নেহাত প্রীতি ম্যাচ হলে কী হবে, ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা যখন মুখোমুখি হয়, সেই ম্যাচ বাড়তি উত্তেজনা ছড়াবেই। মেলবোর্নে আজ ৯৫ হাজারের বেশি দর্শকের উপস্থিতি সে কথাই বলল। ম্যাচটি আর্জেন্টিনার জন্যও ছিল বিশেষ গুরুত্বের। এই ম্যাচ দিয়ে যে আর্জেন্টিনার কোচ হিসেবে যাত্রা শুরু করলেন হোর্হে সাম্পাওলি, যাঁকে পেতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় দিয়ে যাত্রাটা শুরু করতে পারলেন আর্জেন্টিনাকেই বঞ্চিত করে চিলিকে কোপা আমেরিকা জেতানো এই কোচ।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার লড়াই মানে আক্রমণভাগের চোখ ধাঁধানো উজ্জ্বলতাও। নেইমার যদিও ব্রাজিলের হয়ে এ ম্যাচে খেলেননি, তবু তারকার কমতি ছিল না। যদিও শেষ পর্যন্ত ম্যাচের একমাত্র গোলটি এক ডিফেন্ডারের। ৪৪ মিনিটে ফিরতি শটে বল জালে জড়িয়ে ম্যাচের নায়ক হয়ে গেলেন গ্যাব্রিয়েল মার্কাদো। আর্জেন্টিনা বেশ কিছু সুযোগ হাতছাড়া করেছে। ব্রাজিল করেছে তার চেয়েও বেশি।
শেষ পর্যন্ত কষ্টার্জিত হলেও হাসিমুখে এই জয় বরণ করে নেবে আর্জেন্টিনা। এই ব্রাজিলের কাছে সর্বশেষ দেখায় ৩-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল তারা। টানা ৯ ম্যাচ জেতার পর অবশেষে তিতে ব্রাজিলের কোচ হিসেবে পরাজয়ের মুখ দেখলেন। দুঙ্গার স্থলাভিষিক্ত হয়ে ব্রাজিলকে বদলে দিয়েছেন এই ল্যাপটপ কোচ। বাছাই পর্বে সবার আগে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল।
ব্রাজিল সমর্থকদের অবশ্য পোড়াবে দ্বিতীয়ার্ধে ফাঁকা পোস্টে আলতো টোকা দিলেই হয় এমন জায়গা থেকে গ্যাব্রিয়েল জেসুসের গোল করতে না পারা। জেসুসের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসার মুখে উইলিয়ানও শট নেন। কিন্তু এবারও বল পোস্টে লেগে ফিরে আসে।
মজার ব্যাপার হলো, আর্জেন্টিনাও ঠিক এমন অবস্থা থেকে গোল করেছিল। ছোট কর্নার থেকে বক্সের সামান্য বাইরে বল পেয়েছিলেন অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া। বাঁকানো শটে ডি মারিয়া বল ফেলেন বক্সে। নিকোলাস ওটামেন্ডির হেড গিয়ে লাগে পোস্টে। ফিরতি বলে মার্কাদো বল পাঠান জালে।
জয় দিয়ে শুরু এই যাত্রা আর্জেন্টিনার আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে কাজে লাগবে নিশ্চয়ই। সাম্পাওলিকে ত্রাতাই ভাবছে দেশটির সমর্থকেরা। গতবার ফাইনাল খেলা দলটির যে এবার মূল পর্বে যাওয়াই অনিশ্চিত। বাছাই পর্বে পাঁচে পড়ে আছে আর্জেন্টিনা। শেষ চারটি ম্যাচ তাদের জন্য বাঁচা-মরার।
বাছাই পর্বের লড়াই অবশ্য আগস্টের আগে শুরু হবে না। এর আগে আর্জেন্টিনা ১৩ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে আরও একটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে। একই দিন ব্রাজিল মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়ার।
শেষ পর্যন্ত কষ্টার্জিত হলেও হাসিমুখে এই জয় বরণ করে নেবে আর্জেন্টিনা। এই ব্রাজিলের কাছে সর্বশেষ দেখায় ৩-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল তারা। টানা ৯ ম্যাচ জেতার পর অবশেষে তিতে ব্রাজিলের কোচ হিসেবে পরাজয়ের মুখ দেখলেন। দুঙ্গার স্থলাভিষিক্ত হয়ে ব্রাজিলকে বদলে দিয়েছেন এই ল্যাপটপ কোচ। বাছাই পর্বে সবার আগে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল।
ব্রাজিল সমর্থকদের অবশ্য পোড়াবে দ্বিতীয়ার্ধে ফাঁকা পোস্টে আলতো টোকা দিলেই হয় এমন জায়গা থেকে গ্যাব্রিয়েল জেসুসের গোল করতে না পারা। জেসুসের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসার মুখে উইলিয়ানও শট নেন। কিন্তু এবারও বল পোস্টে লেগে ফিরে আসে।
মজার ব্যাপার হলো, আর্জেন্টিনাও ঠিক এমন অবস্থা থেকে গোল করেছিল। ছোট কর্নার থেকে বক্সের সামান্য বাইরে বল পেয়েছিলেন অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া। বাঁকানো শটে ডি মারিয়া বল ফেলেন বক্সে। নিকোলাস ওটামেন্ডির হেড গিয়ে লাগে পোস্টে। ফিরতি বলে মার্কাদো বল পাঠান জালে।
জয় দিয়ে শুরু এই যাত্রা আর্জেন্টিনার আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে কাজে লাগবে নিশ্চয়ই। সাম্পাওলিকে ত্রাতাই ভাবছে দেশটির সমর্থকেরা। গতবার ফাইনাল খেলা দলটির যে এবার মূল পর্বে যাওয়াই অনিশ্চিত। বাছাই পর্বে পাঁচে পড়ে আছে আর্জেন্টিনা। শেষ চারটি ম্যাচ তাদের জন্য বাঁচা-মরার।
বাছাই পর্বের লড়াই অবশ্য আগস্টের আগে শুরু হবে না। এর আগে আর্জেন্টিনা ১৩ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে আরও একটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে। একই দিন ব্রাজিল মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়ার।
No comments:
Post a Comment