গবেষকদের মতে, প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষের প্রত্যেকদিন একটি করে অ্যাভোক্যাডো অবশ্যই খাওয়া দরকার। শরীরকে সুস্থ রাখতে, শরীরের প্রয়োজনীয় ঘাটতি পূরণ করতে এই ফলের জুড়ি নেই।
আপাতঃদৃষ্টিতে অ্যাভোক্যাডো চর্বি সমৃদ্ধ খাবার বলে মনে হলেও এই চর্বি আমাদের শরীরের জন্য হিতকর। অ্যাভোক্যাডোর এই অসাধারণ চর্বি তিন প্রকারের. ১। ফাইটোস্টেরল: অ্যাভোক্যাডোর চর্বির বেশীর ভাগই এই ফাইটোস্টেরল। অ্যাভোক্যাডোর চর্বিতে বিভিন্ন ফাইটোস্টেরলের সমন্বয় ঘটায় ফলটি প্রদাহ নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ২। পলিহাইড্রওক্সিল্যাটেড ফ্যাটি অ্যালকোহল (PFA): যদিও এই উপাদানটি সামুদ্রিক গাছেই সচারাচর পাওয়া যায় কতিপয় স্থলজ উদ্ভিদেও এটা বিদ্যমান।
৩। অলেইক (oleic) এসিড: অ্যাভোক্যাডোতে প্রচুর পরিমানে অলেইক (oleic) এসিড থাকায় এই ফলটি ওজন, হৃদরোগ এবং স্ট্রোক এর ঝুকি কমাতে সহায়তা করে।
সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় প্রকাশ হয়েছে যে, অ্যাভোক্যাডো রয়েছে এমন কিছু উপকারী উপাদান, যা আমাদের চোখ ভালো রাখে এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। যাদের বয়স ৫০ বছরের বেশি, এমন ৪০ জন মানুষের উপর একটি পরীক্ষা করা হয়। তাদের টানা ছয়মাস প্রত্যেকদিন একটি করে তাজা অ্যাভোক্যাডো খাওয়ানো হয়।
দেখা যায়, প্রত্যেকের চোখের কগনিটিভ ফাংশন অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। এবং ২৫ শতাংশ বেড়েছে চোখের লুটেন লেভেল। এই লুটেন লেভেল বৃদ্ধিতে শুধুমাত্র যে দৃষ্টিশক্তিই উন্নত হয়েছে, তা নয়, শক্তিশালী হয়েছে মস্তিষ্কও। তাই প্রত্যেকদিন একটি করে হলেও অ্যাভোক্যাডো খান।
সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় প্রকাশ হয়েছে যে, অ্যাভোক্যাডো রয়েছে এমন কিছু উপকারী উপাদান, যা আমাদের চোখ ভালো রাখে এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। যাদের বয়স ৫০ বছরের বেশি, এমন ৪০ জন মানুষের উপর একটি পরীক্ষা করা হয়। তাদের টানা ছয়মাস প্রত্যেকদিন একটি করে তাজা অ্যাভোক্যাডো খাওয়ানো হয়।
দেখা যায়, প্রত্যেকের চোখের কগনিটিভ ফাংশন অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। এবং ২৫ শতাংশ বেড়েছে চোখের লুটেন লেভেল। এই লুটেন লেভেল বৃদ্ধিতে শুধুমাত্র যে দৃষ্টিশক্তিই উন্নত হয়েছে, তা নয়, শক্তিশালী হয়েছে মস্তিষ্কও। তাই প্রত্যেকদিন একটি করে হলেও অ্যাভোক্যাডো খান।
No comments:
Post a Comment