Social Icons

Friday, March 31, 2017

জয়ের জন্য আক্রমণাত্মক খেলতে চান মাশরাফি


সিরিজ জয়ের লক্ষ্য নিয়েই শনিবার কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব (এসএসসি) মাঠে নামবেন টাইগার সদস্যরা। ম্যাচ হারলেও সিরিজ হারের শংকা না থাকায় বাংলাদেশী ক্রিকেটাররা অনেকটাই নির্ভার থাকবেন।

আর কোনো চাপ না নিয়ে নির্ভারভাবে খেলতে পারলে ফলটা নিজেদের পক্ষেই আসবে বলে বিশ্বাস করেন ক্যাপ্টেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।

ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই জানিয়েছেন টাইগার দলপতি। তিনি বললেন, 'রক্ষণাত্মক থাকলে আপনি ক্রিকেট ম্যাচ জিততে পারবেন না। রিল্যাক্স থাকাটা খুব জরুরি।'

মাশরাফি বলেন, 'টেস্ট-ওয়ানডে মিলিয়ে দল এখানে টানা দুই ম্যাচ জিতেছি। যে পরিকল্পনায় আমরা খেলেছি, সেই পরিকল্পনায় খেলাটা খুব জরুরি। আমি সব সময়ই চাইব আক্রমণাত্মক ক্রিকেটটাই যেন আমরা খেলতে পারি।'

এদিকে শ্রীলংকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে জিতেছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে বৃষ্টিতে। শনিবার শেষ ওয়ানডেতে জয় পেলে বাংলাদেশের বাড়বে মহামূল্য দুটি রেটিং পয়েন্ট। আর বিশ্বকাপের বাছাইয়ে টিকে থাকতে হলে এই রেটিং পয়েন্ট বাড়ানোর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।

তবে এ নিয়ে ভেবে দলের সদস্যদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টির পক্ষে নন মাশরাফি। তিনি বলেন, 'আমরা আসলে ওসব নিয়ে ভাবছি না, কখনোই ভাবি না। এটা সব সময় ছেলেদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। আমরা একটা একটা করে ম্যাচ খেলতে চাই। দেখা যাক, কী হয়।'

প্রতিরক্ষা চুক্তিকে অগ্রাধিকারে আনতে দেশে জঙ্গি উৎসব চলছে: গয়েশ্বর

ভারতের সঙ্গে সামরিক চুক্তিকে অগ্রাধিকারে আনার জন্য কয়েকদিন যাবত দেশে জঙ্গিবাদের উৎসব চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শুক্রবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, 'ভারতের সঙ্গে সামরিক চুক্তিকে অগ্রাধিকারে আনার জন্য কয়েকদিন যাবত দেশে জঙ্গিবাদের উৎসব চলছে। অথচ মাঝখানে কিন্তু চুপচাপ ছিল, মাঝখানে তেমন শোনা যায়নি। এখন প্রতিমুহূর্তে, প্রতিদিন, সেই আশকোনা থেকে শুরু করে সিলেট, সিলেট থেকে মৌলভীবাজার, মৌলভীবাজার থেকে কুমিল্লা। কুমিল্লার পরে হয়ত যাবে খুলনা, খুলনা পরে যশোর ঘুরে আসবে ৭ তারিখ পর্যন্ত।'

তিনি বলেন, 'আমরা বুঝি এগুলো। অর্থাৎ বাংলাদেশ-ভারত সামরিক চুক্তিটাকে যৌক্তিক প্রমাণ করার জন্য এ সকল ঘটনা নিয়ে নাড়াচড়া। এসব করবেন না। আমাদের একটা প্রবাদ আছে, সাপুড়ে সারাজীবন সাপ নিয়ে খেলে, সাপুড়ে কিন্তু সাপের ছোবলে মারাও যায়।'

বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, 'দেশের সমস্যা- এটা আপনার একার কোনো সমস্যা না। যদি সমস্যা থাকে, আপনি দেশের মানুষকে নিয়ে বসেন, দেশের মানুষকে জানান, কোন কোন বিষয়ে, তাদের কী কী দাবির কারণে তারা আজকে বিপদগামী।'

