কালো টাকার দৌরাত্ম ও দুর্নীতি বন্ধের জন্য ৫০০ ও ১০০০ রুপির পুরনো নোট বাতিল করায় ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংককে এখন প্রায় ২০ বিলিয়ন নোট ধ্বংস করতে হবে।
এই বিপুল পরিমাণ বাতিল নোট কীভাবে ধ্বংস করা হবে, তার উত্তর খোঁজা হয়েছে বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
ওই ২০ বিলিয়ন নোট ভারতের মোট কাগুজে নোটের কত অংশ? সোয়শ কোটি মানুষের এই দেশে গত মার্চে ৯০ বিলিয়নের বেশি ব্যাংক নোট বাজারে ঘুরছিল বলে বিবিসির তথ্য।
সব দেশেই পুরনো ময়লা বা ছেঁড়া-ফাটা নোট নিয়মিত ধ্বংস করতে হয়। সেই জায়গায় কড়কড়ে নতুন নোট ছাড়তে হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে।
সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এ ধরনের ময়লা বা ছেঁড়া নোট প্রথমে মেশিনের সাহায্যে কুচি কুচি করে কাটে এবং তারপর সেগুলো দিয়ে চারকোল জ্বালানির মত দেখতে ব্রিকেট বানায়।
ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিকেট বানানো হয় মূলত তুষ, কাঠের গুঁড়ো দিয়ে, যা রান্না বা বয়লারের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাতিল রুপির যে ব্রিকেট বানা তা রান্নার কাজে লাগে না।
সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছেন, সারা দেশে তাদের ১৯টি অফিসে মোট ২৭টি মেশিন রয়েছে নোট কেটে ব্রিকেট বানানোর জন্য।
পুরো ভারত থেকে সংগ্রহ করা বাতিল রুপির নোটগুলো এখন সেসব মেশিনে যাবে এবং পরে তা মাটির নিচে পুঁতে ফেলা হবে।
অবশ্য বিভিন্ন দেশে বাতিল নোটের আরও কিছু ব্যবহার দেখা যায়। কুচি কুচি করে কাটা নোট ব্যবহার করে বানানো হয় ফাইল, ক্যালেন্ডার, পেপার ওয়েট, টি কোস্টার, কাপ, ছোট ট্রের মত সুভেনির।
যুক্তরাষ্ট্রে ডলারের যেসব জাল নোট উদ্ধার করা হয়, সেগুলো যায় গোয়েন্দা দপ্তরে। আর পুরনো বাতিল নোট কেটে টুকরো টুকরো করে হয় মাটিতে পুঁতে ফেলা হয় অথবা ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে বেড়াতে আসা অতিথিদের জন্যবানানো হয় সুভেনির।
ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্তারা বলছেন, সদ্য বাতিল হওয়া ২০ বিলিয়ন নোট ধ্বংস করতে তাদের খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হবে না।
তারা বলছেন, ২০১৫-১৬ সময়ে ১৬ বিলিয়ন পুরনো নোট তাদের ধ্বংস করতে হয়েছে। ৫ লাখ জাল নোট ধরা পড়ার পর আরও প্রায় ১৪ বিলিয়ন নোট তারা ধ্বংস করেছেন ২০১২-১৩ সময়ে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেন, “আমাদের হাতে যথেষ্ট মেশিন আছে। এগুলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন স্বয়ংক্রিয় মেশিন। সুতরাং এটা বড় কোনো চ্যালেঞ্জ হবে না।”
সুতরাং ভারতের পাহাড়সম বাতিল নোট শিগগিরই মাটিতে মিশে যাবে বলে তাদের বিশ্বাস।
চীনের পর ভারতই কাগুজে নোটের সবচেয়ে বড় উৎপাদক ও ব্যবহারকারী।
১৯৩৫ সালে ভারতের বাজারে যেখানে ১২৪ মিলিয়ন বিভিন্ন মানের নোট ছিল, ২০১৬ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ বিলিয়নে।
এই বিপুল পরিমাণ বাতিল নোট কীভাবে ধ্বংস করা হবে, তার উত্তর খোঁজা হয়েছে বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
ওই ২০ বিলিয়ন নোট ভারতের মোট কাগুজে নোটের কত অংশ? সোয়শ কোটি মানুষের এই দেশে গত মার্চে ৯০ বিলিয়নের বেশি ব্যাংক নোট বাজারে ঘুরছিল বলে বিবিসির তথ্য।
সব দেশেই পুরনো ময়লা বা ছেঁড়া-ফাটা নোট নিয়মিত ধ্বংস করতে হয়। সেই জায়গায় কড়কড়ে নতুন নোট ছাড়তে হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে।
সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এ ধরনের ময়লা বা ছেঁড়া নোট প্রথমে মেশিনের সাহায্যে কুচি কুচি করে কাটে এবং তারপর সেগুলো দিয়ে চারকোল জ্বালানির মত দেখতে ব্রিকেট বানায়।
ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিকেট বানানো হয় মূলত তুষ, কাঠের গুঁড়ো দিয়ে, যা রান্না বা বয়লারের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাতিল রুপির যে ব্রিকেট বানা তা রান্নার কাজে লাগে না।
সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছেন, সারা দেশে তাদের ১৯টি অফিসে মোট ২৭টি মেশিন রয়েছে নোট কেটে ব্রিকেট বানানোর জন্য।
পুরো ভারত থেকে সংগ্রহ করা বাতিল রুপির নোটগুলো এখন সেসব মেশিনে যাবে এবং পরে তা মাটির নিচে পুঁতে ফেলা হবে।
অবশ্য বিভিন্ন দেশে বাতিল নোটের আরও কিছু ব্যবহার দেখা যায়। কুচি কুচি করে কাটা নোট ব্যবহার করে বানানো হয় ফাইল, ক্যালেন্ডার, পেপার ওয়েট, টি কোস্টার, কাপ, ছোট ট্রের মত সুভেনির।
যুক্তরাষ্ট্রে ডলারের যেসব জাল নোট উদ্ধার করা হয়, সেগুলো যায় গোয়েন্দা দপ্তরে। আর পুরনো বাতিল নোট কেটে টুকরো টুকরো করে হয় মাটিতে পুঁতে ফেলা হয় অথবা ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে বেড়াতে আসা অতিথিদের জন্যবানানো হয় সুভেনির।
ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্তারা বলছেন, সদ্য বাতিল হওয়া ২০ বিলিয়ন নোট ধ্বংস করতে তাদের খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হবে না।
তারা বলছেন, ২০১৫-১৬ সময়ে ১৬ বিলিয়ন পুরনো নোট তাদের ধ্বংস করতে হয়েছে। ৫ লাখ জাল নোট ধরা পড়ার পর আরও প্রায় ১৪ বিলিয়ন নোট তারা ধ্বংস করেছেন ২০১২-১৩ সময়ে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেন, “আমাদের হাতে যথেষ্ট মেশিন আছে। এগুলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন স্বয়ংক্রিয় মেশিন। সুতরাং এটা বড় কোনো চ্যালেঞ্জ হবে না।”
সুতরাং ভারতের পাহাড়সম বাতিল নোট শিগগিরই মাটিতে মিশে যাবে বলে তাদের বিশ্বাস।
চীনের পর ভারতই কাগুজে নোটের সবচেয়ে বড় উৎপাদক ও ব্যবহারকারী।
১৯৩৫ সালে ভারতের বাজারে যেখানে ১২৪ মিলিয়ন বিভিন্ন মানের নোট ছিল, ২০১৬ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ বিলিয়নে।
No comments:
Post a Comment