Social Icons

Friday, January 19, 2018

কম খরচে ভালো থাকবেন কিভাবে

জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে কম খরচে গুছিয়ে সংসার চালানো নিঃসন্দেহে কঠিন কাজ। এই কাজটি যিনি রপ্ত করতে পারেন তাকে অবশ্যই সুগৃহিণীর খেতাব দিতে হবে। আর সাধ ও সাধ্যের মধ্যে সামাল দিয়ে ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিক সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা । ছেলেমেয়ের পড়াশোনার খরচ, জরুরি চিকিৎসা, অতিথিদের আপ্যায়ন তো লেগেই আছে।
এসবের মধ্যে কখনো পারিবারিক বা নিজের আলাদা চাহিদাও রয়েছে। সারা বছরের কান্তি, টেনশন থেকে দূরে রেখে মনের আনন্দের জন্য মাঝে মধ্যে বেড়াতে যাওয়াও দরকার। এজন্য দরকার সঞ্চয়। ভাবছেন নিশ্চয়ই, এত কিছু সামাল দিয়ে আবার সঞ্চয় করাও সম্ভব নাকি? হ্যাঁ, সম্ভব। আর সে জন্য দরকার পরিকল্পনা। একটু বুঝেশুনে খরচ তাহলেই অনেক কিছু সম্ভব।

প্রাথমিক প্রস্তুতি
প্রথমেই আয়, ব্যয়, ধার এবং সঞ্চয়ের একটা হিসাব করে ফেলি। মাসের প্রথম ছুটির দিনে পরিবারের সবাইকে একসাথে নিয়ে পরিবারের বাজেট ঠিক করুন। বড়রা তো নিশ্চয়ই, বাড়ির খুদে সদস্যদের বিশেষ করে টিনএজার ছেলে মেয়েদেরও এই মিটিংয়ে উপস্থিত থাকতে বলুন। সাথে একটি নির্দিষ্ট ডায়েরি রাখুন, যেখানে শুধুই মাসের খরচের হিসাব লেখা থাকবে। খরচের একটা খসড়া করে ফেলুন। প্রথমেই দেখে নিন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এবং মেইনটেন্যান্সের খাতে কতটা খরচ হতে পারে।

মাসের বাঁধাধরা খরচের টাকা যেমন ইলেকট্রিক বিল, বাজার খরচ, ফোনের বিলের টাকা, কাজের লোকের মাইনে, ছেলেমেয়ের স্কুল, টিউশন ফি এবং আরো অন্যান্য খরচ আলাদা ভাগ করে নিন। সম্ভব হলে আলাদা আলাদা খামে ভরে, ওপরে নাম লিখে রাখুন। এতে বাড়তি খরচ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।

এরপর ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন যেখানে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা জমা করুন যাতে হঠাৎ কোনো প্রয়োজনে সমস্যা না হয়। তবে সব মাসেই যে খরচ আর সঞ্চয়ের অনুপাত এক রকম হবে তা নয়। কিন্তু শুরুটা আগে করতে হবে। কোনো মাসে বাজেটের অতিরিক্ত খরচ হতেই পারে। সে ক্ষেত্রে যদি খরচ বেশি হয়ে যায় কিভাবে সেই ঘাটতিটা পুষিয়ে নেয়া উচিত সেটা নিয়েও মিটিংয়ে আলোচনা করুন। আগে থেকে তৈরি থাকলে পরিস্থিতি সামাল দিতে সুবিধা হবে। এ ছাড়াও যতটা সম্ভব খুঁটিয়ে মাসের খরচার হিসাব রাখুন। প্রতি মাসে কোন খাতে বেশি খরচ হচ্ছে সে দিকে লক্ষ রাখুন।

ফ্যামিলি বাজেটে সবচেয়ে বেশি খরচ সাধারণত হয়ে থাকে খাওয়াদাওয়ায়। যখন বাজেট ঠিক করবেন, খেয়াল রাখবেন এই খাতে যেন অপ্রয়োজনীয় খরচ না হয়।

অনেক সময় খবরের কাগজ বা ম্যাগাজিনে নানা ধরনের ডিসকাউন্টের বিজ্ঞাপন থাকে। বহু বড় গ্রসারি দোকান খাবারের ওপর আকর্ষণীয় ছাড় দিয়ে থাকেন যেমন ৫ কেজি চালের সাথে ১ কেজি আটা ফ্রি বা ৩ লিটার তেলের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এই অফারগুলো কাজে লাগাতে পারেন।

