দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী ও ব্যবসাবান্ধব দেশের নাম মালয়েশিয়া। টেকসই অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে মালয়েশিয়াকে শুধু এশিয়া মহাদেশে নয়, সমগ্র পৃথিবীর কাছে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে দেখা হয়।
দেশটিতে রয়েছে উদার বাণিজ্যের সুযোগ। আর তাই এশিয়ার অন্যতম অর্থনৈতিক পরাশক্তি হয়ে উঠতে পেরেছে দেশটি। আর এই কারণেই সারা বিশ্বের ব্যবসায়ীদের কাছে মালয়েশিয়াকে একটি নিশ্চিত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ বলে মনে করা হয়।
২০২১ সালে সমৃদ্ধশালী দেশগুলোর কাতারে নিজের নাম লেখানোর পরিকল্পনা নিয়ে নিরন্তর কাজ করে চলছে মালয়েশিয়া।
মালয়েশিয়ার এমন চমক জাগানো উন্নয়নে রয়েছে বাংলাদেশিদেরও অবদান। মালয়েশিয়ার প্রায় সব আকাশচুম্বী ভবনে রয়েছে বাংলাদেশি শ্রমিকদের গায়ের ঘাম।
কিন্তু সময় পাল্টাচ্ছে দ্রুত। বাংলাদেশি মানে কেবলই শ্রমিক, এই ধারণা পাল্টে যাচ্ছে ক্রমশ। সঠিক পরিকল্পনা, বাস্তবসম্মত ব্যবসায়িক ধারণা নিয়ে যে কেউই মালয়েশিয়ায় গিয়ে ব্যবসা করতে পারেন।
মালয়েশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের অদক্ষ শ্রমিকদের ব্যাপক চাহিদার পাশাপাশি স্বল্প, মাঝারি বা বড় পুঁজির ব্যবসায়ীদের জন্য নিরাপদে মূলধন বিনিয়োগের এক আদর্শ বাজার রয়েছে। বৈধ কাগজপত্র আর পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকলে মালয়েশিয়ায় কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা করে সাফল্য লাভ অসম্ভব কিছু নয়।
আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে এক বছর ধরে মালয়েশিয়ায় ‘বিজনেস মাইগ্রেশন’ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। মালয়েশিয়ার প্রশাসন ও ইমিগ্রেশন বিভাগের সহযোগিতায় বিজনেস মাইগ্রেশনের এই প্রক্রিয়া আবার চালু হয়েছে।
এই বিজনেস মাইগ্রেশন আইনে আবার সংযুক্ত হয়েছে নতুন কিছু আইনকানুন। বিশেষজ্ঞ আইনজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে আনা বেশ কঠিনই।
এই বিজনেস মাইগ্রেশন আইনের বর্তমান অবস্থা, সুযোগ-সুবিধা ও নতুন আইন-কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্টস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
এনটিভি অনলাইনকে রাজু জানান, স্বল্প বিনিয়োগকারীদের জন্য মালয়েশিয়া একটি ভালো বাজার। জমি লিজ নিয়ে কৃষি খামার, মাছ চাষ, গরুর খামার স্থাপনের সুযোগ আছে দেশটিতে। এ ছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান, সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, গাড়ির ব্যবসা বা খাবারের ব্যবসাও করা যায়। স্থাপন করা যায় ছোট বা বড় হোটেল, ফাস্টফুডের দোকান চেইন শপ বা এর ফ্র্যাঞ্চাইজি। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তিসংক্রান্ত ব্যবসার জন্যও মালয়েশিয়ার খ্যাতি আছে।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করতে হলে ব্যবসায়ীকে একটি কোম্পানি খুলতে হবে। মালয়েশিয়ায় ‘0-2’ প্রক্রিয়ায় কোম্পানি খুলে ব্যবসা করা যায়। মালয়েশিয়ায় অফশোর কোম্পানির অধীনে থেকে শতভাগ বিদেশি অংশীদারিত্বে ‘SDN. বা BHD’ কোম্পানির মাধ্যমে কর্মীর অনুমোদন নিয়ে যে কেউ বৈধভাবে ব্যবসা করতে পারবেন।
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের অধীনে ব্যবসায়িক ভিসা বা SDN-BHD কোম্পানির মাধ্যমে কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। এ ছাড়া দুই বছর পরপর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায়।
নতুন আইন অনুযায়ী প্রতিটি রেজিস্টার্ড কোম্পানিকে ESD-এর অধীনে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সুযোগ নেই।
