আজ সকালেই কলম্বিয়াগামী একটি বিমান মেডেলিনস বিমানবন্দরের কাছে ভেঙে পড়েছে। সব মিলিয়ে বিমানে ৮০ জনের বেশি লোক ছিলেন। বিমানের কর্মী-সহ প্রায় ৭৬ জন বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে এই ঘটনার পর পরই সামনে এসেছে চমকে দেওয়া তথ্য। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, এই একই বিমানে ১৮ দিন আগে যাত্রা করেছিলেন লিওনেল মেসি-সহ গোটা আর্জেন্টিনা দল। গত ১০ নভেম্বর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের কাছে হারার পরে এই অভিশপ্ত বিমানেই দেশে ফিরেছিলেন তাঁরা। অর্থাৎ এই ঘটনা যদি সেদিন ঘটত, তবে মর্মান্তিক ঘটনার শিকার হতে পারতেন মেসিরাও। এক অভাবনীয় পরিস্থিতিতে হারাতে হত বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলারকে।
তবে এই ঘটনার পর পরই সামনে এসেছে চমকে দেওয়া তথ্য। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, এই একই বিমানে ১৮ দিন আগে যাত্রা করেছিলেন লিওনেল মেসি-সহ গোটা আর্জেন্টিনা দল। গত ১০ নভেম্বর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের কাছে হারার পরে এই অভিশপ্ত বিমানেই দেশে ফিরেছিলেন তাঁরা। অর্থাৎ এই ঘটনা যদি সেদিন ঘটত, তবে মর্মান্তিক ঘটনার শিকার হতে পারতেন মেসিরাও। এক অভাবনীয় পরিস্থিতিতে হারাতে হত বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলারকে।
তবে মেসিরা রক্ষা পেলেও ‘ফুটবল’ রেহাই পায়নি এই মর্মান্তিক ঘটনার কোপ থেকে। জানা গিয়েছে, ব্রাজিলের প্রথম শ্রেণির দল ক্যাপিকোয়েন্স-এর ২২ জন ফুটবলার ওই বিমানে ছিলেন। ২৩তম ফুটবলারের আসার কথা থাকলেও তিনি শেষ মুহূর্তে বিমানটি ধরতে পারেননি। তাই বরাত জোরে বেঁচে গিয়েছেন তিনিও। খেলোয়াড়দের পাশাপাশি ওই বিমানে ২৩ জন ফুটবল সাংবাদিকও ছিলেন বলে সূত্রের খবর।
স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ বিমানটি ব্রাজিলের সাও পাওলো বিমানবন্দর থেকে উড়ান শুরু করে। এর পর বলিভিয়ার সান্তাক্রুজ বিমান বন্দরে কিছুক্ষণের জন্য প্লেনটি নেমেছিল। কিছুক্ষণ বাদেই সেটি কলম্বিয়ার দিকে রওনা দেয়। এরপর স্থানীয় সময় রাত ১০.১৫ মিনিট নাগাদ বিমানটি ভেঙে পড়ে।
No comments:
Post a Comment