গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণ। তার উপর এই সময় ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানিশূন্যতার আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। এমন অবস্থা হয় যে অনেক সময় হাসপাতালেও ভর্তি করাতে হয় অনেককে। এর কারণ হয়তো অনেকের কাছের অজানা। জানেন কি এমন অনেক খাবার আছে যেগুলো খেলেও ডিহাইড্রেশন হতে পারে। সেই সব খাবার সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি আগে থেকে অনেকটা সচেতন থাকতে পারেন। জেনে নিন সেই সব খাবারগুলো সম্পর্কে।
এনার্জি ড্রিঙ্ক:
যাঁরা জিমে যান তাঁদের অনেকেই রিহাইড্রেট থাকার জন্য এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করে থাকেন। যদিও এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করলে ডিহাইড্রেশন হয়। এনার্জি ড্রিঙ্কে প্রচুর পরিমাণ চিনি থাকে যা আপনার অন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করে। এবং শরীরে পানির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
উচ্চমাত্রার প্রোটিনযুক্ত খাবার:
ডিহাইড্রেশনের আরও একটি কারণ হচ্ছে উচ্চমাত্রার প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া। মনে রাখবেন ডিহাইড্রেশন এড়াতে আপনার কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন গ্রহণের অনুপাত ঠিক রাখতে হবে।
লেবুর রস:
এর উপকারিতা থাকলেও প্রতি দিন বেশি পরিমাণে লেবুর রস পান করলে প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ঘন ঘন প্রস্রাবের ফলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কফি:
মাত্রাতিরিক্ত কফি পান করলে তীব্র ডিহাইড্রেশন, মাথাব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে। দৈনিক ১১০ মিলিগ্রামের বেশি কফি পান করা ঠিক নয়।
লবণাক্ত খাবার:
উচ্চমাত্রার সোডিয়ামযুক্ত খাবার খেলে শরীরে পানির ভারসাম্য নষ্ট হয়। কারণ নুন জলগ্রাহী প্রকৃতির। আর তাই শরীর থেকে পানি শোষণ করে নেয়।
ডিপফ্রায়েড ফুড:
বেশি ভাজাভুজি খেলে পানিতেষ্টা পায়। বেশি ভাজা খাবার স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারি নয়। এ ছাড়া, এই ধরনের খাবারে মারাত্মক ডিহাইড্রেশনও হতে পারে। সূত্র: আনন্দবাজার।
যাঁরা জিমে যান তাঁদের অনেকেই রিহাইড্রেট থাকার জন্য এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করে থাকেন। যদিও এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করলে ডিহাইড্রেশন হয়। এনার্জি ড্রিঙ্কে প্রচুর পরিমাণ চিনি থাকে যা আপনার অন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করে। এবং শরীরে পানির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
উচ্চমাত্রার প্রোটিনযুক্ত খাবার:
ডিহাইড্রেশনের আরও একটি কারণ হচ্ছে উচ্চমাত্রার প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া। মনে রাখবেন ডিহাইড্রেশন এড়াতে আপনার কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন গ্রহণের অনুপাত ঠিক রাখতে হবে।
লেবুর রস:
এর উপকারিতা থাকলেও প্রতি দিন বেশি পরিমাণে লেবুর রস পান করলে প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ঘন ঘন প্রস্রাবের ফলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কফি:
মাত্রাতিরিক্ত কফি পান করলে তীব্র ডিহাইড্রেশন, মাথাব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে। দৈনিক ১১০ মিলিগ্রামের বেশি কফি পান করা ঠিক নয়।
লবণাক্ত খাবার:
উচ্চমাত্রার সোডিয়ামযুক্ত খাবার খেলে শরীরে পানির ভারসাম্য নষ্ট হয়। কারণ নুন জলগ্রাহী প্রকৃতির। আর তাই শরীর থেকে পানি শোষণ করে নেয়।
ডিপফ্রায়েড ফুড:
বেশি ভাজাভুজি খেলে পানিতেষ্টা পায়। বেশি ভাজা খাবার স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারি নয়। এ ছাড়া, এই ধরনের খাবারে মারাত্মক ডিহাইড্রেশনও হতে পারে। সূত্র: আনন্দবাজার।
No comments:
Post a Comment