সাধারণভাবে কৈশোরে একজন মানুষের ৯ থেকে সাড়ে ৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অধিকাংশ কিশোর-কিশোরীই দিনে ৭ ঘণ্টার মতো ঘুমায়। পর্যাপ্ত ঘুমাতে গেলে কয়েকটি দিকে নজর রাখতে হবে। ঘুমের যাতে কোনও ব্যাঘাত না ঘটে তা সুনিশ্চিৎ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। ছুটির দিনে বেলা পর্যন্ত ঘুমিয়ে ঘুমের অভাব পুষিয়ে নেওয়ার যে প্রবণতা অনেক টিনএজারের থাকে, তা মোটেও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
Saturday, May 28, 2016
কৈশোরে কতটা ঘুম প্রয়োজন?
অনেকে মনে করেন, অল্প বয়সী ছেলেমেয়েদের মানসিক চাঞ্চল্য বেশি হওয়ার কারণেই তাদের ঘুম অল্প হয় বা ঘুম আসতে সময় লাগে। প্রকৃত ঘটনা অন্যরকম।
অনেক টিনএজারই কম ঘুমের সমস্যায় ভোগে। কিন্তু ঠিক কতটা ঘুম তাদের প্রয়োজন? কেনই বা কম ঘুম হয় তাদের? মানুষের মস্তিস্ক থেকে ক্ষরিত হয় মেলাটোনিন নামের এক হরমোন। এই হরমোনের প্রভাবেই ঘুম পায়। প্রবীণ বা শিশুদের ক্ষেত্রে এই হরমোন দিনের যে কোনো সময়ে ক্ষরিত হয়, কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে হয় তার ঘণ্টা দুয়েক পরে। এর ফলে রাতে তাদের ঘুম আসতেও সময় লাগে। পরিণামে তাদের ঘুমের সময়টাও যায় কমে। আর পর্যাপ্ত ঘুম না হলে সারাদিন ঘুম পাওয়ার পাশাপাশি আসতে পারে মানসিক অবসাদও।
সাধারণভাবে কৈশোরে একজন মানুষের ৯ থেকে সাড়ে ৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অধিকাংশ কিশোর-কিশোরীই দিনে ৭ ঘণ্টার মতো ঘুমায়। পর্যাপ্ত ঘুমাতে গেলে কয়েকটি দিকে নজর রাখতে হবে। ঘুমের যাতে কোনও ব্যাঘাত না ঘটে তা সুনিশ্চিৎ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। ছুটির দিনে বেলা পর্যন্ত ঘুমিয়ে ঘুমের অভাব পুষিয়ে নেওয়ার যে প্রবণতা অনেক টিনএজারের থাকে, তা মোটেও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
সাধারণভাবে কৈশোরে একজন মানুষের ৯ থেকে সাড়ে ৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অধিকাংশ কিশোর-কিশোরীই দিনে ৭ ঘণ্টার মতো ঘুমায়। পর্যাপ্ত ঘুমাতে গেলে কয়েকটি দিকে নজর রাখতে হবে। ঘুমের যাতে কোনও ব্যাঘাত না ঘটে তা সুনিশ্চিৎ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। ছুটির দিনে বেলা পর্যন্ত ঘুমিয়ে ঘুমের অভাব পুষিয়ে নেওয়ার যে প্রবণতা অনেক টিনএজারের থাকে, তা মোটেও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
Labels:
লাইফস্টাইল
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment