বিবাহিতাদের মনের সব থেকে বড় আক্ষেপ কী বলুন তো? বেশির ভাগই বলবেন, স্বামী যদি আমার কথা একটু শুনত! আক্ষেপ এতটাই যে, সে কথা কোথাও চাপা থাকে না, মহিলাদের না কি সব আড্ডাই শেষ হয় এই এক বিষয়ে গিয়ে। কিন্তু আক্ষেপ করলে চলবে? সংসার বড় জটিল, শুধু শাসন করে গিন্নীপনা ফলিয়েছেন তো পা পিছলে পড়বেন। খুব হিসেব কষে চলতে হবে আপনাকে, তাই আপনার জন্য তৈরি করলাম স্বামীর মন জয় করার কছু উপায়।
১) সব সময় নরম নয়
আপনার নরম মনোভাব স্বামী পছন্দ করবেন ঠিকই। এর জন্য হয়ত দিনের শেষে কপালে প্রশংসাও জুটবে। তবে আদপে কিন্তু আপনারই ক্ষতি। হাত থেকে ফসকে যাবে অনেক কিছুই। তাই সব সময় স্বামীর হ্যাঁ-তে হ্যাঁ আর না–তে না মেলাবেন না। নিজের যুক্তি দেখিয়ে প্রতিবাদ করুন।
আপনার নরম মনোভাব স্বামী পছন্দ করবেন ঠিকই। এর জন্য হয়ত দিনের শেষে কপালে প্রশংসাও জুটবে। তবে আদপে কিন্তু আপনারই ক্ষতি। হাত থেকে ফসকে যাবে অনেক কিছুই। তাই সব সময় স্বামীর হ্যাঁ-তে হ্যাঁ আর না–তে না মেলাবেন না। নিজের যুক্তি দেখিয়ে প্রতিবাদ করুন।
২) তাঁর অনুভূতির খেলায় রাখুন
কথায় আছে মেয়েরা নাকি মন পড়তে ওস্তাদ। যদি তাই হয়, আপনার মধ্যে এই লুকিয়ে থাকা গুণটা কাজে লাগান। চট করে স্বামীর মন পড়ে ফেলুন। সে কী চায়? তাঁর ভাল লাগা, খারাপ লাগা আগেভাগেই বুঝে নিন। তাঁর সব কথার বিপক্ষে কথা বলে খুব বেশি চটাতে যাবেন না তাঁকে। বরং তাঁর পছন্দের বই মাঝে মধ্যে গিফট করুন। অফিস থেকে ফেরার আগেই তাঁর প্রিয় খাবারটা তৈরি করে ফেলুন।
কথায় আছে মেয়েরা নাকি মন পড়তে ওস্তাদ। যদি তাই হয়, আপনার মধ্যে এই লুকিয়ে থাকা গুণটা কাজে লাগান। চট করে স্বামীর মন পড়ে ফেলুন। সে কী চায়? তাঁর ভাল লাগা, খারাপ লাগা আগেভাগেই বুঝে নিন। তাঁর সব কথার বিপক্ষে কথা বলে খুব বেশি চটাতে যাবেন না তাঁকে। বরং তাঁর পছন্দের বই মাঝে মধ্যে গিফট করুন। অফিস থেকে ফেরার আগেই তাঁর প্রিয় খাবারটা তৈরি করে ফেলুন।
৩) মাঝে মধ্যে উৎসাহ দিন
মানুষ মাত্রেই ভুল হয়। হতেই পারে হাজারো সাবধান করা সত্ত্বেও বর কোনও সাংঘাতিক ভুল করে ফেলছেন। কষ্ট হবে তবুও নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখবেন। চোখ পাকিয়ে রে রে করে উঠবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। বরং তাঁকে কাজে উৎসাহ দিন। পরে সময় মতো বুঝিয়ে বলুন।
মানুষ মাত্রেই ভুল হয়। হতেই পারে হাজারো সাবধান করা সত্ত্বেও বর কোনও সাংঘাতিক ভুল করে ফেলছেন। কষ্ট হবে তবুও নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখবেন। চোখ পাকিয়ে রে রে করে উঠবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। বরং তাঁকে কাজে উৎসাহ দিন। পরে সময় মতো বুঝিয়ে বলুন।
৪) তাঁর প্রতি অনেক বেশি সেনসিটিভ হন
ছেলেরা সাধারণত মেয়েদের থেকে অনেক বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন। সেক্স লাইফে আপনি যদি সন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন তাহলে তাঁর জন্য নিজেদেরকেই দায়ী করে থাকেন হয়ত। যা তাঁকে মানসিক ভাবে ভেঙে ফেলতে পারে। নিজের মনের মধ্যে কথা চেপে না রেখে তাঁকে বোঝান আপনি কতটা সুখী।
