আধুনিক কালের সবচেয়ে মারাত্মক রোগগুলির একটি ক্যান্সার। প্রতিদিন এই রোগে বিশ্বব্যাপী প্রচুর মানুষ মারা যায়।
নানা ধরনের ক্যান্সার রোগ আছে। বেশিরভাগ ক্যান্সারই প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা না পড়ে যদি মধ্যবর্তী বা শেষ পর্যায়ে গিয়ে ধরা পড়ে তাহলে আর তা ভালো হয় না।
দেখা গেছে যে, লোকে প্রতিদিন নিজের অজান্তেই এমন কিছু রাসায়নিক পণ্য ব্যবহার করেন এবং এমন কিছু খাবার খান যেগুলো নানা জনের মধ্যে ক্যান্সার রোগ সৃষ্টি করে।
আসলে কিছু প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম দ্রব্য আছে যেগুলো দেহে ক্যান্সার কোষ সৃষ্টি করতে পারে। আপাত দৃষ্টিতে এই দ্রব্যগুলোকে নিষ্পাপ মনে হলেও এগুলোই ক্যান্সার রোগের প্রধান কারণ হয়ে উঠতে পারে।
১. অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়
অনেকেরই নিয়মিতভাবে নানা ধরনের অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পানের অভ্যাস আছে। এখন নানা দীর্ঘমেয়াদি গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, নিয়মিতভাবে বেশি অ্যালকোহল পান করলে হজম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন অংশে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। নারীদের স্তন ক্যান্সার হওয়ারও একটি কারণ মদপান।
অনেকেরই নিয়মিতভাবে নানা ধরনের অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পানের অভ্যাস আছে। এখন নানা দীর্ঘমেয়াদি গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, নিয়মিতভাবে বেশি অ্যালকোহল পান করলে হজম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন অংশে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। নারীদের স্তন ক্যান্সার হওয়ারও একটি কারণ মদপান।
২. ক্যানজাত খাদ্য পণ্য
ক্যানজাত খাবার মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।
আসলে এসব ধাতুর তৈরি ক্যানের ভেতরের ওয়ালে থাকে বিসফেনল-এ বা বিপিএ নামের একটি রাসায়নিক। এই রাসায়নিকটি মানব স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপজ্জনক। এবং ক্যানে সংরক্ষণ করা খাবারের সঙ্গে মিশে তা ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে টমেটোর মতো এসিডযুক্ত খাবারের সঙ্গে এই রাসায়নিকটি মিশে গেলে ক্যান্সার নিশ্চিত।ক্যানজাত খাবার মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।
৩. গ্রিলড মাংস বা মাছ
অনেকেই গ্রিলড মাংস এবং মাছ খেতে চান সেসব খাবারের অসাধারণ মশলাদার স্বাদের জন্য। কিন্তু যখনই মাংস বা মাছ সরাসরি আগুনের উচ্চ তাপে রান্না করা হয় তাতে বেশ কিছু ক্ষতিকর রাসায়নিক সৃষ্টি হয় যেগুলো মানুষকে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত করে। এই অস্বাস্থ্যকর হাইড্রোকার্বন এবং অ্যামাইনস প্রস্টেট ক্যান্সার এবং মলাশয় ও পায়ুপথের ক্যান্সারের কারণ।
অনেকেই গ্রিলড মাংস এবং মাছ খেতে চান সেসব খাবারের অসাধারণ মশলাদার স্বাদের জন্য। কিন্তু যখনই মাংস বা মাছ সরাসরি আগুনের উচ্চ তাপে রান্না করা হয় তাতে বেশ কিছু ক্ষতিকর রাসায়নিক সৃষ্টি হয় যেগুলো মানুষকে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত করে। এই অস্বাস্থ্যকর হাইড্রোকার্বন এবং অ্যামাইনস প্রস্টেট ক্যান্সার এবং মলাশয় ও পায়ুপথের ক্যান্সারের কারণ।
৪. সোডা ড্রিঙ্কস
অনেক জনপ্রিয় সফট ড্রিঙ্কসই প্রচুর পরিমাণে সোডাযুক্ত। কেননা সোডা ভারি খাবার হজমে সহায়ক। কিন্তু নিয়মিতভাবে সোডা পান করলে সেরিব্রাল স্ট্রোক এবং এমনকি হজম নালির ক্যান্সারও হতে পারে।
অনেক জনপ্রিয় সফট ড্রিঙ্কসই প্রচুর পরিমাণে সোডাযুক্ত। কেননা সোডা ভারি খাবার হজমে সহায়ক। কিন্তু নিয়মিতভাবে সোডা পান করলে সেরিব্রাল স্ট্রোক এবং এমনকি হজম নালির ক্যান্সারও হতে পারে।
৫. পটোটো চিপস
অনেক শিশু এবং বয়স্কদের জনপ্রিয় জাঙ্কফুড হলো চিপস। প্রায় সকলেই জানেন যে চিপস-এ আছে উচ্চ মাত্রার চর্বি উপাদান। যার ফলে ওজন বাড়ে। এবং রক্তে কোলোস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। কিন্তু গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, পটেটো চিপস-এ এমন কিছু কৃত্রিম খাদ্য সংরক্ষণকারী উপাদান আছে যেগুলো মানবদেহের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এবং দেহকোষগুলোতে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। আর পটেটো চিপস যখন উচ্চতাপে ভাজা হয় তখন অ্যাক্রিল্যামাইড নামের একটি বিপজ্জনক রাসায়নিক সৃষ্টি হয়। যা থেকে নিশ্চিতভাবেই ক্যান্সার হয়।
অনেক শিশু এবং বয়স্কদের জনপ্রিয় জাঙ্কফুড হলো চিপস। প্রায় সকলেই জানেন যে চিপস-এ আছে উচ্চ মাত্রার চর্বি উপাদান। যার ফলে ওজন বাড়ে। এবং রক্তে কোলোস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। কিন্তু গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, পটেটো চিপস-এ এমন কিছু কৃত্রিম খাদ্য সংরক্ষণকারী উপাদান আছে যেগুলো মানবদেহের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এবং দেহকোষগুলোতে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। আর পটেটো চিপস যখন উচ্চতাপে ভাজা হয় তখন অ্যাক্রিল্যামাইড নামের একটি বিপজ্জনক রাসায়নিক সৃষ্টি হয়। যা থেকে নিশ্চিতভাবেই ক্যান্সার হয়।
No comments:
Post a Comment