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে উদ্দেশ করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, 'এখন মন্ত্রিসভার সদস্য, এক সময়ের সশস্ত্র জঙ্গি। সে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না। সে গণবাহিনী করেছিল। তার ডেপুটি চিফ ছিল। এর চিফ ছিল কর্ণেল তাহের। আজকে সে (তথ্যমন্ত্রী) বলে খালেদা জিয়া নাকি জঙ্গিদের সঙ্গে, পাকিস্তানের দালাল। সে (ইনু) একটা জাতীয় বেয়াদব। এটা (ইনু) একটা বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার আজীবন বেতনভুক কর্মচারী।'

তিনি আরও বলেন, 'আজকের এই ইনু তার সশস্ত্র আন্দোলনের নামে শেখ মুজিবের মৃত্যু তরান্বিত করার ক্ষেত্র প্রস্তুত করে। এখন শেখ হাসিনাকেও কফিনে ঠুকাবে কি না আমার সন্দেহ হয়। এই হাসানুল হক ইনুদের মতো মানুষ যেখানে থাকে, সেখানে শান্তি থাকতে পারে না। আজকে তিনি প্রতিদিন যা-ই মন চায় তাই বলেন।'

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছাড়া বাংলদেশে জাতীয় নির্বাচন কোনকালে হবে না এবং দেশের মানুষ কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না উল্লেখ করেন গয়েশ্বর।

তিনি বলেন, এতে ইনুর কিছু যায় আসে না। সে কখনো নৌকায় উঠতে পারবে না। ইনু গুন টাইনা শেখ হাসিনার গুণকীর্তন করার মধ্য দিয়ে যে কয়দিন উচ্ছিষ্ট হালুয়া-রুটি ভাগ্যে আছে, ততদিন ভোগ করিবেন। এরপর যেদিন ভাগ্যের বিড়ম্বনা হবে যেদিন তাকে রাস্তায়ও খুঁজে পাবে বলে মনে হয় না।

জাতীয়তাবাদী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠির নেতা সভাপতি প্রলয় স্নাল এর সভাপতিত্বে এ আলোচনা হয়।

ভেনিজুয়েলায় মাদুরোর অভিনব ‘ক্যু’


ভেনিজুয়েলার বামপন্থী প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর শাসনে দেশটি একনায়কতন্ত্রের দিকে আরও দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ নিল। বুধবার গভীর রাতে তার অনুগত সুপ্রিমকোর্ট জাতীয় সংসদের ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে নিজেই আইন প্রণয়নের মালিক হয়ে গেছে। খবর নিউইয়র্ক টাইমস ও এপির।

সুপ্রিমকোর্টের এই রায়ের ফলে দেশটির নির্বাচিত সংসদ কার্যত ভেঙে দেয়া হল। এই সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল মাদুরো বিরোধীদের। সমালোচক এবং ওই অঞ্চলের নেতারা বলছেন, ভেনিজুয়েলার গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটিও মারা হ। এটাকে কর্তৃত্ববাদী শাসন না বলে সরাসরি একনায়কতন্ত্রই বলছেন তারা। অর্গানাইজেশন অব আমেরিকান স্টেটসের (ওএএস) প্রধান লুইস আলমাগরো এটাকে স্ব-আরোপিত অভ্যুত্থান বলে মন্তব্য করেছেন এবং বলেছেন, ‘আমরা যেটা আশংকা করেছিলাম শেষ পর্যন্ত তাই ঘটল।’ তার সংস্থাটি এ অঞ্চলের মধ্যে কূটনৈতিক পন্থায় বিরোধ নিষ্পত্তিতে চেষ্টা করে।

ভেনিজুয়েলাও এর সদস্য। দেশটি সংস্থার গণতান্ত্রিক সনদ লংঘন করেছে বলে অভিযোগ ওঠার পর তা তদন্ত করে দেখছে ওএএস। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে মাদুরো তার ক্ষমতা আরও সংহত করেছেন। বহু রাজনীতিককে বিচার ছাড়াই বন্দি করে রাখা হয়েছে। প্রতিবাদকে নির্মমভাবে দমন করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে স্থানীয় নির্বাচন। মাদুরোর ক্রমবর্ধমান ক্ষমতার লাগাম টানার শেষ প্রতিষ্ঠান ছিল জাতীয় সংসদ। এখন আর সেই বাধাও রইল না।

