কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, কয়েকটি আরব রাষ্ট্রগুলোর দেয়া দাবির তালিকা তার দেশ বাতিল করে দিয়েছে। তবে সঠিক শর্তের ভিত্তিতে কাতার আলোচনায় বসতে প্রস্তুত আছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মেদ বিন আব্দুল-রাহমান বিন জাসিম আল থানি পূর্ণ-ব্যক্ত করেছেন, কাতার তার সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে এমন কোনো কিছুই গ্রহণ করবে না।
এর আগে আরব বিশ্বের চারটি দেশ কাতারের কাছে তাদের ১৩টি দাবির একটি তালিকা পাঠিয়ে বলেছিল এগুলো না মানলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা যাবে না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মেদ বিন আব্দুল-রাহমান বিন জাসিম আল থানি পূর্ণ-ব্যক্ত করেছেন, কাতার তার সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে এমন কোনো কিছুই গ্রহণ করবে না।
এর আগে আরব বিশ্বের চারটি দেশ কাতারের কাছে তাদের ১৩টি দাবির একটি তালিকা পাঠিয়ে বলেছিল এগুলো না মানলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা যাবে না।
সৌদি আরব, মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন কাতারের কাছে দাবি জানিয়েছিল, আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ করতে হবে।
তারা কাতারের কাছে আরো দাবি জানিয়েছে ইরানের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ সীমিত করতে হবে এবং তুরস্কে তাদের সেনা ঘাঁটি বন্ধ করতে হবে।
এসব দাবি পূরণের জন্য দশ দিন সময় দেয়া হয়েছে। সেই দশ দিন শেষ হওয়ার আর মাত্র দুই দিন বাকি আছে।
দুই দিন আগে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর এ বক্তব্য উত্তেজনা তৈরি করবে ।
কারণ এর ফলে ঠিক কী হতে চলেছে সেটা নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। কাতারের ওপর নজিরবিহীন কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে দুই সপ্তাহের ওপর।
কয়েক দশকের মধ্যে উপসাগরীয় দেশগুলোতে এটা সবচেয়ে বড়ধরনের রাজনৈতিক সঙ্কট।
কাতার যদি এই দাবি না মানে?
রয়টার্সের সূত্র থেকে শুধু এটুকুই বলা হয়েছে যদি দশদিন পার হয়ে যায় এবং কাতার এই দাবি মানতে ব্যর্থ হয়, তাহলে এই তালিকা বাতিল গণ্য হয়ে যাবে।
এই তালিকার কিছু দাবি অবশ্যই কাতারের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আল থানি এ সপ্তাহে বলেছেন তার দেশ কোন ''বিদেশি নির্দেশনা'' মানবে না এবং ''আল জাজিরা চ্যানেল সংক্রান্ত কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে না কারণ এটা দেশটির অভ্যন্তরীণ একটি বিষয়।''
তুর্কি সামরিক ঘাঁটি বন্ধ করে দেয়াসহ আরো যেসব দাবি সৌদি আরব এবং অন্যরা তুলেছে, কাতার যে তা মানবে, তার কোনো সম্ভাবনাই নেই।
তুরস্ক ইতোমধ্যে তাদের সামরিক ঘাঁটি বন্ধের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।
বিবিসির নিরাপত্তা বিষয়ক সংবাদদাতা ফ্রাংক গার্ডনার বলছেন, যদি আপসের কোনো জায়গা না থাকে, তাহলে কাতারের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে।
হয়, এসব দাবি মেনে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ করে উপসাগরীয় আরব জোটে ফিরে যাওয়া। অথবা সেখান থেকে বেরিয়ে গিয়ে ইরানের ছত্রছায়ায় আশ্রয় নেয়া।
সূত্র : বিবিসি
তারা কাতারের কাছে আরো দাবি জানিয়েছে ইরানের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ সীমিত করতে হবে এবং তুরস্কে তাদের সেনা ঘাঁটি বন্ধ করতে হবে।
এসব দাবি পূরণের জন্য দশ দিন সময় দেয়া হয়েছে। সেই দশ দিন শেষ হওয়ার আর মাত্র দুই দিন বাকি আছে।
দুই দিন আগে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর এ বক্তব্য উত্তেজনা তৈরি করবে ।
কারণ এর ফলে ঠিক কী হতে চলেছে সেটা নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। কাতারের ওপর নজিরবিহীন কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে দুই সপ্তাহের ওপর।
কয়েক দশকের মধ্যে উপসাগরীয় দেশগুলোতে এটা সবচেয়ে বড়ধরনের রাজনৈতিক সঙ্কট।
কাতার যদি এই দাবি না মানে?
রয়টার্সের সূত্র থেকে শুধু এটুকুই বলা হয়েছে যদি দশদিন পার হয়ে যায় এবং কাতার এই দাবি মানতে ব্যর্থ হয়, তাহলে এই তালিকা বাতিল গণ্য হয়ে যাবে।
এই তালিকার কিছু দাবি অবশ্যই কাতারের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আল থানি এ সপ্তাহে বলেছেন তার দেশ কোন ''বিদেশি নির্দেশনা'' মানবে না এবং ''আল জাজিরা চ্যানেল সংক্রান্ত কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে না কারণ এটা দেশটির অভ্যন্তরীণ একটি বিষয়।''
তুর্কি সামরিক ঘাঁটি বন্ধ করে দেয়াসহ আরো যেসব দাবি সৌদি আরব এবং অন্যরা তুলেছে, কাতার যে তা মানবে, তার কোনো সম্ভাবনাই নেই।
তুরস্ক ইতোমধ্যে তাদের সামরিক ঘাঁটি বন্ধের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।
বিবিসির নিরাপত্তা বিষয়ক সংবাদদাতা ফ্রাংক গার্ডনার বলছেন, যদি আপসের কোনো জায়গা না থাকে, তাহলে কাতারের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে।
হয়, এসব দাবি মেনে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ করে উপসাগরীয় আরব জোটে ফিরে যাওয়া। অথবা সেখান থেকে বেরিয়ে গিয়ে ইরানের ছত্রছায়ায় আশ্রয় নেয়া।
সূত্র : বিবিসি
No comments:
Post a Comment