ব্রাজিলিয়ান ১২ বছরের কিশোরী নাতাশা মোরেস ডি আন্দ্রেদ তা জন্মের পর থেকে কখনও চুল কাটেনি। ফলে তার চুল বাড়তে বাড়তে ৫ ফুট দীর্ঘ হয়েছে। অবশেষে এই কিশোরী তার চুল কাটতে রাজি হয়েছে। এর বিনিময়ে সে পাবে সাড়ে তিন হাজার পাউন্ড।
নাতাশা ব্রাজিলিয়ান শহর রিও ডি জেনেরিও তে বাস করে। সে তার চুলের চেয়ে মাত্র এক ইঞ্চি লম্বা। তার চুলের যত্নে প্রতি সপ্তাহে তাকে সম্পূর্ণ এক বোতল শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হয়। চুল আচঁরাতে তাকে দেড় ঘন্টা সময় ব্যয় করতে হয় প্রতিদিন। হাঁটার সময় হাতে বহন করে হাঁটতে হয় আর বসার সময় চুলের গুচ্ছ কোলে ধরে বসতে হয়।
নাতাশা এতদিন তার চুল কাটতে রাজি না হলেও এখন তা নিয়ে চলাফেরায় তার অসুবিধা হচ্ছে বলেও চুল কেটে তা বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
শহরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি, অথচ এই প্রচন্ড গরমে নাতাশার পরিবার ভয়ে ঘরে ফ্যান চালু করতে পারেন না শুধুমাত্র তার চুল ফ্যানে আটকে গিয়ে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে। সে এলাকার অন্য ছেলেমেয়ের সাথে খেলাধুলা করতে পারেনা এত দীর্ঘ চুলের কারণে।
পথচারীরা থমকে দাঁড়িয়ে তার ছবি তুলতে থাকে। নাতাশার মা জানালেন। বর্তমানে নাতাশা কারাগারে বন্দী জীবনযাপনের মত দিনাতিপাত করছে। সে শুধু স্কুল আর বাসায় যাওয়া আসা করে।
নাতাশা নিজেই জানালো, সে তার দীর্ঘ চুল এতদিন খুব ভালবেসেছে। এখনও কেটে ফেললে সে দুঃখিত হবে কিন্তু এই চুল এখন তার স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে আর তাই সে তা কেটে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সুত্র-খবরটোয়েন্টিফোর.কম
নাতাশা ব্রাজিলিয়ান শহর রিও ডি জেনেরিও তে বাস করে। সে তার চুলের চেয়ে মাত্র এক ইঞ্চি লম্বা। তার চুলের যত্নে প্রতি সপ্তাহে তাকে সম্পূর্ণ এক বোতল শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হয়। চুল আচঁরাতে তাকে দেড় ঘন্টা সময় ব্যয় করতে হয় প্রতিদিন। হাঁটার সময় হাতে বহন করে হাঁটতে হয় আর বসার সময় চুলের গুচ্ছ কোলে ধরে বসতে হয়।
নাতাশা এতদিন তার চুল কাটতে রাজি না হলেও এখন তা নিয়ে চলাফেরায় তার অসুবিধা হচ্ছে বলেও চুল কেটে তা বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
শহরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি, অথচ এই প্রচন্ড গরমে নাতাশার পরিবার ভয়ে ঘরে ফ্যান চালু করতে পারেন না শুধুমাত্র তার চুল ফ্যানে আটকে গিয়ে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে। সে এলাকার অন্য ছেলেমেয়ের সাথে খেলাধুলা করতে পারেনা এত দীর্ঘ চুলের কারণে।
পথচারীরা থমকে দাঁড়িয়ে তার ছবি তুলতে থাকে। নাতাশার মা জানালেন। বর্তমানে নাতাশা কারাগারে বন্দী জীবনযাপনের মত দিনাতিপাত করছে। সে শুধু স্কুল আর বাসায় যাওয়া আসা করে।
নাতাশা নিজেই জানালো, সে তার দীর্ঘ চুল এতদিন খুব ভালবেসেছে। এখনও কেটে ফেললে সে দুঃখিত হবে কিন্তু এই চুল এখন তার স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে আর তাই সে তা কেটে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সুত্র-খবরটোয়েন্টিফোর.কম
No comments:
Post a Comment