কারণ নিউইয়র্কে অবস্থিত ট্রাম্প টাওয়ার কাছেই অবস্থিত ব্যারনের স্কুল। তাই মেলানিয়া এখানেই থাকতে চান। সেমিস্টার শেষ হলে ছেলেসহ হোয়াইট হাউজে যাবেন তিনি।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার সময় ব্যারনের পড়াশুনার বেশ ক্ষতি হয়েছে। তাই আপাতত ছেলের পড়া নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চান মেলনিয়া।
কিন্তু এর মধ্যে প্রয়োজন পড়লে মাঝে মধ্যে হোয়াইট হাউজে যাবেন, এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
আর এই খবরে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে আলোচনা-সমালোচনা। অনেকে এ সিদ্ধান্তকে ঠিকভাবে নিতে পারেননি। আবার অনেক ব্যঙ্গও করছেন।
অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, ট্রাম্পের বিয়ের সম্পর্ক এখন কোন দিকে মোড় নিচ্ছে, তা প্রকাশ পাচ্ছে মেলানিয়ার হোয়াইট হাউজে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে।
পামেলা বেনবো নামে একজন টুইটারে লিখেছেন, 'হোয়াইট হাউজে ফার্স্ট ফ্যামেলি থাকবে এটা আমাদের দেশের একটা প্রতীক এবং বিশ্বের কাছেও তাই। মেলানিয়া ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত আতংকের বিষয় আমার কাছে।'
অনেকে মজা করে লিখেছেন, মেলানিয়া ট্রাম্পের ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিয়ে যে পছন্দ আছে, সে কারণে তিনি হোয়াইট হাউজে যেতে চাইছেন না।
কিন্তু মেলানিয়ার সমর্থনেও অনেকে টুইট করেছেন। একজন লিখেছেন, 'ভালো সিদ্ধান্ত। শিশু ব্যারনের জন্য এমন সিদ্ধান্ত দায়িত্বশীল অভিভাবকের প্রমাণ দেয়।'
সূত্র: বিবিসি বাংলা
No comments:
Post a Comment