তাই আর দেরি না করে শিক্ষাগত যোগ্যতার সর্বশেষ সনদ ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় যেতে তৈরি হওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞ ড. শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজু। তিনি জানান, মালয়েশিয়া যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে প্রথমেই ব্যবসার পরিকল্পনা প্রস্তাবনা আকারে তৈরি করে নিতে হবে।
রাজু জানান, বেশ কয়েক বছর ধরেই মালয়েশিয়ায় মাইগ্রেশনের বিষয়ে কাজ করছেন তিনি। কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, ট্রেড লাইসেন্স, অ্যাকাউন্ট ওপেনিং (ATM কার্ডসহ) সব ধরনের ব্যবসা স্থাপনে সকল প্রকার আইনি সহযোগিতা দিয়ে আসছেন তিনি। তিনি বলেন, মিথ্যার আশ্রয় না নিয়ে সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কাগজপত্র জমা দিলে প্রার্থীর আবেদনের ফাইল প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। এ ক্ষেত্রে সততাই বড় বিষয়।
মালয়েশিয়ায় নাগরিকত্ব এবং বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা পেতে যোগাযোগ করতে পারেন আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞের info@worldwidemigration.org এই ইমেইল ঠিকানায়। আরো বিস্তারিত জানাতে রয়েছে www.wwbmc.com ওয়েবসাইটটি। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পাতায়ও
www.facebook.com/WorldwideMigrationConsultantsLtd যোগাযোগ করা যাবে।
ড. শেখ সালাহউদ্দিনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত সরাসরি দেখা কিংবা WhatsApp অথবা Viber-এও যোগাযোগ করা যাবে। সরাসরি দেখা করার জন্য ঢাকার উত্তরায় ৭ নং সেক্টরে ৫১ সোনারগাঁও জনপথে অবস্থিত খান টাওয়ারে ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন লিমিটেডের অফিসেও খোঁজ নিতে পারেন। WhatsApp অথবা Viber-এ যোগাযোগের নম্বর +৬০১৪৩৩০০৬৩৯। আর প্রাথমিক তথ্যের জন্য 01966041555, 01966041888, 01966041333, 01993843340 নম্বরগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন।
২০২১ সালে সমৃদ্ধশালী দেশগুলোর কাতারে নিজের নাম লেখানোর পরিকল্পনা নিয়ে নিরন্তর কাজ করে চলছে মালয়েশিয়া।
মালয়েশিয়ার এমন চমক জাগানো উন্নয়নে রয়েছে বাংলাদেশিদেরও অবদান। মালয়েশিয়ার প্রায় সব আকাশচুম্বী ভবনে রয়েছে বাংলাদেশি শ্রমিকদের গায়ের ঘাম।
কিন্তু সময় পাল্টাচ্ছে দ্রুত। বাংলাদেশি মানে কেবলই শ্রমিক, এই ধারণা পাল্টে যাচ্ছে ক্রমশ। সঠিক পরিকল্পনা, বাস্তবসম্মত ব্যবসায়িক ধারণা নিয়ে যে কেউই মালয়েশিয়ায় গিয়ে ব্যবসা করতে পারেন।
মালয়েশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের অদক্ষ শ্রমিকদের ব্যাপক চাহিদার পাশাপাশি স্বল্প, মাঝারি বা বড় পুঁজির ব্যবসায়ীদের জন্য নিরাপদে মূলধন বিনিয়োগের এক আদর্শ বাজার রয়েছে। বৈধ কাগজপত্র আর পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকলে মালয়েশিয়ায় কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা করে সাফল্য লাভ অসম্ভব কিছু নয়।
আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে এক বছর ধরে মালয়েশিয়ায় ‘বিজনেস মাইগ্রেশন’ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। মালয়েশিয়ার প্রশাসন ও ইমিগ্রেশন বিভাগের সহযোগিতায় বিজনেস মাইগ্রেশনের এই প্রক্রিয়া আবার চালু হয়েছে।
এই বিজনেস মাইগ্রেশন আইনে আবার সংযুক্ত হয়েছে নতুন কিছু আইনকানুন। বিশেষজ্ঞ আইনজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে আনা বেশ কঠিনই।
এই বিজনেস মাইগ্রেশন আইনের বর্তমান অবস্থা, সুযোগ-সুবিধা ও নতুন আইন-কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্টস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
এনটিভি অনলাইনকে রাজু জানান, স্বল্প বিনিয়োগকারীদের জন্য মালয়েশিয়া একটি ভালো বাজার। জমি লিজ নিয়ে কৃষি খামার, মাছ চাষ, গরুর খামার স্থাপনের সুযোগ আছে দেশটিতে। এ ছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান, সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, গাড়ির ব্যবসা বা খাবারের ব্যবসাও করা যায়। স্থাপন করা যায় ছোট বা বড় হোটেল, ফাস্টফুডের দোকান চেইন শপ বা এর ফ্র্যাঞ্চাইজি। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তিসংক্রান্ত ব্যবসার জন্যও মালয়েশিয়ার খ্যাতি আছে।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করতে হলে ব্যবসায়ীকে একটি কোম্পানি খুলতে হবে। মালয়েশিয়ায় ‘0-2’ প্রক্রিয়ায় কোম্পানি খুলে ব্যবসা করা যায়। মালয়েশিয়ায় অফশোর কোম্পানির অধীনে থেকে শতভাগ বিদেশি অংশীদারিত্বে ‘SDN. বা BHD’ কোম্পানির মাধ্যমে কর্মীর অনুমোদন নিয়ে যে কেউ বৈধভাবে ব্যবসা করতে পারবেন।
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের অধীনে ব্যবসায়িক ভিসা বা SDN-BHD কোম্পানির মাধ্যমে কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। এ ছাড়া দুই বছর পরপর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায়।
নতুন আইন অনুযায়ী প্রতিটি রেজিস্টার্ড কোম্পানিকে ESD-এর অধীনে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সুযোগ নেই।
তাই আর দেরি না করে শিক্ষাগত যোগ্যতার সর্বশেষ সনদ ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় যেতে তৈরি হওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞ ড. শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজু। তিনি জানান, মালয়েশিয়া যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে প্রথমেই ব্যবসার পরিকল্পনা প্রস্তাবনা আকারে তৈরি করে নিতে হবে।
রাজু জানান, বেশ কয়েক বছর ধরেই মালয়েশিয়ায় মাইগ্রেশনের বিষয়ে কাজ করছেন তিনি। কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, ট্রেড লাইসেন্স, অ্যাকাউন্ট ওপেনিং (ATM কার্ডসহ) সব ধরনের ব্যবসা স্থাপনে সকল প্রকার আইনি সহযোগিতা দিয়ে আসছেন তিনি। তিনি বলেন, মিথ্যার আশ্রয় না নিয়ে সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কাগজপত্র জমা দিলে প্রার্থীর আবেদনের ফাইল প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। এ ক্ষেত্রে সততাই বড় বিষয়।
মালয়েশিয়ায় নাগরিকত্ব এবং বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা পেতে যোগাযোগ করতে পারেন আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞের info@worldwidemigration.org এই ইমেইল ঠিকানায়। আরো বিস্তারিত জানাতে রয়েছে www.wwbmc.com ওয়েবসাইটটি। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পাতায়ও
www.facebook.com/WorldwideMigrationConsultantsLtd যোগাযোগ করা যাবে।
ড. শেখ সালাহউদ্দিনের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত সরাসরি দেখা কিংবা WhatsApp অথবা Viber-এও যোগাযোগ করা যাবে। সরাসরি দেখা করার জন্য ঢাকার উত্তরায় ৭ নং সেক্টরে ৫১ সোনারগাঁও জনপথে অবস্থিত খান টাওয়ারে ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন লিমিটেডের অফিসেও খোঁজ নিতে পারেন। WhatsApp অথবা Viber-এ যোগাযোগের নম্বর +৬০১৪৩৩০০৬৩৯। আর প্রাথমিক তথ্যের জন্য 01966041555, 01966041888, 01966041333, 01993843340 নম্বরগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন।
No comments:
Post a Comment