চোখ ধাঁধানো চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের দেশ কেনিয়া। এটি বিখ্যাত সাভানা সাফারির জন্য। এখানে আছে মরুভূমি, আলপাইন তুষারপাত, বন আবার চমৎকার সমতল, নাইরোবি মহানগরী আর রঙ্গিন আদিবাসী সংস্কৃতি। আরও আছে স্বচ্ছ পানির লেক, কোরাল রিফ। বন্য পাণীদের সাফারিগুলো এখানকার মূল পর্যটক আকর্ষণ। কিন্তু এর পাশাপাশি আপনি কেনিয়া পর্বতে ট্রেকিং করতে পারবেন, ভারত মহাসাগর উপকূলে স্নোর কেলিং করতে পারবেন। কেনিয়ায় আকর্ষণ বহুমূখী। আসুন জেনে নিই তাদের কথা-
নাইরোবি ন্যাশনাল পার্ক
নাইরোবি ন্যাশনাল পার্ক মধ্য নাইরোবি থেকে মাত্র ১০ মিনিটের গাড়ির পথ। শহর থেকে একে আলাদা করেছে মাত্র একটি বাউন্ডারি। পার্ক থেকে নাইরোবির উঁচু তলার বাড়িগুলো দেখা যায়। শহরের এত কাছে হওয়া স্বত্তেও নাইরোবি ন্যাশনাল পার্কে রয়েছে বিচিত্র এবং বিপুল সংখ্যার প্রাণীদের অবাধ বিচরণ। প্রাণীদের এই অভ্যারণ্যে খাঁচা বন্দী হবেন আপনি। গাড়ি নিয়ে ঘুরে ঘুরে পার্কটি দেখতে অন্তত ১ দিন সময় দেওয়া প্রয়োজন।
নাইরোবি ন্যাশনাল পার্ক মধ্য নাইরোবি থেকে মাত্র ১০ মিনিটের গাড়ির পথ। শহর থেকে একে আলাদা করেছে মাত্র একটি বাউন্ডারি। পার্ক থেকে নাইরোবির উঁচু তলার বাড়িগুলো দেখা যায়। শহরের এত কাছে হওয়া স্বত্তেও নাইরোবি ন্যাশনাল পার্কে রয়েছে বিচিত্র এবং বিপুল সংখ্যার প্রাণীদের অবাধ বিচরণ। প্রাণীদের এই অভ্যারণ্যে খাঁচা বন্দী হবেন আপনি। গাড়ি নিয়ে ঘুরে ঘুরে পার্কটি দেখতে অন্তত ১ দিন সময় দেওয়া প্রয়োজন।
মালিন্দি
অসাধারণ কোরাল রীফ আর চমৎকার বীচের সমন্বয় মালিন্দি পর্যটকদের স্বাগত জানায় যে কোন ঋতুতে। এখানে আপনি সানন্দে সার্ফিং করতে পারবেন, স্নোরকেলিং করতে পারবেন, গভীর সমূদ্রে মাছ ধরতে পারবেন, করতে পারবেন পানির সাথে খেলা যায় এমন আরও নানান রকমের খেলা। মালিন্দি মেরিন ন্যাশনাল পার্ক সংরক্ষিত। এই বীচের পানি একেবারে স্বচ্ছ, পানিতে দেখা পাবেন রঙ্গিন রঙ্গিন মাছের।
অসাধারণ কোরাল রীফ আর চমৎকার বীচের সমন্বয় মালিন্দি পর্যটকদের স্বাগত জানায় যে কোন ঋতুতে। এখানে আপনি সানন্দে সার্ফিং করতে পারবেন, স্নোরকেলিং করতে পারবেন, গভীর সমূদ্রে মাছ ধরতে পারবেন, করতে পারবেন পানির সাথে খেলা যায় এমন আরও নানান রকমের খেলা। মালিন্দি মেরিন ন্যাশনাল পার্ক সংরক্ষিত। এই বীচের পানি একেবারে স্বচ্ছ, পানিতে দেখা পাবেন রঙ্গিন রঙ্গিন মাছের।
কেনিয়া পর্বত
কিলিমাঞ্জারোর পরে আফ্রিকার ২য় সর্বোচ্চ পর্বত এটি। কেনিয়ায় এটিই শীর্ষে। পর্বত মানেই অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্যের সমন্বয়। ট্রাকিং করে উঠে যান পর্বতের চূড়ায়। সেখান থেকে প্রকৃতির রূপ যেন কোন দিন না শোনা নির্বাক জীবনের গল্প। কেনিয়া পর্বতের চূড়াগুলো তুষারাবৃত এবং স্লোপগুলো ঢাকা ঘন বনে। এর উচ্চতা ৫,১৯৯ মিটার। পর্বতটি সামিট করা আসলেই কঠিন। তবে সম্ভব নয় মোটেই।
কিলিমাঞ্জারোর পরে আফ্রিকার ২য় সর্বোচ্চ পর্বত এটি। কেনিয়ায় এটিই শীর্ষে। পর্বত মানেই অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্যের সমন্বয়। ট্রাকিং করে উঠে যান পর্বতের চূড়ায়। সেখান থেকে প্রকৃতির রূপ যেন কোন দিন না শোনা নির্বাক জীবনের গল্প। কেনিয়া পর্বতের চূড়াগুলো তুষারাবৃত এবং স্লোপগুলো ঢাকা ঘন বনে। এর উচ্চতা ৫,১৯৯ মিটার। পর্বতটি সামিট করা আসলেই কঠিন। তবে সম্ভব নয় মোটেই।
সামবুরু ন্যাশনাল রিজার্ভ
উত্তর কেনিয়ার একটি শান্তিপূর্ণ চমৎকার পার্ক সামবুরু জাতীয় পার্ক। পার্কের মধ্য দিয়ে চলে গেছে Uaso Nyiro নদী। নদীর দুপাশে বয়ে স্বাভাবিক জীব বৈচিত্র ধরে রেখেছে দেশটি। বড় বিড়াল, সিংহ, চিতা, লেপার্ড সহ নানান বন্য প্রাণীর দেখা পাবেন এখানে। এছাড়াও আছে হাতি, মহিষ আর হিপো। আবার নদীতে দেখতে পাবেন অসংখ্য নাইল কুমির।
উত্তর কেনিয়ার একটি শান্তিপূর্ণ চমৎকার পার্ক সামবুরু জাতীয় পার্ক। পার্কের মধ্য দিয়ে চলে গেছে Uaso Nyiro নদী। নদীর দুপাশে বয়ে স্বাভাবিক জীব বৈচিত্র ধরে রেখেছে দেশটি। বড় বিড়াল, সিংহ, চিতা, লেপার্ড সহ নানান বন্য প্রাণীর দেখা পাবেন এখানে। এছাড়াও আছে হাতি, মহিষ আর হিপো। আবার নদীতে দেখতে পাবেন অসংখ্য নাইল কুমির।
No comments:
Post a Comment