প্রতি মাসে বাড়ির সব ইলেকট্রনিক মেইনটেন্যান্স কাজ করান। এতে জিনিসপত্রও ভালো থাকবে এবং ইলেকট্রিক বিলও কম উঠবে। প্রয়োজন না পড়লে সব ঘরের আলো, পাখা চালিয়ে রাখবেন না। অতিরিক্ত পানি খরচের দিকেও নজর দিন। অযথা কল খোলা যেন না থাকে। পানি ও গ্যাসের অপচয় সম্পর্কে বাড়ির সবাইকে সচেতন করুন।

কেনাকাটা করার সময়
দোকান বাজার করতে গিয়ে টাকা খরচ করার জন্য হাত নিশপিশ করে? যতটা বাজেট ঠিক করে গিয়েছিলেন অবধারিতভাবে তার থেকে বেশি খরচ করে চলে আসেন? আসলে পরিবারের জন্য শপিং হোক বা দৈনন্দিন বাজার, পছন্দের সাথে সাধ্যের সামঞ্জস্য রাখা অত্যন্ত জরুরি।

বাজার করতে যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় জিনিসের একটি নির্দিষ্ট লিস্ট বানিয়ে নিন, যাতে দোকানে গিয়ে অযথা বাড়তি খরচ না করে ফেলেন, কারণ অনেক সময় বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে গেলে চোখের সামনে নানা রকম অত্যাধুনিক জিনিস দেখে মন চঞ্চল হয়ে যেতেই পারে। যে জিনিসের প্রয়োজন আপনার একেবারেই নেই, তাও হয়তো হুট করে কিনে ফেলেন। অবশ্যই লিস্ট সাথে রাখুন। একটা দোকানে ঢুকেই সব জিনিস একসাথে কিনে ফেলবেন না। দু-তিনটি দোকান ঘুরে দেখে তবেই জিনিস কিনুন। কোনো একটি দোকানে যে জিনিসের দাম হয়তো বেশি, অন্য কোনো দোকানে তাই কম দামে পেয়ে যেতে পারেন। অনেক সময় আবার আমরা কিছু ব্র্যান্ড ব্যবহার করতে করতে এতটাই অভ্যস্ত হয়ে যাই যে, সেসব পন্যর দাম বেড়ে গেলেও আমরা খুব একটা পাত্তা দিই না। যার ফলে অবধারিতভাবে আমাদের মাসিক বাজেটও বেড়ে যায়। তাই মাঝে মধ্যে অন্য ব্র্যান্ডের জিনিস ব্যবহার করে দেখতে পারেন। প্যাকেজিংয়ের ওপরও প্রডাক্টের দাম নির্ভর করে। কম আকর্ষণীয় দেখতে প্রডাক্টের দাম তুলনামূলক কম হয়, কিন্তু কোয়ালিটি প্রায় একইরকম থাকে, তাই এরকম প্রডাক্ট একবার পরীক্ষা করে দেখতে ক্ষতি কী।

খুচরো পরিমাণে জিনিস না কিনে একসাথে বেশ কিছুটা পরিমাণে জিনিস কিনলে দাম তুলনায় অনেকটাই কম পড়ে। মাসের শুরুতেই ঠিক করে নিন মোটামুটি আপনাকে কী কী কিনতে হবে। মাসে একবার হাউজহোল্ড গুডস যেমন তেল সাবান বা বাথরুমের জিনিসপত্র কিনুন। আর তরকারি, সবজি, মাছ, গোশত, ডিমজাতীয় জিনিস সপ্তাহে একবার কিনুন।

রোজকার কেনাকাটা করতে যাওয়ার সময় শিশুদের সাথে না আনাই ভালো। শিশুরা নিজেদের পছন্দমতো জিনিসের জন্য স্বাভাবিকভাবেই বায়না ধরে যা অনেক সময় হয়তো বাধ্য হয়ে কিনেও দিতে হয়। ফলে বাজেটে টান পড়ে যেতে পারে। যদি শিশুকে সাথে নিয়েই আসতে হয়, তা হলে তাদের একটু কড়া হাতেই সামাল দিতে হবে। তারা যেন অকারণে কোনো জিনিসের জন্য বায়না না ধরে, তা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করুন।

রোজকার ব্যবহারের ব্যাগ, জামা কিংবা জুতো একটু দাম দিয়ে ভালো কোয়ালিটির কিনুন। এতে জিনিস অনেক দিন বেশি টিকবে। বড় বড় দোকানে যত ডিসকাউন্ট চলে, সেই সময় নিজেদের প্রয়োজনের এবং উপহারের জিনিস কিনে রাখুন। এতে দাম অনেকটাই কম পড়ে।

