বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর ফেসবুক পেই থেকে জানানো হয়েছে,মায়ানমার সীমান্তে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমান ও নৌবাহিনীর জাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে..এবং যারা চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার আছেন তাদের নিরাপদে এবং সাবধান থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে..ঢাকা থেকে এই মাত্র ৪ টি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান কক্সবাজারের দিকে যাচ্ছে। এছাড়াও সাথে রয়েছে বিমান বাহিনীর F-7 যুদ্ধবিমান। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৯টি যুদ্ধজাহাজ (বিএনএস বঙ্গবন্ধু সহ) পরিপূর্ণ লোডেড অবস্থায় মিয়ানমার সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে। এছাড়া গতকাল রাতেই প্রয়োজনীয় এয়ারডিফেন্স সিস্টেম সীমান্তে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর Mikoyan MiG-29, Chengdu F-7BG এবং Yakovlev Yak-130 বিমান সমূহ লোডেড অবস্থায় কম্ব্যাট এয়ার পেট্রোল (CAP) পারফর্ম করছে৷
সবাই দেশের জন্য দোয়া করুন আল্লাহর কাছে।
সবাই দেশের জন্য দোয়া করুন আল্লাহর কাছে।
এই নিয়ে রিপোর্ট করেছে ঢাকা ট্রিবিউনও
উল্লেখ্য ১ সপ্তাহে মিয়ানমারের আরাকান বা রাখাইন অঞ্চলে ৪’শ হতাহতের ঘটনা স্বীকার করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। সিঙ্গাপুরের অনলাইন মিডিয়া দি স্ট্রেইটস টাইম এ খবর দিয়ে বলছে,মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। কয়েক দশক ধরে রোহিঙ্গাদের দমন করার যে সহিংসতা চলছে তাতে এটি সবচেয়ে মারাত্মক দ্বন্দ্বের ঘটনা।
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হিসেবে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলায় নিরাপত্তা বাহিনীর ১৩ ও ১৪ জন বেসামরিক নাগরিক মারা গেছে। অন্যদিকে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী নিহত হয়েছে ৩৭০ জন। বৃহস্পতিবার মিয়ানমার সেনাবাহিনী এ তথ্য জানায়।
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হিসেবে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলায় নিরাপত্তা বাহিনীর ১৩ ও ১৪ জন বেসামরিক নাগরিক মারা গেছে। অন্যদিকে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী নিহত হয়েছে ৩৭০ জন। বৃহস্পতিবার মিয়ানমার সেনাবাহিনী এ তথ্য জানায়।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বলছে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে এবং নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা বলছে তাদের ওপর মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা হামলা করেছে, তরুণদের হত্যা করছে এবং বাড়িঘরে অগ্নি সংযোগ ও লুটপাট চালাচ্ছে।
মিয়ানমারে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা অং সাং সুচির জন্যে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার ও নাগরিক স্বীকৃতি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তাদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চলে আসছে।
২০১২ সালে আরাকান বা রাখাইনের রাজধানী সিতুই শহরে সহিংসতায় ২’শ রোহিঙ্গা মারা যায়। ওই সময় ১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। গত অক্টোবরে একটি থানায় রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর নতুন করে সহিংসতা শুরু হয়। এবার কয়েক সপ্তাহ ধরে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনী সার্জিক্যাল অপারেশন শুরু করলে ফের সহিংসতায় হতাহতের ঘটনা ঘটে।
মিয়ানমারে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা অং সাং সুচির জন্যে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার ও নাগরিক স্বীকৃতি কেড়ে নেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তাদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চলে আসছে।
২০১২ সালে আরাকান বা রাখাইনের রাজধানী সিতুই শহরে সহিংসতায় ২’শ রোহিঙ্গা মারা যায়। ওই সময় ১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। গত অক্টোবরে একটি থানায় রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর নতুন করে সহিংসতা শুরু হয়। এবার কয়েক সপ্তাহ ধরে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনী সার্জিক্যাল অপারেশন শুরু করলে ফের সহিংসতায় হতাহতের ঘটনা ঘটে।
No comments:
Post a Comment