এতে বলা হয়, ৩৭ বছর বয়সী ওই বাংলাদেশী ব্যবসায়ী মালয়েশিয়ার বুকিত বিনতাংয়ে তার রেস্টুরেন্টে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলায় জড়িত আন্দালিব আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
মালয়েশীয় পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে ওই ব্যবসায়ী বাংলাদেশে একাধিক হামলার পরিকল্পনা করছিলেন। তিনি বাংলাদেশে একে-৪৭ রাইফেল পাচারের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।
এদিকে গুলশান হামলায় সন্দেহভাজন আন্দালিব আহমেদ ২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার মোনাশ ইউনিভার্সিতে অধ্যয়ন করেন। এরপর তিনি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে চলে যান।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে মালয়েশিয়া পুলিশের আইজি খালিদ আবু বকর জানান, ওই বাংলাদেশী ব্যবসায়ী একটি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গ্রুপের সন্দেহভাজন অস্ত্র পাচারকারী।
তার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের 'রেড নোটিশ' জারি ছিল। গত ১৯ আগস্ট তাকে আটক করার পর গত ২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয় বলেও জানান তিনি।
খালিদ আবু বকর আরও জানান, সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার অভিযোগে ওই বাংলাদেশী ছাড়াও আরও তিনজনকে আটক করা হয়েছিল। এর মধ্যে একজন মালয়েশীয় এবং বাকি দু'জন নেপালি ও মরক্কোর নাগরিক। বিদেশী দুই নাগরিককেও নিজ দেশে পাঠানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment