গুরুত্বপূর্ণ ৩ পদে নিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ'র নতুন পরিচালক নির্বাচন করেছেন।
নতুন দায়িত্বপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় মুসলিম বিদ্বেষী ও অভিবাসন নীতিতে কঠোর অবস্থানের অভিযোগ রয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ান, রয়টার্স, সিএনএনের।
শুক্রবার নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের বিষয়ে ঘোষণা আসে। এতে বলা হয়, সিনেটর জেফ সেসনকে অ্যাটর্নি জেনারেল, মাইক পোম্পিওকে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি-সিআইএ'র পরিচালক এবং সাবেক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইক ফ্লিনকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
ট্রাম্পের অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন পরিচালনা পর্ষদ এই তিনজনকে নির্বাচন করার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।
নির্বাচিত তিনজনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসনে কাজ করার আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
জেফ সেসনকে বেছে নেয়ার বিষয়ে বলা হচ্ছে, ট্রাম্পের প্রতি আনুগত্যের উপহার স্বরূপ অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ পেয়েছেন তিনি।
সেসন বিভিন্ন সময় অভিবাসন বিষয়ে মন্তব্য করেছেন, যা ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
রিপাবলিকান দলের এই সিনেটর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউজের উত্তরসূরি হিসেবেও সমর্থন করেন।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী বিরোধী হিসেবে তিনি পরিচিতি। অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে মেক্সিকো বর্ডারে দেয়াল তুলে দেয়ার পক্ষেও সরব রয়েছেন তিনি।
বৈধ অভিবাসনের বিপক্ষেও তার মন্তব্য বেশ বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। সেসনের বিরুদ্ধে বর্ণবাদী আচরণের অভিযোগ রয়েছে।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ৫৭ বছর বয়সী মাইক ফ্লিন মার্কিন সামরিক বাহিনীতে ৩৩ বছর কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা ডিআইএ'র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ সময় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিরোধের জেরে সংক্ষিপ্ত সময়ে দায়িত্ব পালনে শেষে সরে যেতে হয় তাকে।
সাবেক জেনারেল ব্যারি ম্যাক্কাফ্রে বলেন, ফ্লিনের কিছু মতামত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের কাছে ছিল অত্যন্ত অস্বস্তিকর।
এছাড়া মাইক ফ্লিন একদিকে ট্রাম্পের মুসলিম বিদ্বেষী নীতির সমর্থক। আবার আফগানিস্তানে সিআইএ মুসলিম বন্দিদের নির্যাতনেরও সমালোচক।
ফ্লিনের নিয়োগের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর তার পুরনো বিতর্কিত বক্তব্যগুলো ফের আলোচনায় এসেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে এক টুইট বার্তায় ফ্লিন জানিয়েছিলেন, মুসলিমভীতিকে তিনি যৌক্তিক মনে করেন।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনে ৫২ বছর বয়সী রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান পোম্পিওর ঠাঁই পাওয়ায় অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন।
সিআইএ'র পরিচালক পোম্পিও যুক্তরাষ্ট্রের একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা। ওবামা প্রশাসনের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে তার সমস্যা হয়।
তিনি অভিযোগ করেছিলেন, তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারির নিরাপত্তায় প্রশাসন যতটুকু সচেতন বিভিন্ন দেশের দূতাবাসগুলোর বিষয়ে ততটুকু না।
এদিকে ২০১২ সালে কংগ্রেস সদস্য নির্বাচনে তার বিরুদ্ধে বাইরে থেকে আমেরিকান কাজের আউটসোর্সিংয়ের অভিযোগ উঠে। কারণ তিনি মেক্সিকোতে কোম্পানি গড়ে তুলেছিলেন।
নতুন দায়িত্বপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় মুসলিম বিদ্বেষী ও অভিবাসন নীতিতে কঠোর অবস্থানের অভিযোগ রয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ান, রয়টার্স, সিএনএনের।
শুক্রবার নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের বিষয়ে ঘোষণা আসে। এতে বলা হয়, সিনেটর জেফ সেসনকে অ্যাটর্নি জেনারেল, মাইক পোম্পিওকে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি-সিআইএ'র পরিচালক এবং সাবেক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইক ফ্লিনকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
ট্রাম্পের অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন পরিচালনা পর্ষদ এই তিনজনকে নির্বাচন করার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।
নির্বাচিত তিনজনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসনে কাজ করার আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
জেফ সেসনকে বেছে নেয়ার বিষয়ে বলা হচ্ছে, ট্রাম্পের প্রতি আনুগত্যের উপহার স্বরূপ অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ পেয়েছেন তিনি।
সেসন বিভিন্ন সময় অভিবাসন বিষয়ে মন্তব্য করেছেন, যা ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
রিপাবলিকান দলের এই সিনেটর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউজের উত্তরসূরি হিসেবেও সমর্থন করেন।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী বিরোধী হিসেবে তিনি পরিচিতি। অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে মেক্সিকো বর্ডারে দেয়াল তুলে দেয়ার পক্ষেও সরব রয়েছেন তিনি।
বৈধ অভিবাসনের বিপক্ষেও তার মন্তব্য বেশ বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। সেসনের বিরুদ্ধে বর্ণবাদী আচরণের অভিযোগ রয়েছে।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ৫৭ বছর বয়সী মাইক ফ্লিন মার্কিন সামরিক বাহিনীতে ৩৩ বছর কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা ডিআইএ'র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ সময় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিরোধের জেরে সংক্ষিপ্ত সময়ে দায়িত্ব পালনে শেষে সরে যেতে হয় তাকে।
সাবেক জেনারেল ব্যারি ম্যাক্কাফ্রে বলেন, ফ্লিনের কিছু মতামত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের কাছে ছিল অত্যন্ত অস্বস্তিকর।
এছাড়া মাইক ফ্লিন একদিকে ট্রাম্পের মুসলিম বিদ্বেষী নীতির সমর্থক। আবার আফগানিস্তানে সিআইএ মুসলিম বন্দিদের নির্যাতনেরও সমালোচক।
ফ্লিনের নিয়োগের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর তার পুরনো বিতর্কিত বক্তব্যগুলো ফের আলোচনায় এসেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে এক টুইট বার্তায় ফ্লিন জানিয়েছিলেন, মুসলিমভীতিকে তিনি যৌক্তিক মনে করেন।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনে ৫২ বছর বয়সী রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান পোম্পিওর ঠাঁই পাওয়ায় অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন।
সিআইএ'র পরিচালক পোম্পিও যুক্তরাষ্ট্রের একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা। ওবামা প্রশাসনের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে তার সমস্যা হয়।
তিনি অভিযোগ করেছিলেন, তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারির নিরাপত্তায় প্রশাসন যতটুকু সচেতন বিভিন্ন দেশের দূতাবাসগুলোর বিষয়ে ততটুকু না।
এদিকে ২০১২ সালে কংগ্রেস সদস্য নির্বাচনে তার বিরুদ্ধে বাইরে থেকে আমেরিকান কাজের আউটসোর্সিংয়ের অভিযোগ উঠে। কারণ তিনি মেক্সিকোতে কোম্পানি গড়ে তুলেছিলেন।
No comments:
Post a Comment