রায়ে আদালত বলেছে, ‘আইনপ্রণেতারা ঘৃণ্য পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন। এটা যত দিন চলতে থাকবে তত দিন সংসদের ক্ষমতা সরাসরি বিচারপতিরাই প্রয়োগ করবেন অথবা তাদের নিয়োগ করা কোনো সংস্থা এটা করবে। সংসদের হাতে এই ক্ষমতা আদৌ ফিরিয়ে দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে কিছু বলেননি সুপ্রিমকোর্ট।

সহজ সর্তে ব্রাজিল সরকার প্রবাসীদের বাড়ি কেনার সুযোগ দিচ্ছে ।


ব্রাজিল সরকারের নতুন চিন্তা ,যে সকল প্রবাসী ব্রাজিলের পার্মানেন্ট কার্ড পেয়েছেন আর ৪ মাসের কারতেরা ছিল আছে ,তারা এখন থেকে ব্রাজিল সরকার এর প্রোজেক্ট মিয়া কাজা মিয়া ভিদা আবেদন করতে পারবেন।www.mrv.com.br/Minha-Casa/Minha-Vida এই লিংক প্রবেশ করে একজন আফিসার 
আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবেন । সম্প্রতি শুধু ব্রাজিলের অল্প আয়ের মানুষের জন্য ছিল এই প্রকল্প।
এখন থেকে প্রবাসীরাও এই সুযোগ পাবেন। বলা চলে এই ধরনের  সুযোগ শুধু ব্রাজিলেই প্রথম।
আর পরের বাড়িতে ভাড়া নয় ,এখন থেকে নিজের বাড়িতে থাকুন পরিবার নিয়ে। ব্রাজিল সরকার আর 
কাইসা একুনমিকা ব্যাংক এর উদ্বেগে এই প্রোজেক্ট । ১০০০ থেকে ৫০০০ হাজার ব্রাজিল রিয়েস 
জমা দিয়ে মাসিক ১২৫ থেকে ৬০০ রিয়েস সাপেক্ষে আপনাকে দেয়া হবে বাড়ীর চাবি। ঐ দিন থেকেই
আপনি এই বাড়ির মালিক। (পরের নিউজ আসছে)

রাশিয়ার এই গ্রামের তাপমাত্রা কত জানলে জমে যেতে হবে

সারাদেশে বইতে শুরু করছে শৈত প্রবাহ। প্রতিদিনই তীব্রতা বাড়ছে উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন জেলা গুলোতে।অন্যদিকে রাশিয়ার এই এলাকার কাহিনীও বরফের মতই কঠিন। 
ওইমায়াকন— ইন্ডিগির্কা নদীর পাশে, রাশিয়ার এক প্রত্যন্ত গ্রাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে এখানে এয়ারফিল্ড তৈরি করা হয়েছিল বলে জানা যায়। ডিসেম্বরে এখানে দিনের আলো দেখা যায় ঘণ্টা তিনেকের জন্য। অন্যদিকে, বছরের মাঝামাঝি, জুন মাস নাগাদ সূর্য জেগে থাকে প্রায় ২১ ঘণ্টা।
এত কষ্ট সহ্য করেও কেনimage (1) মানুষজন থাকেন এই গ্রামে! উত্তর দিতে পারবেন শুধু ওইমায়াকন-বাসীরাই। তবে, বর্তমানে সুযোগ রয়েছে সকলেরই। বেশ কিছু ভ্রমণসংস্থা উৎসুক পর্যটকদের নিয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর শীতলতম গ্রামে।
ওইমায়াকনকে বলা হয় ‘পোল অফ কোল্ড’। রাশিয়ার এই গ্রাম পৃথিবীর সব থেকে  শীতলতম স্থান, যেখানে স্থায়ী মনুষ্যবসতি রয়েছে। বর্তমানে সেখানে প্রায় ৫০০ মানুষের বাস। কৃষিকাজ তো অনেক দূরস্থান, ঠান্ডার জন্য এখানে কোনও গাছই বাঁচে না। এখানকার মানুষের প্রধান খাদ্য ঘোড়া আর রেনডিয়ারের মাংস। জানুয়ারি  মাসে এখানকার তাপমাত্রা নেমে যায় -৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এখনও পর্যন্ত রেকর্ড তাপমাত্রা -৭১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই কয়লা বা কাঠ জ্বালিয়ে রাখা হয় গরম থাকার জন্য। কলমের কালি, গ্লাসের জল—image (2) সবই জমে যায় অত্যাধিক ঠান্ডার কারণে। সব থেকে  সমস্যা দেখা দেয় কেউ মারা গেলে। বরফের আস্তরণ আগে গরম কয়লা দিয়ে গলিয়ে, তবেই মাটি খোঁড়া যায়।
ভাবতে অবাক লাগে, এত কষ্ট সহ্য করেও কেন মানুষজন থাকেন এই গ্রামে! উত্তর দিতে পারবেন শুধু ওইমায়াকন-বাসীরাই। তবে, বর্তমানে সুযোগ রয়েছে সকলেরই। বেশ কিছু ভ্রমণসংস্থা উৎসুক পর্যটকদের নিয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর শীতলতম গ্রামে।

নগ্ন হলেই থাকার সুযোগ মিলবে যে গ্রামে!


ব্রিটেনের হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত স্পিলপ্লাজ নামে এই গ্রামে প্রচলিত আছে এক অদ্ভুত রীতি। যেখানে আপনি নগ্ন হলেই মিলবে থাকার সুযোগ।কারণও, ওই গ্রামে কেউ কাপড়ই পরে না। তাই সেখানে থাকতে চাইলে তাদের মতো করেই থাকতে হবে আপনাকে।
এখানকার অধিবাসীরা অবশ্য নগ্নতার মধ্যে অসভ্যতার কিছু দেখেন না। আর যেখানে ইউরোপ-আমেরিকার সামনের সারির সভ্য দেশগুলোর শিক্ষিতরা নগ্নতার দাবিতে আন্দোলন করছেন, রাস্তার মধ্যে কাপড় খুলে ব্যানার হাতে টিভি ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন সেখানে ওই গ্রামবাসীকে অসভ্য বলার সুযোগই বা কোথায়? তারা তো নিজেদের মতো করে থাকছেন, কারো তো কোনও সমস্যা করছে না।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, ওই গ্রামের মানুষ বেশ সচেতন ও শৌখিন। তারা গায়ে কাপড়ের কোন পোশাক না পরলেও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে সানগ্লাস ঠিকই ব্যবহার করেন। গলায় সোনার চেন, এমনকি আঙ্গুলে আংটিও পরেন শখ করে। গ্রামের ভেতর বেশ সমৃদ্ধ বারও আছে। শুধু পোশাকই নেই গায়ে।
এই গ্রামের বাসিন্দা ৮৫ বছর বয়সী ইছিয়ুট রিচার্ডসন জানিয়েছেন, আমি বুঝি না এটা নিয়ে এত হৈচৈ করার কি আছে। আমি তো অন্য গ্রামের সঙ্গে এই গ্রামের কোনো পার্থক্য দেখি না। ওরা যেভাবে জীবন ধারণ করে আমরাও সেইভাবে করি। সকালে ঘুম থেকে উঠি, দিনের কাজ শুরু করি, বাজারে যাই, পানশালায় যাই, দুধওয়ালা, পোষ্টম্যানরা আমাদের বাড়িতে আসে। সবই তো স্বাভাবিত, অস্বাভাবিক তো কিছু দেখি না। আমরা শুধু বস্ত্রহীন থাকি, এই যা!

মৃত মানুষের দেহ থেকে তৈরি স্যুপ খেয়ে বন্দী করে তার আত্মাকে !

মানবসমাজে কত রকমের বিচিত্র রীতি যে প্রচলিত রয়েছে এ যুগেও! যে সমাজ বা সংস্কৃতিতে এই সব রীতি প্রচলিত, তারা বাদে অন্যদের কাছে এই রীতি হয়তো অস্বাভাবিক, অসভ্য বলে প্রতিপন্ন হয়। কিন্তু যাঁরা এই রীতি পালন করেন, তাঁরা তা করে থাকেন আন্তরিক নিষ্ঠার সঙ্গে। ইয়ানোমামি সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত মৃত মানুষের দেহ থেকে স্যুপ তৈরি করে খাওয়ার রীতি তেমনই একটি প্রথা।
ভেনেজুয়েলা আর ব্রাজিলের সীমারেখা বরাবর অ্যামাজনের অরণ্যে প্রাচীন ইয়ানোমামি সম্প্রদায়ের বাস। মৃতদেহ সৎকারের এক প্রাচীন রীতি এঁরা আজও টিকিয়ে রেখেছেন। ইয়ানোমামিরা বিশ্বাস করেন, মৃত্যু মানবজীবনের কোনও স্বাভাবিক অঙ্গ নয়। বরং প্রতিস্পর্ধী কোনও গোষ্ঠীর অশুভ শক্তির প্রভাবে ঘটে মৃত্যু। সেই শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাই সেক্ষেত্রে কর্তব্য। সেই উদ্দেশ্যেই মৃতদেহ সৎকারের এক অদ্ভুত রীতি পালন করেন এই মানুষগুলো।
কোনও মানুষের মৃত্যু হওয়ার পর মৃতদেহটি ফেলে আসা হয় জনবসতির অদূরবর্তী অগভীর জঙ্গলে। ওই অবস্থায় ৩৫-৪০ দিন ফেলে রাখা হয় দেহটিকে। প্রাকৃতিক নিয়মে দেহটি ক্ষয়প্রাপ্ত হলে সংগ্রহ করে আনা হয় অবশিষ্ট দেহাংশ এবং হাড়গুলি। তারপর সেগুলি দাহ করা হয়। তারপর সেই ভস্ম এক ধরনের স্যুপের সঙ্গে মিশিয়ে পান করেন গোষ্ঠীর সকলে।
ইয়ানোমামিদের বিশ্বাস,  এইভাবে মৃত মানুষদের ভস্মাস্থি খেয়ে নিলে সেইসব মানুষের আত্মারাও তাঁদের সঙ্গে থেকে যান। শুধু তাই নয়, সেইসব আত্মা এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে সঞ্চারিত হয়ে যায়। সেই সঙ্গে, ইয়োনামামিদের বিশ্বাস, সঞ্চারিত হয় সেইসব মানুষের জ্ঞান প্রজ্ঞা ক্ষমতাও। পরিণামে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে সম্পূর্ণ গোষ্ঠীটিই।  মৃত পূর্বপুরষের আত্মাকে এঁরা ক্ষতিকর বলে মনে করেন না। বরং তাঁদের সহযোগিতাই এঁদের এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে শক্তি জোগায়। অতীতের ভিত্তির উপরে ভবিষ্যতকে নির্মাণ করার এই অদ্ভুত কৌশল আজও প্রচলিত রয়েছে ইয়ানোমামিদের মধ্যে।
সূত্র-এবেলা

