বিশ্বের প্রথম ফ্লুরেসেন্ট ব্যাঙের খোঁজ মিলল দক্ষিণ আমেরিকার আর্জেন্টিনায় আমাজন অববাহিকায়। এই ব্যাঙের প্রজাতির চামড়ার রঙ সবুজ-হলুদ। বেশি আলোয় সাধারণ বাদামি-সবুজ চামড়ার ব্যাঙ বলে মনে হতে পারে। তবে আলো যত কম হতে থাকবে, ততই ব্যাঙের চামড়া উজ্জ্বল হতে থাকবে। সবুজ-হলুদ ফ্লুরেসেন্ট আলো ঠিকরে বেরোবে ব্যাঙের গা দিয়ে।
আর্জেন্টিনার বুয়েনস আইরেসের বেরনাদিনো রাভাদাভিয়া ন্যাচারাল সায়েন্স মিউজিয়ামের বিজ্ঞানীরা 'পোলকা-ডট ট্রি' ব্যাঙের উপরে গবেষণা করতে গিয়ে হঠাৎ করে এই ব্যাঙের প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন।
বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, সাধারণ আলোয় ব্যাঙের গায়ের রঙ বাদামি-সবুজ রঙের যাতে লাল ছোপ রয়েছে। তবে অতি বেগুনি রশ্মিতে ধরলেই ব্যাঙের গা থেকে ঠিকরে বেরোচ্ছে উজ্জ্বল ফ্লুরেসেন্ট আলো।
ফ্লুরেসেন্টের বৈশিষ্ট্যই হল কম দৈর্ঘ্যের দূরত্বে আলোকে শোষণ করা ও বেশি দৈঘ্যের দূরত্বে তা ছড়িয়ে দেওয়া। এই আশ্চর্য বৈশিষ্ট্য ব্যাঙের চামড়ায়ও লক্ষ্য করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সংক্রান্ত গবেষণা সোমবার ১৩ মার্চ 'প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস'-এ প্রকাশিত হয়েছে। এই আবিষ্কারের ফলে অন্য কোনও প্রাণে ফ্লুরেসেন্ট রয়েছে কিনা সেই খোঁজ আগামিদিনে বিজ্ঞানীরা চালাবেন বলে ধরে নেওয়া যায়।
আর্জেন্টিনার বুয়েনস আইরেসের বেরনাদিনো রাভাদাভিয়া ন্যাচারাল সায়েন্স মিউজিয়ামের বিজ্ঞানীরা 'পোলকা-ডট ট্রি' ব্যাঙের উপরে গবেষণা করতে গিয়ে হঠাৎ করে এই ব্যাঙের প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন।
বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, সাধারণ আলোয় ব্যাঙের গায়ের রঙ বাদামি-সবুজ রঙের যাতে লাল ছোপ রয়েছে। তবে অতি বেগুনি রশ্মিতে ধরলেই ব্যাঙের গা থেকে ঠিকরে বেরোচ্ছে উজ্জ্বল ফ্লুরেসেন্ট আলো।
ফ্লুরেসেন্টের বৈশিষ্ট্যই হল কম দৈর্ঘ্যের দূরত্বে আলোকে শোষণ করা ও বেশি দৈঘ্যের দূরত্বে তা ছড়িয়ে দেওয়া। এই আশ্চর্য বৈশিষ্ট্য ব্যাঙের চামড়ায়ও লক্ষ্য করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সংক্রান্ত গবেষণা সোমবার ১৩ মার্চ 'প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস'-এ প্রকাশিত হয়েছে। এই আবিষ্কারের ফলে অন্য কোনও প্রাণে ফ্লুরেসেন্ট রয়েছে কিনা সেই খোঁজ আগামিদিনে বিজ্ঞানীরা চালাবেন বলে ধরে নেওয়া যায়।
- ওয়েবসাইট
No comments:
Post a Comment