রান্নাঘরের বাজেট
সম্ভব হলে দুই-তিন দিনের মেনু আগে থেকে ঠিক করে নিন। এতে সময়ের সাথে সাথে জিনিসের অহেতুক অপচয়ও কমবে।
রান্না শুরু করার আগে প্রয়োজনীয় সব জিনিস গুছিয়ে নিন। গ্যাস জ্বালিয়ে খুঁজতে বসবেন না। এতে গ্যাসের অকারণ অপচয় হয় যা রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংসের শামিল। রান্না করার আগে উপকরণের পরিমাণের দিকে বিশেষ নজর দিন। অনেকেরই অভ্যেস আছে বেহিসেবিভাবে বেশি জিনিস নেয়া। ফলে খাবার নষ্ট হয় যা একেবারেই কাম্য নয়। সে জন্য প্রথম থেকেই একটু সতর্ক থাকলে এই অসুবিধের সম্মুখীন হতে হবে না।

খাবারের ব্যাপারে বাড়ির প্রত্যেকেরই নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দ রয়েছে। কিন্তু প্রত্যেকের জন্য আলাদা পদ রান্না করতে গেলে খরচ আর সময় দুইই নষ্ট হবে। রেসিপি বই বা অন্য কারো পরামর্শ নিয়ে চেষ্টা করুন ঘরোয়া রান্নাই সুস্বাদু করে তুলতে। মাঝে মধ্যে এক- আধটা সারপ্রাইজ আইটেম রেঁধে চমকে দিতে পারেন, তবে সেটা নিয়ম করে তুলবেন না। না হলে বাজেট বেড়ে যেতে পারে।

লবঙ্গ, দারুচিনি, এলাচের মতো দামি মসলা ব্যবহার করার আগে সেগুলো ভালো করে গুঁড়ো করে নিন। সামান্য নুন বা চিনি মিশিয়ে রান্নায় ব্যবহার করুন। তা হলে ফেভার ভালো ছড়ানোর সাথে সাথে মসলার সাশ্রয়ও ঘটবে।

চাল বা ডাল ভালোভাবে স্টোর না করলেও ভীষণ পোকা ধরে যায়। ফলে ফেলে দেয়া ছাড়া আর উপায়ও থাকে না। তাই চাল-ডাল কেনার পরপরই ভালো করে পরিষ্কার করে রোদ দিয়ে কৌটাতে ভরে রাখুন।

গম কৌটা বা টিনে ভরার আগে কয়েক চিমটে নুন এবং নিম পাতা রেখে দিন। সহজে পোকা ধরবে না। একবারে অনেকটা গম স্টোর করতে হলে কয়েকটা শুকনো মেথি পাতা ওর মধ্যে দিয়ে দিন। সহজে নষ্ট হবে না।
সুজিতে যাতে পোকা না ধরে সে জন্য সামান্য তেলে সেটা ভেজে নিয়ে এয়ারটাইট টিনে ভরে রাখুন।
বিস্কুট মচমচে রাখার জন্য কৌটার ভেতরে ব্লটিং পেপার রাখুন। ব্লটিং পেপার আর্দ্রতা শুষে নিয়ে বিস্কুট ভালো রাখবে।

যানবাহনে খরচ কমান
যানবাহনে খরচ কমানোটা বোধহয় সম্ভব নয়, তাও চেষ্টা করুন অপেক্ষাকৃত কম খরচের বাহনে চড়তে। যেখানে বাসে করে যাওয়া সম্ভব, সেখানে ট্যাক্সিতে চড়বেন না। হাঁটার সুযোগ থাকলে রিকশায় না চড়ার চেষ্টা করুন।

নিমন্ত্রণ বা উপহার বাছার সময় বাজেট কন্ট্রোল
বিয়ে, জন্মদিন বা আকিকাহর অনুষ্টানে বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ লেগেই থাকে। খালি হাতে তো আর যাওয়া যায় না। প্রত্যেক মাসে এই বাড়তি খরচ এড়ানো যায় না। তবে চেষ্টা করলে উপহার বাছার সময় একটু সতর্ক থাকতে পারেন। যে সময় বিভিন্ন শপিং মলে নানারকম অফার চলে, সেই সময় কফি মগ, টি সেট, ট্রে, টাওয়েল, বেডশিট, পিলো কভার সেট কিনে রাখতে পারেন।
নিজের হাতে ব্যাগ, কুশন কভার, চকোলেট বা ঘর সাজানোর জিনিস তৈরি করে উপহার দিতে পারেন। সাশ্রয় তো হবেই, আর হাতে তৈরি জিনিসের কদর তো সবসময়ই আলাদা।

