উত্তমকুমার থেকে রজিত কপূর, পরিচালক সুজয় ঘোষ থেকে সুশান্ত সিংহ রাজপুত, ‘ব্যোমকেশ’ অনেকেই। সেরা কে, সেই নিয়ে বিতর্ক থাকাটাই স্বাভাবিক।
গোয়েন্দা ছবিতে যদি গোয়েন্দা ছাড়া অন্য মালমশলা বেশি হয়ে যায়, তখন একশ্রেণির দর্শকের কাছে তা মনোরঞ্জক হলেও আর এক শ্রেণির কাছে তা অত্যন্ত বিরক্তিকর। অঞ্জন দত্তের ছবিতেও অবশ্য আদি অকৃত্রিম ‘ব্যোমকেশ’-কে আমরা পাই না। গল্পের ‘পিরিয়ড’ আর চলচ্চিত্রের ‘পিরিয়ড’ মেলে না। সত্যবতীকে চলচ্চিত্রে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বহু অপ্রয়োজনীয় সিকোয়েন্স যুক্ত হয় ছবিতে। কিন্তু তাও অঞ্জন দত্তের ছবিতে ব্যোমকেশ-কে ব্যোমকেশ মনে হয়, ‘আবির’ মনে হয় না।
আবির
থেকে যিশু— এই পরিবর্তন, এই জার্কটা ঠিক কতটা প্রভাব ফেলবে দর্শকদের মনে, সেই নিয়ে চিন্তা ছিল পরিচালকের। একটিমাত্র ছবি দিয়ে সেই বিশ্লেষণ সম্ভব নয়। গত বছর যিশু অভিনীত প্রথম ছবিটিকে বিরাট সাড়াজাগানো বলা চলে না কিন্তু একেবারেই ইগনোর করে যাওয়ার মতোও নয় মোটেই। এবার পুজোয় আবারও আসছে যিশু সেনগুপ্ত অভিনীত দ্বিতীয় ব্যোমকেশ ছবি— ‘ব্যোমকেশ ও চিড়িয়াখানা’। সঙ্গী সত্যবতী উষসী এবং অজিতের চরিত্রে শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)


No comments:
Post a Comment