ভ্রমণের জন্য সত্যিই অভূতপূর্ব একটি দেশ শ্রীলঙ্কা। ছোট দেশটিতে অনায়াসেই দেখতে পারবেন প্রকৃতি, পুরাতত্ত্ব, ভিন্ন স্বাদের খাবার এবং আরো অনেক কিছু।
জেনে নিন শ্রীলঙ্কার কয়েকটি স্থানের কথা যেখানে শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই নয়, মিলবে প্রাচীন ইতিহাসের উদ্ভাসিত পুরাতত্ত্বের নিদর্শনও।
১. ত্রিনকোমালির কোনেসওয়ারাম টেম্পল
মধ্যযুগের এক দৃষ্টিনন্দন মঠ এটি। স্থাপত্যের অলংকরণ এখানে বিমুগ্ধতা এনে দেয়। মিথলজিতে নিয়ে যাবে দেয়ালের চিত্রকর্মগুলো। এর নিচেই পানিতে ডলফিনের ক্রীড়া উপভোগ করতে পারবেন।
২. কলম্বো
শ্রীলঙ্কার প্রাচীন ইতিহাসের পুরোটা উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে যদি যান 'দ্য ন্যাশনাল মিউজিয়াম'-এ। রয়েছে সমুদ্রমুখী গ্যালে ফেস গ্রিন। এটা সমুদ্রের ধারের এক শহুরে পার্ক। এখানে স্ট্রিট ফুডের ছড়াছড়ি। প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ স্বাস্থ্য পরিচর্যায় আসেন। ঘুড়ি ওড়াতেও আসেন অনেকে।
প্রথমবারের মতো গেলে যা দেখবেন তাতেই চমকে যাবেন আপনি। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়বেন যখন চোখের সামনে দেখবেন গঙ্গারামাইয়া মঠ। বুদ্ধের হস্তনির্মিত মূর্তিতে পরিপূর্ণ এই মঠ। হাঁটা পথেই পৌঁছে যাবেন সিমা মালাকা মঠে। এর স্থাপত্যশৈলী মুগ্ধ করবে। ব্যস্ত শহরে অনাবিল আনন্দ এনে দেবে শ্রীলঙ্কার বিখ্যাত স্থপতি জিওফ্রি বাওয়ার নকশার করা এই মঠ দেখলে।
কলম্বো থেকে সাড়ে ৫ ঘণ্টার পথ পেরোলে পাবেন ত্রিনকোমালির ক্রমশ ফিকে হয়ে আসা অতীতের রাজনৈতিক অস্থিরতার ইতিহাস। এই বন্দর নগরী তার প্রাকৃতির সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠছে। এখানকার জলজ জীবন সত্যিই দেখার মতো। আর আছে পাখির রাজত্ব। স্টর্ক-বিলড কিংফিশার। ডাইভিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে।
৩. দ্য রয়াল রক কেভ টেম্পলস অব ডাম্বুল্লা
সিগিরিয়া থেকে ১৫ কিলোমিটারের পথ। বোদ্ধদের উপাসনালয়গুলো না দেখা বড় ভুল হয়ে যাবে। গুহার ভেতরে এদের অবস্থান। এসব গুহার ইতিহাস খ্রিস্টপূর্ব ১ শতকের বলে মনে করা হয়। অনেকের বিশ্বাস, এই মঠগুলো পবিত্র প্রাচুর্যে ভরপুর।
৪. সিগিরিয়া
হারবানা থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। সেই পঞ্চম শতকের এক পাথুরে পাহাড়ের ওপর তৈরি দুর্গ। এটা ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকাভুক্ত এক স্থান। এক আগ্নেয়গিরির লাভা থেকে এর সৃষ্টি হয়েছে বলেই মনে করেন ভূতত্ত্ববিদরা।
৫. হাবারানা
ত্রিনকোমালি থেকে দেড় ঘণ্টার পথ। প্রকৃতির রোমাঞ্চ পেতে হাবারানার মতো স্থান আর হয় না। এখানকার ন্যাশনাল পার্কগুলোতে যত ঘুরবেন, কেবল বিস্ময়ে ছেয়ে যাবে মন। পাখি আর প্রাণীদের অবাধ বিচরণ স্থান এখানকার মিনেরিয়া এবং কাদুল্লা ন্যাশনাল পার্ক। এসব পার্কে ঘুরতে গাইডের সহায়তা নিতে পারেন। তারা এখানকার প্রাণীদের বিচিত্র আচরণ সম্পর্কে ধারণা দেবে।
