ঠিক এই শহরেরই কিছু গ্রামে মিলবে 'লোকাল ভিডিও' নামে ধর্ষণের ভিডিও। মাত্র ২০ থেকে ২০০ রুপিতে মিলে এসব ভিডিও। অর্থের বিনিময়ে সেকেন্ডের মধ্যেই এসব ভিডিও ট্রান্সফার হয় গ্রাহকের মোবাইলে।
এসব ধর্ষণের ভিডিওতে ধর্ষিতার চেহারা স্পষ্ট। শোনা যায় ধর্ষিতার আর্তনাদ। ধর্ষকদের বর্বরতাও দৃশ্যমান। তবে স্থানীয় নয় এমন লোকদের কাছে এসব ভিডিও বিক্রিতে সতর্ক থাকে দোকানদাররা।
সম্প্রতি কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক নিউজ চ্যানেল আলজাজিরার এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ভারতের এই অন্ধকার দিকটি ওঠে আসে।
সাধারণত, এসব ভিডিও বিক্রির জন্য তৈরি হয় না। উদ্দেশ্য থাকে ভুক্তভোগীকে ব্ল্যাকমেইল করা... এ নিয়ে থানায় যাতে ধর্ষিতা অভিযোগ না করে।
অনেক সময় মূলহোতার কাছ থেকে এসব ভিডিও চুরি করা হয়। বিশেষ করে মেরামতের জন্য সার্ভিসিংয়ের দোকানে দেয়া মোবাইল থেকে অনেক সময় এগুলো চুরি করা হয়। পরে এগুলা বিক্রি করা হয়।


No comments:
Post a Comment