকা।
আলপাকার পশম থেকে তৈরি উল পেরুর প্রধান রপ্তানি দ্রব্যগুলোর মধ্যে একটি।
No comments:
Post a Comment