প্রশ্নবিদ্ধ বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষায় উতরাতে না পেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করায় সাময়িক নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে আরাফাত সানি ও তাসকিন আহমেদের। ক্যারিয়ারের অনাহূত এই আঘাতের পর বুধবার দেশে ফিরেছেন সানি। বাংলাদেশ দল যখন বিশ্বকাপের মূলপর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচ খেলতে কলকাতায়, তখন স্বপ্নভঙ্গের বেদনা নিয়ে শুক্রবার দেশে ফিরেছেন তাসকিনও।
শুক্রবার সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রেখে দ্রুত মাঠে ফেরার প্রত্যয় জানিয়েছেন তাসকিন। সংবাদ মাধ্যমকে এই গতি তারকা জানান, পেছনে ফিরে তাকানোর চেয়ে দ্রুত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার চেষ্টাটাই প্রাধান্য পাবে তার কাছে।
সবভুলে আপাতত অ্যাকশনের যে বিষয়টি নিয়ে আইসিসির আপত্তি সেটি শুধরে ওঠায় মনোনিবেশ করতে চান তাসকিন। সব ডেলিভারিতে সমস্যা না থাকায় সেটি কাটিয়ে উঠতে বড় কোন সমস্যা হবেনা বলেই মনে করছেন তিনি। দুঃসময়ে পাশে থেকে সমর্থন জানানোর জন্য দেশবাসী ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাসকিন। যেটি তাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে অনুপ্রেরণা জোগাবে বলে মনে করছেন।
শুক্রবার সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রেখে দ্রুত মাঠে ফেরার প্রত্যয় জানিয়েছেন তাসকিন। সংবাদ মাধ্যমকে এই গতি তারকা জানান, পেছনে ফিরে তাকানোর চেয়ে দ্রুত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার চেষ্টাটাই প্রাধান্য পাবে তার কাছে।
সবভুলে আপাতত অ্যাকশনের যে বিষয়টি নিয়ে আইসিসির আপত্তি সেটি শুধরে ওঠায় মনোনিবেশ করতে চান তাসকিন। সব ডেলিভারিতে সমস্যা না থাকায় সেটি কাটিয়ে উঠতে বড় কোন সমস্যা হবেনা বলেই মনে করছেন তিনি। দুঃসময়ে পাশে থেকে সমর্থন জানানোর জন্য দেশবাসী ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাসকিন। যেটি তাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে অনুপ্রেরণা জোগাবে বলে মনে করছেন।
তাসকিন-সানি একসাথে প্রশ্নবিদ্ধ হলেও দুজনের ক্ষেত্রে দুরকম পদক্ষেপ নেওয়ায় সানিকে আগেই দেশে ফিরতে হয়েছে। কেননা, দুজনের নিষিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে দুভাবে গ্রহণ করেছিল ক্রিকেটপ্রেমী থেকে টিম ম্যানেজমেন্ট ও বিসিবি। অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের জন্য সানিকে নিয়ে আগে থেকেই ফিসফাস ছিল, আর তাসকিনের নিষিদ্ধ হওয়া ছিল অনাহূত। তাসকিনের বিষয়টি পুরোপুরি `অবিচার’ হিসেবেই দেখছিল সর্বমহল।
তাই বোর্ডের চেষ্টার কমতি ছিল না টাইগার পেসারকে মাঠে ফেরানো নিয়ে। কিন্তু ক্ষীণ সেই আশাটিও শেষ হয়ে গেছে গত বুধবার। আইসিসির জুডিশিয়াল কমিশনার মাইকেল বেলফের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এক শুনানি শেষে তাসকিনের বোলিংয়ে নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকার সিদ্ধান্তটি সেদিন জানিয়েছিল আইসিসি।
তবে তাসকিনের রিভিউয়ের আবেদনটি যেহেতু গত মঙ্গলবার পর্যন্ত অমীমাংসিত ছিল, তাই তার দেশের ফেরার বিষয়টিও নির্ধারিত ছিল না। অন্যদিকে সানির যখন পুনর্বাসনের বিকল্প নেই, তখন তাকে বুধবার দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি আগে থেকেই ঠিক করে রাখা হয়। এজন্যই একই দুর্ভাগ্যের শিকার হয়েও তাসকিনকে রেখে একাই দেশে ফিরেছিলেন নিঃসঙ্গ পথিক সানি। এক বুক হতাশা নিয়ে শুক্রবার ফিরলেন আরেক বিষণ্ণ হৃদয় তাসকিনও। তবে শিগগিরই মাঠে ফেরার প্রত্যয় এই তরুণের।
No comments:
Post a Comment