সবচে বেশি সংখ্যক অপরাধীকে ফাঁসির রায় দিয়েছে গাজীপুরের একটি আদালত। সেখানে এক যুগ আগে স্থানীয় এক যুবলীগ নেতাকে হত্যার মামলায় মোট ১১ জনকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও চট্টগ্রামে চারজন, নারায়ণগঞ্জের দু’টি মামলায় পাঁচজন, সিলেটে তিনজন এবং কুষ্টিয়ায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে একই দিনে এতো সংখ্যক মানুষের ফাঁসির রায় হওয়ার খবর সাম্প্রতিক কালে খুব একটা পাওয়া যায়নি।
গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলায় যুবলীগের সাবেক সভাপতি জালালউদ্দিন সরকারকে হত্যার মামলায় তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মি. সরকারকে ২০০৩ সালে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিলো।
চট্টগ্রামে সিএনজি চালিত একটি অটোরিকশার চালককে হত্যার ঘটনায় চারজনকে ফাঁসি ও দু’জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে সেখানকার একটি আদালত।
খুনিরা ২০০৮ সালে ওই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে তার গাড়িটি নিয়ে পালিয়ে যায়।
সিলেটে আলোচিত শিশু আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পুলিশ সদস্যসহ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
এবছরের মার্চ মাসে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র আবু সাঈদকে অপহরণের পর হত্যা করা হয়।
নারায়ণগঞ্জে স্কুলছাত্র রকিবুল ইসলাম ঈমন হত্যা মামলায় আদালত চারজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে।
নবম শ্রেণীর ছাত্র ঈমনকে ২০১৪ সালে অপহরণ করে হত্যা করা হয়েছিলো।
নারায়ণগঞ্জেই আরো একটি মামলায় আরো একজনের মৃত্যুদণ্ড হয়েছে। একজন স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে এই ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আর কুষ্টিয়ায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
যৌতুকের দাবিতে ২০১১ সালে ওই স্ত্রীকে নির্যাতনের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
No comments:
Post a Comment