জেনে নিন শ্রীলঙ্কার কয়েকটি স্থানের কথা যেখানে শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই নয়, মিলবে প্রাচীন ইতিহাসের উদ্ভাসিত পুরাতত্ত্বের নিদর্শনও।
১. ত্রিনকোমালির কোনেসওয়ারাম টেম্পল
মধ্যযুগের এক দৃষ্টিনন্দন মঠ এটি। স্থাপত্যের অলংকরণ এখানে বিমুগ্ধতা এনে দেয়। মিথলজিতে নিয়ে যাবে দেয়ালের চিত্রকর্মগুলো। এর নিচেই পানিতে ডলফিনের ক্রীড়া উপভোগ করতে পারবেন।
২. কলম্বো
শ্রীলঙ্কার প্রাচীন ইতিহাসের পুরোটা উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে যদি যান 'দ্য ন্যাশনাল মিউজিয়াম'-এ। রয়েছে সমুদ্রমুখী গ্যালে ফেস গ্রিন। এটা সমুদ্রের ধারের এক শহুরে পার্ক। এখানে স্ট্রিট ফুডের ছড়াছড়ি। প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ স্বাস্থ্য পরিচর্যায় আসেন। ঘুড়ি ওড়াতেও আসেন অনেকে।
প্রথমবারের মতো গেলে যা দেখবেন তাতেই চমকে যাবেন আপনি। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়বেন যখন চোখের সামনে দেখবেন গঙ্গারামাইয়া মঠ। বুদ্ধের হস্তনির্মিত মূর্তিতে পরিপূর্ণ এই মঠ। হাঁটা পথেই পৌঁছে যাবেন সিমা মালাকা মঠে। এর স্থাপত্যশৈলী মুগ্ধ করবে। ব্যস্ত শহরে অনাবিল আনন্দ এনে দেবে শ্রীলঙ্কার বিখ্যাত স্থপতি জিওফ্রি বাওয়ার নকশার করা এই মঠ দেখলে।
কলম্বো থেকে সাড়ে ৫ ঘণ্টার পথ পেরোলে পাবেন ত্রিনকোমালির ক্রমশ ফিকে হয়ে আসা অতীতের রাজনৈতিক অস্থিরতার ইতিহাস। এই বন্দর নগরী তার প্রাকৃতির সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠছে। এখানকার জলজ জীবন সত্যিই দেখার মতো। আর আছে পাখির রাজত্ব। স্টর্ক-বিলড কিংফিশার। ডাইভিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে।
৩. দ্য রয়াল রক কেভ টেম্পলস অব ডাম্বুল্লা
সিগিরিয়া থেকে ১৫ কিলোমিটারের পথ। বোদ্ধদের উপাসনালয়গুলো না দেখা বড় ভুল হয়ে যাবে। গুহার ভেতরে এদের অবস্থান। এসব গুহার ইতিহাস খ্রিস্টপূর্ব ১ শতকের বলে মনে করা হয়। অনেকের বিশ্বাস, এই মঠগুলো পবিত্র প্রাচুর্যে ভরপুর।
৪. সিগিরিয়া
হারবানা থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। সেই পঞ্চম শতকের এক পাথুরে পাহাড়ের ওপর তৈরি দুর্গ। এটা ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকাভুক্ত এক স্থান। এক আগ্নেয়গিরির লাভা থেকে এর সৃষ্টি হয়েছে বলেই মনে করেন ভূতত্ত্ববিদরা।
৫. হাবারানা
ত্রিনকোমালি থেকে দেড় ঘণ্টার পথ। প্রকৃতির রোমাঞ্চ পেতে হাবারানার মতো স্থান আর হয় না। এখানকার ন্যাশনাল পার্কগুলোতে যত ঘুরবেন, কেবল বিস্ময়ে ছেয়ে যাবে মন। পাখি আর প্রাণীদের অবাধ বিচরণ স্থান এখানকার মিনেরিয়া এবং কাদুল্লা ন্যাশনাল পার্ক। এসব পার্কে ঘুরতে গাইডের সহায়তা নিতে পারেন। তারা এখানকার প্রাণীদের বিচিত্র আচরণ সম্পর্কে ধারণা দেবে।
No comments:
Post a Comment