বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের মধ্যে কূটনৈতিক ও অফিশিয়াল সার্ভিস পাসপোর্টধারীদের ভিসা অব্যাহতি-সংক্রান্ত চুক্তি করেছে বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা।
এই চুক্তি অনুযায়ী কূটনৈতিক ও ব্যবসায়ীরা ব্রাজিলে ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন। তাঁরা ৩০ দিন ব্রাজিলে থাকতে এবং ওই দেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।
মন্ত্রিপরিষদসচিব বলেন, চুক্তিটি এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এর ফলে দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক উন্নত হবে।
এদিকে বাংলাদেশের সাধারন নাগরিকদের জন্য ব্রাজিল হাই কমিশন কিছু নিয়ম রেখেছেন যা মেনে ভিসা আবেদন করলে ভিসা পাওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত সম্ভাবনা আছে।
নিচে তা উল্লেখ করা হল ------
(১) অনলাইনে ফরম পুরন করতে হবে https://formulario-mre.serpro.gov.br/sci/pages/web/pacomPasesWebInicial.jsf হাই কমিশনের এই সাইটে ।
(২) ৬ মাসের মেয়াদ আছে এমন পাসপোর্ট ( মুল পাসপোর্ট ও এক কপি ফটো কপি সেট সহ )
(৩) ২ কপি জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জন্ম সনদ এর কপি ইংরেজি অনুবাদ সহ নোটারি করা ।
(৪) ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ফটো ব্রেগ্রাউন্ড সাদা , সদ্য তোলা ( ৬ মাসের মধ্যে )
(৫) লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেট মেন্ট ( অবশ্যই ৭/৮ লক্ষ টাকা থাকতে হবে ) । সাথে একটি ব্যাংক একাউন্ট সার্টিফিকেট ।
(৬) ২ কপি ক্রেডিট বা ডেভিট কার্ডের সার্টিফিকেট । ( অরজিনাল কপি সহ)।
(৭) লাস্ট ৩ মাসের বিদ্যুৎ বিলের অরজিনাল ও ফটো কপি ১ সেট ।
(৮) অরজিনাল ও (২) ফটো কপি পুলিশ সার্টিফিকেট ।
(৯) কনফার্ম হোটেল বুকিং ( ব্রাজিল যে সিটি তে আপনি যাবেন )
(১০) একটি আমন্ত্রন পত্র ( ব্রাজিলিয়ান হলে ভাল হয় ) মনে রাখবেন ব্রাজিলের এই আমন্ত্রন পত্রটি আপনার ভিসা পাওয়ার নিশ্চয়তা অনেকটা এগিয়ে দিবে।
***** ব্রাজিলের কোন কোম্পানি যদি আপনাকে আমন্ত্রন পত্র দেয় তাতেও হবে। তবে তা কারতরিও এবং Ministério das Relações Exteriores এর সত্যায়িত হতে হবে ।
(১১) একটি এয়ার টিকেট বুকিং ,ফেরত আসা সহ হতে হবে।( ঢাকা টু ব্রাজিল,ব্রাজিল টূ ঢাকা )
(১২) একটি আবেদন পত্র ,তাতে উল্লেখ করতে হবে ব্রাজিলের কোন কোন শহর আপনি ঘুরতে ইচ্ছুক এবং কি কারনে ।
(১৩) আপনার প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স এর কপি ( ইংরেজি অনুবাদ সহ নোটারি করা )।
(১৪) আপনার প্রতিষ্ঠানের বা আপনার ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট । ( ইংরেজি অনুবাদ সহ নোটারি করা )।
(১৫) ৮০০০/ টাকা পে আডার করতে হবে brazilian embassy in dhaka এই নামে।
তবে আপনার যে ব্যাংক স্টেট মেন্ট দিয়েছেন সেই একাউন্ট থেকে হতে হবে ।
(১৬) আপনি যদি চাকুরি করেন সেই ক্ষেত্রে আপনার কোম্পানি থেকে একটি ছুটি প্রদানের সার্টিফিকেট দিতে হবে ।
ভিসা প্রসেসিং এ সময় নিবে ৬০ কর্ম দিবস । আর পে আডার করা ৮ হাজার টাকা অফেরত যোগ্য । আরও বিস্তারিত যানতে যোগাযোগ করুন ঢাকা ব্রাজিল হাই কমিশন ।
daca.itamaraty.gov.br এই সাইটে অথবা
- ADDRESS
- Brazilian Embassy in Dhaka, Bangladesh
Symphony Building, 4th Floor
9 Road-142 Tejgaon Gulshan Link Road
Dhaka 1212
Bangladesh - TELEPHONE
- (+880) 2 988 7667
(+880) 2 988 4158 / 1953 - FAX
- (+880) 2 881 3000
- brasemb.daca@itamaraty.gov.br
- WEBSITE
- daca.itamaraty.gov.br
- মনে রাখবেন আপনার সমস্ত পেপারস অবশ্যই ইংরেজি অনুবাদ করে নোটারি করতে হবে ।তার পর বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে। সম্ভব হলে একজন আইন জীবীর সহায়তা নিন । তবে সেই আইনজীবী যাতে ভিসা সংক্রান্ত ব্যাপারে অভিজ্ঞ হন।
আমি ওয়ার্কপারমিটের জন্য যাব,,,ভিসা কিভাবে পাব জানাবেন।।।।
ReplyDeleteআমার ফোন নাম্বার০১৭২৪৭৯৭৬৯১
ReplyDeleteব্রাজিল টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এর জন্য বিশ্বস্ত এজেন্ট কই পাবো?
ReplyDelete