ধর্ষণে বাধা দিতে গিয়ে তাদের হাতে প্রচুর মারও খেয়েছেন তিনি। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া দুর্বিসহ যন্ত্রণার কথা মনে হলে এখনও জ্ঞান হারান নাদিয়া। এক কথায় অন্য বন্দি নারীদের মতোই তাকে যৌনদাসী করে রাখে আইএস জঙ্গিরা।
অবশেষে তিন মাস পর কৌশলে পালিয়ে আসতে সক্ষম হন নাদিয়া। এরপর জার্মানিতে আশ্রয় চান তিনি। সেখান থেকেই ঘুরে যায় নাদিয়ার ভাগ্যের চাকা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম তার এ বিভীষিকাময় জীবনের গল্প ফলাও করে প্রচার করে।
এরপর গত বছর নাদিয়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে আইএসের হাতে নিগৃহীত যৌনদাসীদের দুর্দশার চিত্র তুলে ধরেন।
এখন তিনি যুদ্ধে নিগৃহীত নারী ও শিশুদের উন্নয়নে কাজ করছেন। শুক্রবার জাতিসংঘের মানব পাচারবিষয়ক শুভেচ্ছা দূত হিসেবে তাকে মনোনিত করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment