বিলাসবহুল জীবনযাত্রা রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়৷ এই কারণেই গাউট বা বাতের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে৷ একইসঙ্গে হার্ট ও কিডনির ক্ষতি করে ইউরিক অ্যাসিড৷ কিছু বিধিনিষেধ মেনে জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন আনলে সুস্থ থাকা সম্ভব৷
ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার কারণ
প্রচুর পরিমাণে খাওয়া-দাওয়া, অতিরিক্ত ওজন, অত্যধিক মদ্যপান, কিছু জেনেটিক গন্ডগোল, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, কিডনি-সংক্রান্ত কোনো অসুখ, কিছু বিশেষ ক্যানসার থাকলে, লোহিতকণিকা ভেঙে রক্তাপ্লতা হলে, সোরিয়াসিস (চর্মরোগ) থাকলে, কিছু বিশেষ ধরনের ওষুধ দীর্ঘদিন খেলে, প্রচুর অ্যানিম্যাল প্রোটিন ও শুঁটি জাতীয় সবজি খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ে৷
প্রচুর পরিমাণে খাওয়া-দাওয়া, অতিরিক্ত ওজন, অত্যধিক মদ্যপান, কিছু জেনেটিক গন্ডগোল, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, কিডনি-সংক্রান্ত কোনো অসুখ, কিছু বিশেষ ক্যানসার থাকলে, লোহিতকণিকা ভেঙে রক্তাপ্লতা হলে, সোরিয়াসিস (চর্মরোগ) থাকলে, কিছু বিশেষ ধরনের ওষুধ দীর্ঘদিন খেলে, প্রচুর অ্যানিম্যাল প্রোটিন ও শুঁটি জাতীয় সবজি খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ে৷
পরিমাপ
একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও পোস্ট মেনোপজ মহিলার রক্তে নর্মাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৭ মিঃ গ্রাঃ! ডেসিলিটার হওয়া উচিত৷ সন্তানধারণে সক্ষম এমন মহিলার রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৬ মিঃ গ্রাঃ! ডেসিলিটার হওয়া বাঞ্ছনীয়৷
একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও পোস্ট মেনোপজ মহিলার রক্তে নর্মাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৭ মিঃ গ্রাঃ! ডেসিলিটার হওয়া উচিত৷ সন্তানধারণে সক্ষম এমন মহিলার রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৬ মিঃ গ্রাঃ! ডেসিলিটার হওয়া বাঞ্ছনীয়৷
উপসর্গ
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়ে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার কোনো উপসর্গ দেখা যায় না৷ তবে পরবর্তীকালে গাঁটে ব্যথা, পায়ের বুড়ো আঙুলে ব্যথা, আঙুল ফুলে লাল, পা ফোলা, হাঁটুর ব্যথা, বিভিন্ন জয়েণ্টে প্রদাহ, কিডনি বা মূত্রনালিতে পাথর হতে পারে৷ রাতে একটু বেশি খাবার খেলে পরদিন সকালে বুড়ো আঙুলে ব্যথা হয়৷ সাধারণত রাতে জয়েণ্টের ব্যথা বাড়ে৷
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়ে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার কোনো উপসর্গ দেখা যায় না৷ তবে পরবর্তীকালে গাঁটে ব্যথা, পায়ের বুড়ো আঙুলে ব্যথা, আঙুল ফুলে লাল, পা ফোলা, হাঁটুর ব্যথা, বিভিন্ন জয়েণ্টে প্রদাহ, কিডনি বা মূত্রনালিতে পাথর হতে পারে৷ রাতে একটু বেশি খাবার খেলে পরদিন সকালে বুড়ো আঙুলে ব্যথা হয়৷ সাধারণত রাতে জয়েণ্টের ব্যথা বাড়ে৷
কারা আক্রান্ত
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা যে কোনও বয়সেই হতে পারে৷ তবে গবেষণায় দেখা গেছে, মূলত মাঝবয়সিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়৷
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা যে কোনও বয়সেই হতে পারে৷ তবে গবেষণায় দেখা গেছে, মূলত মাঝবয়সিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়৷
টেস্ট
রক্তের ইউরিক অ্যাসিড টেস্ট
২৪ ঘণ্টা ইউরিন কালচার
জয়েণ্ট ফ্লুইড টেস্ট
চিকিৎসা না করালে সমস্যা
গাউট বা বাত
করোনারি হার্ট ডিজিজ
কিডনি কাজ না করা
ইউরিক অ্যাসিড স্টোন
রক্তের ইউরিক অ্যাসিড টেস্ট
২৪ ঘণ্টা ইউরিন কালচার
জয়েণ্ট ফ্লুইড টেস্ট
চিকিৎসা না করালে সমস্যা
গাউট বা বাত
করোনারি হার্ট ডিজিজ
কিডনি কাজ না করা
ইউরিক অ্যাসিড স্টোন
কী খাবেন
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি – লেবু ও আমলকী৷
প্রতিদিন অন্তত ৩ থেকে ৪ লিটার পানি৷
পরিমিত শাক, সবজি৷
ছোট মাছ, চিকেন, ডিম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার৷
কিডনি বা মূত্রনালিতে পাথর থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে পটাশিয়াম সাইট্রেট সিরাপ খাওয়া উচিত৷
সুস্থ থাকতে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন৷ একসঙ্গে প্রচুর পরিমাণ মশলাদার, তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন৷ নিয়মিত শরীরচর্চা করুন৷ মদ্যপান নয়৷ আধুনিক, বিলাসবহুল জীবনে বেশি অভ্যস্ত না হওয়াই ভালো৷ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাবেন না৷ নির্দিষ্ট বয়সের পর রক্তে ও ইউরিনের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা পরীক্ষা করানো জরুরি৷ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও প্রেশার থাকলে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন৷
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি – লেবু ও আমলকী৷
প্রতিদিন অন্তত ৩ থেকে ৪ লিটার পানি৷
পরিমিত শাক, সবজি৷
ছোট মাছ, চিকেন, ডিম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার৷
কিডনি বা মূত্রনালিতে পাথর থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে পটাশিয়াম সাইট্রেট সিরাপ খাওয়া উচিত৷
সুস্থ থাকতে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন৷ একসঙ্গে প্রচুর পরিমাণ মশলাদার, তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন৷ নিয়মিত শরীরচর্চা করুন৷ মদ্যপান নয়৷ আধুনিক, বিলাসবহুল জীবনে বেশি অভ্যস্ত না হওয়াই ভালো৷ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাবেন না৷ নির্দিষ্ট বয়সের পর রক্তে ও ইউরিনের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা পরীক্ষা করানো জরুরি৷ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও প্রেশার থাকলে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন৷
No comments:
Post a Comment