বলিভিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম হ্রদ পুপো। বছর কয়েক আগেও হ্রদটির থৈ থৈ পানিতে নৌকায় ঘুরে বেড়াত পর্যটকরা। হ্রদটি এখন পুরোপুরি উবে গেছে। হারিয়ে গেছে পাহাড়ঘেরা নান্দনিক সৌন্দর্য।
নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক বছর আগেও প্রায় ৪০০ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে হ্রদটি বিস্তৃত ছিল। তবে এখন সেখানে শুধু লবণাক্ত শুষ্ক মাটি পড়ে আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভের স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা ছবিতে দেখা যায়, ২০১৩ সালের এপ্রিলের এক ছবিতে পুপো হ্রদে পানি টলমল করছে। তবে ২০১৬ সালের ১৫ জানুয়ারি হ্রদটি শুকিয়ে যেন পাথরে পরিণত হয়েছে।
নিউইয়র্কের কেয়ারি ইনস্টিটিউটের বাস্তুসংস্থানবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক লিসা বোরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলকে বলেন, অনেকটা নাটকীয়ভাবেই বিলীন হয়েছে গেছে হ্রদটি। কম বৃষ্টিপাত ও উষ্ণ তাপমাত্রার কারণে হ্রদটি অদৃশ্য হয়ে গেছে। তবে এ জন্য সঠিক পানি ব্যবস্থাপনা না হওয়াও বড় কারণ।
যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভের স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা ছবিতে দেখা যায়, ২০১৩ সালের এপ্রিলের এক ছবিতে পুপো হ্রদে পানি টলমল করছে। তবে ২০১৬ সালের ১৫ জানুয়ারি হ্রদটি শুকিয়ে যেন পাথরে পরিণত হয়েছে।
নিউইয়র্কের কেয়ারি ইনস্টিটিউটের বাস্তুসংস্থানবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক লিসা বোরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলকে বলেন, অনেকটা নাটকীয়ভাবেই বিলীন হয়েছে গেছে হ্রদটি। কম বৃষ্টিপাত ও উষ্ণ তাপমাত্রার কারণে হ্রদটি অদৃশ্য হয়ে গেছে। তবে এ জন্য সঠিক পানি ব্যবস্থাপনা না হওয়াও বড় কারণ।
No comments:
Post a Comment