চাকরির পরীক্ষায় বারংবার ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত হাতে অস্ত্র তুলে দিলেন এক মেধাবী ইঞ্জিনিয়ারের হাতে। ২৪ জনকে ছুরির আঘাতে জখম করার পর শেষ পর্যন্ত পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান বছর পঁচিশের ওই যুবক।
পুলিশ সূত্রে খবর, ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের যুবক বলবিন্দর সিং পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। বেঙ্গালুরুর একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ফর্মে ভালো চাকরিও করতেন। তবে ইচ্ছা ছিল সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় পাশ করে বড় সরকারি পদে চাকরি করা। তার জন্য লাগাতার চেষ্টাও করছিলেন তিনি। বেশ কয়েকবার চেষ্টার পরেও সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় পাশ না করতে পেরে মঙ্গলবার সকালে বাবা-মায়ের সঙ্গে বচসা শুরু করেন। বাড়িতে মা-বাবাকে তরোয়াল দিয়ে আগাত করে হাতে ছুরি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন রাস্তায়।
বাড়ি থেকে বেরিয়ে হাতের সামনে যাকে পেয়েছেন তাকেই ছুরি দিয়ে কোপাতে শুরু করেন বলবিন্দর। ২৪ জনকে ছুরির আঘাতে ঘায়েল করেন তিনি। রাস্তায় তখন হুড়োহুড়ি পড়ে গেছে। প্রাণ বাঁচাতে যে যেখানে পেরেছেন সেখানে লুকোনোর চেষ্টা করেছেন। এর মধ্যেই পুলিশের কাছে খবর পৌঁছলে সার্কেল ইন্সপেক্টর বিজয় সারথির নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। পুলিশের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও হাতের ছুরি না ফেলার বলবিন্দরকে গুলি করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
বলবিন্দরের পরিবার জানিয়েছে, ছোট থেকেই খুব মেধাবী ছাত্র ছিলেন তিনি। এমসেট পরীক্ষায় জেলার মধ্যে ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছিলেন তিনি। ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে বেঙ্গালুরুতে ভালো চাকরিও পান তিনি। তবে সিভিল সার্ভিসে আসার ভীষণ ইচ্ছা ছিল তার। এর জন্যই চাকরির পাশাপাশি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় নিয়মিত বসতেন তিনি। তবে বারবার অকৃতকার্য হওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। তার ফলেই এ রকম কাজ করলেন বলবিন্দর।
বাড়ি থেকে বেরিয়ে হাতের সামনে যাকে পেয়েছেন তাকেই ছুরি দিয়ে কোপাতে শুরু করেন বলবিন্দর। ২৪ জনকে ছুরির আঘাতে ঘায়েল করেন তিনি। রাস্তায় তখন হুড়োহুড়ি পড়ে গেছে। প্রাণ বাঁচাতে যে যেখানে পেরেছেন সেখানে লুকোনোর চেষ্টা করেছেন। এর মধ্যেই পুলিশের কাছে খবর পৌঁছলে সার্কেল ইন্সপেক্টর বিজয় সারথির নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। পুলিশের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও হাতের ছুরি না ফেলার বলবিন্দরকে গুলি করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
বলবিন্দরের পরিবার জানিয়েছে, ছোট থেকেই খুব মেধাবী ছাত্র ছিলেন তিনি। এমসেট পরীক্ষায় জেলার মধ্যে ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছিলেন তিনি। ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে বেঙ্গালুরুতে ভালো চাকরিও পান তিনি। তবে সিভিল সার্ভিসে আসার ভীষণ ইচ্ছা ছিল তার। এর জন্যই চাকরির পাশাপাশি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় নিয়মিত বসতেন তিনি। তবে বারবার অকৃতকার্য হওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। তার ফলেই এ রকম কাজ করলেন বলবিন্দর।
No comments:
Post a Comment