পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর একটি সম্পর্ক হচ্ছে ভালোবাসার সম্পর্ক। ভালোবাসার কাঁধে ভর করেই দাঁড়িয়ে থাকে একেকটি সম্পর্ক। আর তাতে আস্তর হিসেবে প্রলেপ পরে বিশ্বাসের আর অনুভূতির। ভালোবাসা এভাবেই জুড়ে থাকে জগত-সংসারে। প্রত্যকটি সম্পর্কের মাঝে লুকিয়ে থাকে ভালোবাসা। যখন কোনো সম্পর্কে বকাঝকা বেশি হয় কিংবা চোখে চোখে বেশি রাখা হয় তার মানে এই না যে সেই মানুষটি আপনাকে বিশ্বাস করে না। বরং এর মানে এই যে, সেই মানুষটি আপনাকে খুব বেশি ভালোবাসে বলে সব সময় আপনার সুরক্ষা চায়।
তবুও সম্পর্কের মাঝে অবিশ্বাস জন্মায়। তাতে নানাভাবে আরেকটি মানুষের জায়গা হয়ে যায়। যাকে একটি সময় জীবনের সবচেয়ে কাছের আর আপন মানুষ মনে করতেন সেই মানুষটিই চোখের পলকে পাল্টে যায়। আচরণে আসে অনেক পরিবর্তন। যা হচ্ছে সম্পর্ক ভেঙ্গে যাবার পূর্বাভাস। যে মানুষটিকে সে ভালোবাসতো সেই মানুষটিতে কি তাহলে পরিবর্তন এসছে! আপনার মনের অজান্তেই কি আপনি পাল্টে যাচ্ছেন। সম্পর্কের কোনো মোড়ে এসে এটি তার রূপ পাল্টাচ্ছে। কারণ যাই হোক ফলাফলের খাতায় যার কোন মানে নেই সেই জীবনের সমীকরণ দিয়ে জীবনতরী পার করা যায় না। তাই সম্পর্কে ভাঙন ধরার আগেই কি কারণে সম্পর্ক ভাঙতে পারে তা জেনে নিন।
বোরিং কথা আর কথা না বলার বাহানা
আপনি নানা কারণেই ক্লান্ত থাকতে পারেন। কখনো তা পড়াশুনার আবার কখনো ব্যক্তিগত কারণে। তাই বলে আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে কথা না বলার বা কম বলার বাহানা খুঁজতে পারেন না। আপনার এই বাহানা প্রথম দিকে মানুষটি হয়তো খুব মারাত্মক আকারে নেবে। এরপরেই শুরু হবে সমস্যা। সে আপনাকে তার জন্য সময় বের করতে বলতে গিয়েও বলতে পারবে না। সময় কাটাতে খুঁজবে আরেক সঙ্গী। অন্যদিকে আপনি যখন কাজ করবেন তখন শুধুই কাজ করুন। কাজ আর ভালোবাসার মানুষের সাথে কথা একই সাথে করতে যাবেন না। ফলে যা হবে তা হচ্ছে আপনি না পারবেন কাজের দিকে মন দিতে না পারবেন তার দিকে। হা হুম ছাড়া কথা হবে না কিছু। আর সম্পর্কের মাঝে সৃষ্টি হবে দূরত্ব।
আপনি নানা কারণেই ক্লান্ত থাকতে পারেন। কখনো তা পড়াশুনার আবার কখনো ব্যক্তিগত কারণে। তাই বলে আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে কথা না বলার বা কম বলার বাহানা খুঁজতে পারেন না। আপনার এই বাহানা প্রথম দিকে মানুষটি হয়তো খুব মারাত্মক আকারে নেবে। এরপরেই শুরু হবে সমস্যা। সে আপনাকে তার জন্য সময় বের করতে বলতে গিয়েও বলতে পারবে না। সময় কাটাতে খুঁজবে আরেক সঙ্গী। অন্যদিকে আপনি যখন কাজ করবেন তখন শুধুই কাজ করুন। কাজ আর ভালোবাসার মানুষের সাথে কথা একই সাথে করতে যাবেন না। ফলে যা হবে তা হচ্ছে আপনি না পারবেন কাজের দিকে মন দিতে না পারবেন তার দিকে। হা হুম ছাড়া কথা হবে না কিছু। আর সম্পর্কের মাঝে সৃষ্টি হবে দূরত্ব।
যা চাচ্ছেন তা বোঝাতে না পারা
সম্পর্ক ভাঙার ক্ষেত্রে এটি একটি অনেক বড় কারণ। আপনি যা বোঝাতে চাচ্ছেন ঠিক যদি তার বিপরীতটি বোঝান তাহলে আর কিছু অবশিষ্ট থাকবে না। ভুল বোঝাবুঝি যেমন হবে তেমনি তাতে আপনার মনে বাজে মনোভাব জন্মাবে। আর তাতে আপনার ভালোবাসা হারিয়ে যাবে।
সম্পর্ক ভাঙার ক্ষেত্রে এটি একটি অনেক বড় কারণ। আপনি যা বোঝাতে চাচ্ছেন ঠিক যদি তার বিপরীতটি বোঝান তাহলে আর কিছু অবশিষ্ট থাকবে না। ভুল বোঝাবুঝি যেমন হবে তেমনি তাতে আপনার মনে বাজে মনোভাব জন্মাবে। আর তাতে আপনার ভালোবাসা হারিয়ে যাবে।
কথা লুকিয়ে রাখা
আপনার কাছে থেকে যখন কেউ কথা কিংবা যেকোনো কিছু লুকিয়ে রাখে আপনার সেই সময় নিশ্চয়ই রাগ হয়। আপনার কাছে নিজেকেই নিজের অবহেলিত লাগে! ঠিক এমনটিই ঘটে আপনার ভালোবাসার মানুষটির সাথে। আপনি যখন তার থেকে কথা কিংবা যেকোনো কিছু লুকিয়ে রাখেন তখন তারও মনে হয় আপনার জীবনে তার গুরুত্ব নেই। এভাবে চলে আসে দূরত্ব। এর এই দূরত্ব থেকেই সম্পর্কে ভাঙন।
তার সম্পর্কে অভিযোগ
কোনো মানুষই তার জায়গা থেকে একদম নিপুণভাবে তৈরি না। আপনার কাছে আপনার ভালোবাসার মানুষটির যেকোনো কিছুই খারাপ লাগতে পারে। তবে আপনি তা তার বন্ধুদের সাথে ভাগাভাগি করতে পারেন না। তাদের কাছে এর সমাধান চাইতে পারেন না। আপনার উচিৎ তার সাথে সরাসরি কথা বলা। সম্পর্কের মাঝে কাউকে আসার সুযোগ করে না দেওয়া। এতে সম্পর্ক ভাঙে কম এর তার স্থায়িত্ব হয় বেশি।
কোনো মানুষই তার জায়গা থেকে একদম নিপুণভাবে তৈরি না। আপনার কাছে আপনার ভালোবাসার মানুষটির যেকোনো কিছুই খারাপ লাগতে পারে। তবে আপনি তা তার বন্ধুদের সাথে ভাগাভাগি করতে পারেন না। তাদের কাছে এর সমাধান চাইতে পারেন না। আপনার উচিৎ তার সাথে সরাসরি কথা বলা। সম্পর্কের মাঝে কাউকে আসার সুযোগ করে না দেওয়া। এতে সম্পর্ক ভাঙে কম এর তার স্থায়িত্ব হয় বেশি।