রিও ডি জানেরো
খুব সুন্দর দুটি সৈকত রয়েছে এই শহরে- কোপাকাবানা এবং ইপানিমা। এই দুটো সৈকত পর্যটকদের যেন চুম্বকের মত আকর্ষণ করে।
গুয়ানাবারা সৈকতে সূর্যাস্ত
রিও’র বিভিন্ন দ্বীপ থেকে সূর্যাস্ত দেখতে অপূর্ব লাগে। এখানে রিও’র বিখ্যাত সুগার লোফ পর্বত দেখা যাচ্ছে।
সুগার লোফ পর্বতে কেবল কারে ভ্রমণ
‘ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার’
‘ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার’ সুগার লোফ পর্বত থেকে এই ভাস্কর্যটি খুব সুন্দরভাবে দেখা যায়। ভাস্কর্যটি ৩০ মিটার লম্বা এবং ওজন ১,১৪৫ টন।
রিও’র অন্যরূপ- ফাভেলা
রিও’তে ৬০ লাখ মানুষের বাস। এর মধ্যে প্রতি পাঁচজনের একজন থাকে এই ফাভেলায়, অর্থাৎ বস্তিতে। পাহাড়ি এলাকায় এমন শত শত কুঁড়েঘর দেখতে পাওয়া যায়। তবে এসব দেখতে হলে আপনাকে স্থানীয় মানুষের সাহায্য নিতে হবে।
কার্নিভাল
ব্রাজিলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব হলো কার্নিভাল। প্রতিটি রাস্তায় প্যারেড চলতে থাকে, আর নামে পর্যটকের ঢল। আর রিও’তে হয় প্যারেড প্রতিযোগিতা।
ইগুয়াসু জলপ্রপাত
রিও যাওয়ার সুযোগ হলে এই জলপ্রপাত দেখার সুযোগ কারো হাতছাড়া করা উচিত নয়। আর্জেন্টিনা সীমান্তের কাছে এই জলপ্রপাতটি বিশ্বের বৃহত্তম জলপ্রপাতগুলোর একটি৷ ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় রয়েছে এটি।
লেনকোয়েস মারানিয়েসি জাতীয় উদ্যান
বালি আর সুপেয় পানির অদ্ভুত এক মিলনক্ষেত্র এটি। ব্রাজিলের উত্তরাঞ্চলের ১৫৫০ বর্গকিলোমিটার জুড়ে এর অবস্থান। ১৯৮১ সালে এটিকে জাতীয় উদ্যান বানানো হয়।
অ্যামাজন নদী
অ্যামাজন নদীতে বিশ্বে যে-কোনো নদীর চেয়ে সবচেয়ে বেশি পানি রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম রেইন ফরেস্টের মধ্য দিয়ে বয়ে চলেছে এটি৷ তাই এখানে যেতে হলে হাতে প্রচুর সময় নিয়ে যেতে হবে। ট্যুর অপারেটরদের কাছে অনেক ধরনের প্যাকেজ আছে। চাইলে রাতেও সেখানে থাকতে পারেন।
No comments:
Post a Comment