আকামা নবায়ন ও অবৈধ প্রবাসীদের আটক করার জন্য এই নির্দেশনা জারি করেছে দেশটির সরকার। এর মধ্যে গত সপ্তাহে প্রায় আট হাজার বাংলাদেশি ধরা পড়েছে। সৌদি আরবের আল-জাওয়াত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে এই তথ্য জানা যায়।
পত্রিকাটির প্রকাশিত সংবাদ থেকে আরো জানা যায়, অনেক সময় অলসতা এবং তাড়াহুড়োর কারণে আকামা সঙ্গে না নিয়েই বাসার পাশের দোকান, মসজিদ ইত্যাদিতে যাওয়া হয়। ইকামা আছে কিন্তু সঙ্গে নেই, এটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে সৌদি প্রশাসন।
এমন পরিস্থিতিতে পড়লে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা অথবা ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত জেল হতে পারে। কেউ যদি দ্বিতীয়বার একই অবস্থানে ধরা পড়ে, তবে তাকে কারাগারে পাঠানো হবে। তৃতীয়বারের মতো তাকে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাস জেল দেওয়া হবে।
এমন পরিস্থিতিতে পড়লে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা অথবা ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত জেল হতে পারে। কেউ যদি দ্বিতীয়বার একই অবস্থানে ধরা পড়ে, তবে তাকে কারাগারে পাঠানো হবে। তৃতীয়বারের মতো তাকে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাস জেল দেওয়া হবে।
যদি কারো আকামার মেয়াদ নাই, অথচ তা নিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে তাকে সাড়ে ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। দ্বিতীয়বার ধরা পড়লে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। যদি তিনি তৃতীয়বার মেয়াদ শেষ হওয়া আকামাতে ধরা পড়েন, তবে তাকে অবিলম্বে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
নির্দেশনার প্রদানের সাত দিনের মধ্যে প্রায় আট হাজার প্রবাসী জরিমানার শিকার হয়েছেন। এদের একজন হলেন মো. আল আমিন। জরিমানার বিষয়ে তাঁর ভাই মো. খালেদ আহমেদ বলেন, ‘ঠিক এই অবস্থা হয়েছে আমার ভাইয়ের।আমাদের দোকান আর রুম একসঙ্গে। আমার ভাই রুম থেকে সাবান নেওয়ার জন্য দোকানে আসছে। তখন পুলিশ এসে বলে আকামা দেখাও। ভাই বলল, এটা আমার বাসা। কিন্তু কোনো কথা শুনেনি। চুপচাপ গাড়িতে তুলে নিল। এরপর ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে এনেছি।’
এমন পরিস্থিতিতে পড়লে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা অথবা ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত জেল হতে পারে। কেউ যদি দ্বিতীয়বার একই অবস্থানে ধরা পড়ে, তবে তাকে কারাগারে পাঠানো হবে। তৃতীয়বারের মতো তাকে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাস জেল দেওয়া হবে।
এমন পরিস্থিতিতে পড়লে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা অথবা ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত জেল হতে পারে। কেউ যদি দ্বিতীয়বার একই অবস্থানে ধরা পড়ে, তবে তাকে কারাগারে পাঠানো হবে। তৃতীয়বারের মতো তাকে ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাস জেল দেওয়া হবে।
যদি কারো আকামার মেয়াদ নাই, অথচ তা নিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে তাকে সাড়ে ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। দ্বিতীয়বার ধরা পড়লে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। যদি তিনি তৃতীয়বার মেয়াদ শেষ হওয়া আকামাতে ধরা পড়েন, তবে তাকে অবিলম্বে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
নির্দেশনার প্রদানের সাত দিনের মধ্যে প্রায় আট হাজার প্রবাসী জরিমানার শিকার হয়েছেন। এদের একজন হলেন মো. আল আমিন। জরিমানার বিষয়ে তাঁর ভাই মো. খালেদ আহমেদ বলেন, ‘ঠিক এই অবস্থা হয়েছে আমার ভাইয়ের।আমাদের দোকান আর রুম একসঙ্গে। আমার ভাই রুম থেকে সাবান নেওয়ার জন্য দোকানে আসছে। তখন পুলিশ এসে বলে আকামা দেখাও। ভাই বলল, এটা আমার বাসা। কিন্তু কোনো কথা শুনেনি। চুপচাপ গাড়িতে তুলে নিল। এরপর ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে এনেছি।’
ভুক্তভোগীদের আরেকজন মনির খান। তিনি বলেন, ‘আমি ও আমার ভাইকে আটক করলো পুলিশ। ভাইয়ের আকামা ছিল। আমার ছিল না। এরপর ধার করে জরিমানার টাকা দিয়ে মুক্ত হলাম। আগামী দুই মাস বাড়িতে আর টাকা পাঠাতে পারবো না।’
No comments:
Post a Comment