ছেলেরা সাধারণত মেয়েদের থেকে অনেক বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন। সেক্স লাইফে আপনি যদি সন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন তাহলে তাঁর জন্য নিজেদেরকেই দায়ী করে থাকেন হয়ত। যা তাঁকে মানসিক ভাবে ভেঙে ফেলতে পারে। নিজের মনের মধ্যে কথা চেপে না রেখে তাঁকে বোঝান আপনি কতটা সুখী।
৫) পরামর্শ দিন
কাজের চাপে যে গুলো ভুলে যান সেগুলোকে মনে করিয়ে দিন। যেমন ধরুন তাঁকে এটা মনে করিয়ে দিলেন ফোনে মায়ের খোঁজ খবর নেওয়া উচিত। কিংবা তাঁর পোর্টফোলিও-তে এ বার একটু বদল আনা দরকার। তাঁকে জানান, কোন কোন কোম্পানিতে তিনি ইন্টারভিউ দিতে পারেন।
কাজের চাপে যে গুলো ভুলে যান সেগুলোকে মনে করিয়ে দিন। যেমন ধরুন তাঁকে এটা মনে করিয়ে দিলেন ফোনে মায়ের খোঁজ খবর নেওয়া উচিত। কিংবা তাঁর পোর্টফোলিও-তে এ বার একটু বদল আনা দরকার। তাঁকে জানান, কোন কোন কোম্পানিতে তিনি ইন্টারভিউ দিতে পারেন।
৬) ঘরের কাজেও তাঁকে দায়িত্ব দিন
শুধু অফিস আর বাইরের কাজ নয়, সপ্তাহে অন্তত এক দিন তাঁর উপরই ঘরের বেশির ভাগ কাজটা ছেড়ে দিন। যেমন ধরুন লাঞ্চে কী খাবেন সিদ্ধান্ত আপনি নিন। কিন্তু রান্নার দায়িত্ব সম্পূর্ণ বরকে দিন। তেমনই ঘর পরিষ্কার এবং গুছানোর কাজটাও না হয় এক দিন তাঁর উপরই ছেড়ে দিলেন। তবে অবশ্যই তদারকি করতে ভুলবেন না।
শুধু অফিস আর বাইরের কাজ নয়, সপ্তাহে অন্তত এক দিন তাঁর উপরই ঘরের বেশির ভাগ কাজটা ছেড়ে দিন। যেমন ধরুন লাঞ্চে কী খাবেন সিদ্ধান্ত আপনি নিন। কিন্তু রান্নার দায়িত্ব সম্পূর্ণ বরকে দিন। তেমনই ঘর পরিষ্কার এবং গুছানোর কাজটাও না হয় এক দিন তাঁর উপরই ছেড়ে দিলেন। তবে অবশ্যই তদারকি করতে ভুলবেন না।
৭) বদভ্যাস তাড়ান
চোখে আঙুল দিয়ে তাঁকে তাঁর বদভ্যাস গুলো দেখিয়ে দিন। বার বার বলা সত্ত্বেও যদি বদভ্যাস না ছাড়েন তাহলে প্রয়োজনে কড়া কথা বলতেই হবে।
চোখে আঙুল দিয়ে তাঁকে তাঁর বদভ্যাস গুলো দেখিয়ে দিন। বার বার বলা সত্ত্বেও যদি বদভ্যাস না ছাড়েন তাহলে প্রয়োজনে কড়া কথা বলতেই হবে।
৮) সম্মান করুন
আগেই বলেছি, সারাদিন বরের উপরে খিট খিট করা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। স্বামীকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিজেকে তার দ্বিগুণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। খিটখিট, ভুল করলে চোখ পাকানো বা কড়া কথা তো চলতেই থাকবে। এটা ভাবার কোনও কারণ নেই যে আপনার সব কথা কলুর বলদের মতো স্বামী মেনে চলবেন। দিনের শেষে কিন্তু বরকে এটা বোঝানো মাস্ট যে আপনি তাঁকে কতটা সম্মানের চোখে দেখেন।
আগেই বলেছি, সারাদিন বরের উপরে খিট খিট করা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। স্বামীকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিজেকে তার দ্বিগুণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। খিটখিট, ভুল করলে চোখ পাকানো বা কড়া কথা তো চলতেই থাকবে। এটা ভাবার কোনও কারণ নেই যে আপনার সব কথা কলুর বলদের মতো স্বামী মেনে চলবেন। দিনের শেষে কিন্তু বরকে এটা বোঝানো মাস্ট যে আপনি তাঁকে কতটা সম্মানের চোখে দেখেন।
No comments:
Post a Comment