সন্তানকে টাকার মূল্য বোঝান
বাবা-মা তো সন্তানের সুযোগ-সুবিধার দিকে নজর রাখবেনই, তবে তাই বলে সন্তান যখন যা চাইবে তাই হাজির করে দিতে হবে তার কোনো মানে নেই। সন্তানকে দায়িত্বশীল করে তুলুন। পকেটমানি নিশ্চয় দেবেন, তবে টাকার প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে ভুলবেন না।
সন্তানকে সেভিংয়ের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানান। এতে ও পকেটমানি থেকে সেভ করতে আগ্রহ পাবে। ওকে একটা সুন্দর পিগি ব্যাংক উপহার দিন। মাসে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা ওকে পকেটমানি হিসেবে দিন।

সন্তানের সাথে একটি জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট খুলুন। আপনার সাথে ওকেও ব্যাংকে নিয়ে যান। চেকবই, পাসবইয়ের ব্যবহার শেখান। ইন্টারেস্ট বা সুদের হিসাবও বুঝিয়ে দিন। মাসে মাসে অ্যাকাউন্টে জমানোর জন্য একটা টাকার অঙ্ক দিন। এই সেভিংস পরে ওর কাজে আসতে পারে।
ছেলেমেয়ে যদি পড়াশোনার পাশাপাশি কোনো পার্টটাইম কাজ করতে চায়, বাধা না দিয়ে উৎসাহ দিন। প্রাইভেট টিউশন, কোনো স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হয়ে পার্টটাইম কাজ, ফ্রি ল্যান্স জার্নালিজম বা ফটোগ্রাফির মতো কাজ পড়াশোনার সাথে চালানো খুব একটা কঠিন নয়। এতে ওর দায়িত্ববোধ বাড়বে। আয় এবং কাজের অভিজ্ঞতা দুই-ই জমা হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে এতে যেন ওর পড়াশোনায় অথবা কেরিয়ারের কোনোরকম ক্ষতি না হয়।

ফোনের ব্যবহার
অনেকে অকারনেই ফোনে কথা বলতে অভ্যস্ত। প্রতিটি শব্দ উচ্চারনের সাথে সাথে যে টাকা দিতে হচ্ছে তা যেনো আমরা ভুলেই যাই। সেলফোন বা ল্যান্ডলাইন ফোনের ব্যবহার সীমিত রাখুন। গল্প করার জন্য ফোন ব্যবহার করবেন না। কাজ না থাকলে ফোন করে অহেতুক টাকা নষ্ট করবেন না। মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে চিন্তাভাবনা করে স্কিম নির্বাচন করুন। ফোন বিল নিয়ন্ত্রণ করতে প্রি-পেইড সার্ভিস বাছতে পারেন। নির্দিষ্ট খরচের ওপর চলে গেলে ফোন করা কমিয়ে দিন। মাসের শুরুতেই ফোনের জন্য একটা বাজেট নির্দিষ্ট করে নিন।
বাড়ির সব আলো, পাখা একসাথে জ্বালিয়ে রাখবেন না। সিলিংয়ে ফ্লাডলাইট ব্যবহার করবেন না। ঘরে উজ্জ্বল রঙ করান, আলোর ব্যবহার কম হবে। বাড়ি থেকে বেরুবার আগে দু’বার চেক করে নিন, সব আলো পাখা বন্ধ করেছেন কি না। অনেক সময় আমরা গিজার বন্ধ করতে ভুলে যাই। এতে অনেকটা ইলেকট্রিসিটি নষ্ট হয়, যা পরোক্ষভাবে আপনার নির্ধারিত বাজেটের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। অনেক সময় আবার ড্রইংরুমে টিভি চালিয়ে আমরা রান্নাঘরে কাজ করতে চলে যাই। এই অভ্যেস কিন্তু একেবারেই ভালো নয়। ঠিক সেই রকমই কম্পিউটার বা ল্যাপটপ চালিয়ে রেখে অন্য কোনো কাজ করবেন না। এই ছোট ছোট সতর্কতা মানলে আপনার মাসিক বাজেট আপনার নিয়ন্ত্রণেই থাকবে।
বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়স্বজনকে খাওয়াতে চাইলে বাড়িতে নিমন্ত্রণ করুন। একান্তই যদি বাইরে খাওয়াতে হয়, তা হলে মেনু নির্বাচনে সচেতন থাকুন।

No comments:

Post a Comment

 

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

সম্পাদকীয় কার্যলয়

Rua padre germano mayar, cristo rio -80040-170 Curitiba, Brazil. Contact: +55 41 30583822 email: worldnewsbbr@gmail.com Website: http://worldnewsbbr.blogspot.com.br

সম্পাদক ও প্রকাশক

Jahangir Alom
Email- worldnewsbb2@gmail.com
worldnewsbbbrazil@gmail.com
 
Blogger Templates