Social Icons

Wednesday, September 28, 2016

লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ বিমানের মহিলা পাইলটরা!

জম্মু-কাশ্মীরের উরি সেনা ক্যাম্পে জঙ্গি হানার পর থেকেই নয়া দিল্লি-ইসলামাবাদ সম্পর্ক রীতিমতো তেতে উঠেছে। সবমিলে একবিংশ শতকে প্রথমবার ভারত-পাকিস্তান আবারও সংঘর্ষের জন্য প্রস্তুত। 

গরম সম্পর্কের এই পরিস্থিতিতে দুই তরফের সেই ৯ আকাশকন্যাকে দেখে নেওয়া যাক। যারা একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামার জন্য মুখিয়ে। এর মাঝে রয়েছে আকাশ কাঁপানো তিন মহিলা ভারতীয় বিমানসেনা।
 অপরদিকে ৬৯ বছরের পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে যুদ্ধবিমান চালক হিসেবে মহিলাদের স্থান রয়েছে। এরা হলেন আয়েশা ফারুক, অম্বরিন গুল, সাবা খান, নাদিয়া গুল, মরিয়ম খলিল। 
ভারতীয় বিমান সৈনিক সম্প্রতি ভারতীয় বিমানবাহিনীর ফাইটার স্কোয়াড্রনে তিন মহিলার অন্তর্ভুক্তি ঘটিয়েছে।
 শক্তিতে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বিমানবাহিনীর ফাইটার পাইলট হলেন অবনি চতুর্বেদি, মোহনা সিং ও ভাবনা কান্থ। রয়েল ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স থেকে ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের সুদীর্ঘ ৮৪ বছরের যাত্রাপথে এই তিন মহিলা বিমান সৈনিকের নাম ইতিহাসে উঠে এসেছে। যেকোনো মুহূর্তে অবনি, মোহনা, ভাওয়ান সরাসরি শত্রুপক্ষকে নাস্তানাবুদ করতে তৈরি।
 হায়দরাবাদের হাকিমপেট এয়ারফোর্স একাডেমি থেকে পাস আউট করেছেন তিন মহিলা যুদ্ধবিমান চালক। 

অবনি চতুর্বেদি : মধ্য প্রদেশের রেওয়ার বাসিন্দা। বাবা ইঞ্জিনিয়ার। ভাই আর্মির ক্যাপ্টেন। পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্য সেনাবাহিনীতে কর্মরত। 
খুব ছোটবেলা থেকেই বিমান চালানোর ইচ্ছে ছিল অবনির। শেষপর্যন্ত দেশের প্রথম তিন যুদ্ধবিমান চালকের একজন হয়ে নজির গড়েছেন তিনি। 

ভাবনা কান্থ : বিহারের দারভাঙ্গা জেলার বাসিন্দা ভাবনা। পরিবারের বড় মেয়ে। লেখাপড়ায় তুখোড় ভাবনা বি টেক শেষ করার পর বিমানবিহনীতে যোগ দেন। ফাইটার পাইলট হিসেবে ভাবনা প্রশিক্ষণ পর্বে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। 

মোহনা সিং : গুজরাটের ভদোদরার বাসিন্দা। এয়ারফোর্সে রয়েছেন তাঁর পরিবারের আরও কয়েকজন। বি টেক পাস করা মোহনা এয়ারফোর্সে যোগ দেন। নজির গড়ে মহিলা ফাইটার চালক হিসেবে সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেওয়ার স্বীকৃতি পেয়েছেন। পাকিস্তানি বিমান সৈনিক অপর দিকে রয়েছেন প্রতিদ্বন্দ্বী ছয় পাকিস্তানি মহিলা যুদ্ধবিমান চালক। 
৬৯ বছরের পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে যুদ্ধবিমান চালক হিসেবে মহিলাদের স্থান রয়েছে। এরা হলেন আয়েশা ফারুক, অম্বরিন গুল, সাবা খান, নাদিয়া গুল, মরিয়ম খলিল।

আয়েশা ফারুক : পাকিস্তানের অন্যতম ফাইটার প্লেন চালক। বাড়ি ভাওয়ালপুরে। উড়ান প্রশিক্ষণ পর্বে বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন আয়েশা। 

অম্বরিন গুল : ইসলামাবাদের বাসিন্দা। বাবা এক বেসরকারি কম্পানির ম্যানেজার। ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে এয়ারফোর্সে যোগ দেন অম্বরিন। প্রশিক্ষণ শেষে যুদ্ধবিমান চালক হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। 

সাবা খান : বালোচিস্তানের রাজধানী কোয়েটার বাসিন্দা। পাকিস্তান এয়ারফোর্সের প্রথম মহিলা ব্যাচের একজন সাবা। সরাসরি আকাশে ওড়ার স্বপ্ন দেখেননি তিনি। কাগজে চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে এয়ারফোর্সের পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন। বাকিটা ইতিহাস।

 সায়রা বাতুল : উপজাতি হাজারা গোষ্ঠী থেকে উঠে আসা যুদ্ধবিমান চালক। পাকিস্তানি মহিলাদের মধ্যে আইকন সায়রা।

 মরিয়ম খলিল : পাকিস্তানি মহিলা যুদ্ধবিমান চালাকদের অন্যতম নাম। পাকিস্তান এয়ারফোর্সের প্রথম মহিলা ব্যাচের অন্যতম। যোগ্যতা পর্বে কৌশলী যুদ্ধবিমান চালক হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। 

নাদিয়া গুল : আরও এক পাকিস্তানি যুদ্ধবিমান চালক। স্বামী পাকিস্তান আর্মির ক্যাপ্টেন 

No comments:

Post a Comment

 

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

সম্পাদকীয় কার্যলয়

Rua padre germano mayar, cristo rio -80040-170 Curitiba, Brazil. Contact: +55 41 30583822 email: worldnewsbbr@gmail.com Website: http://worldnewsbbr.blogspot.com.br

সম্পাদক ও প্রকাশক

Jahangir Alom
Email- worldnewsbb2@gmail.com
worldnewsbbbrazil@gmail.com
 
Blogger Templates