গ্রিসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশি শ্রমিকদের মামলা জয়

গ্রিসে বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলন করা বাংলাদেশি ৪২ জনের পক্ষে রায় দিয়েছেন ইউরোপের সর্বোচ্চ মানবাধিকার আদালত। একইসঙ্গে শ্রমিকদের ১২ থেকে ১৬ হাজার ইউরো করে ক্ষতিপূরণও দিতে বলা হয়েছে৷
ফ্রান্সের স্ট্রাসবুর্গে অবস্থিত ‘দ্য কাউন্সিল অব ইউরোপ’র- কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস’ এই রায়ে বলেছেন, গ্রিস সরকার ভুক্তভোগীদের প্রয়োজনীয় সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে৷ ৪২ জন শ্রমিককে ১২-১৬ হাজার ইউরো ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
এর আগে, অন্তত ছয় মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ম্যানোলাডায় ২০১৩ সালের এপ্রিলে আন্দোলন করেন স্ট্রবেরি ক্ষেতের শ্রমিকরা। এতে গুলি চালায় মালিক পক্ষ। যাতে গুরুতর আহত হন মোহাম্মাদ নামে একজন শ্রমিক। আহত হন আরও ২৮ বাংলাদেশি।
ওই ঘটনার পরপরই দেশটির আদালতে মামলা করা হয়েছিল। তখন রায়ে দুই ব্যক্তিকে শাস্তি দিলেও তারা তখন জামিনে মুক্ত হন এবং সেই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলও করেন। সেসময় কোনো অপরাধ খুঁজে পাননি আদালত। তাই তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হয়নি।

১৬ কোটিতে বিক্রি হলো মডেলের ভার্জিনিটি!

বয়স ১৮। নাম অ্যালেজান্দ্রা খেফ্রেন। রোমানিয়ার উঠতি মডেল তিনি। হঠাৎ তার অদ্ভুত এক ইচ্ছার কথা শুনে বেজায় রেগে গিয়েছিলেন তাঁর মা-বাবা। আর রাগবেনই বা কেন? কারণ তাদের সন্তানের ইচ্ছা যে ছিল ভার্জিনিটি বিক্রি করা। তবে কারও কথায় পাত্তা না দিয়ে ইচ্ছা পূরণ করেই ছাড়লেন মডেল অ্যালেজান্দ্রা খেফ্রেন।
এজন্য গত বছর একটি টিভি চ্যানেলে নিজের ইচ্ছের কথা জানিয়েছিলেন এই রোমানিয়ান মডেল। কিন্তু এমন ইচ্ছার পিছনে এক অদ্ভুত যুক্তিও দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, “বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে যৌনমিলন করব। তারপর সে তো আমায় ছেড়ে চলেও যেতে পারে। তাতে আমার তো কোন লাভই হল না। ” তার চেয়ে বরং আমি এমন একজনের সঙ্গে প্রথমবারের জন্য যৌন সম্পর্ক করব যা থেকে আমি কিছু উপার্জনও করতে পারব। তারপরই সিন্ড্রেলা এসকর্টস নামের একটি ওয়েবসাইটকে নিজের ইচ্ছের কথা জানান খেফ্রেন। সেখানে নাম রেজিস্ট্রার করার পর ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জনপ্রিয় এই মডেলের কুমারীত্ব কেনার জন্য ভক্তদের লম্বা লাইন পড়ে গিয়েছিল। নিলামে খেফ্রেনের ভারজিনিটির ন্যূনতম মূল্য ছিল বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ কোটি টাকা। ৩০০ জনেরও বেশি ব্যক্তি দর হাঁকেন। অবশেষে হংকংয়ের এক ব্যবসায়ীর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ে। ১৬ কোটি টাকায় তিনি অ্যালেজান্দ্রা খেফ্রেনের ভার্জিনিটি কিনতে সম্মত হন।
জানা গেছে, জার্মানির এক হোটেলে মডেলের সঙ্গে দেখা করবেন ওই ব্যক্তি। কোন সমস্যা যাতে না হয় তার জন্য মডেলের সঙ্গে পাঠানো হবে সিন্ড্রেলা এসকর্টের এক কর্মীকেও। খেফ্রেন বলছেন, “নতুন একটা অভিজ্ঞতা হতে চলেছে।  যে বিষয়ে আমার কোন ধারণা নেই। আমি বেশ উত্তেজিত। ”

ভারতে ৭০ স্কুলছাত্রীকে নগ্ন করে দেহ পরীক্ষার অভিযোগ

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের একটি আবাসিক স্কুলে প্রায় ৭০ জন ছাত্রীকে নগ্ন করে তাদের দেহ তল্লাশি করার অভিযোগ উঠেছে। ছাত্রীদের মধ্য থেকে দু'জনকে দিয়ে হোস্টেলের ওয়ার্ডেন অন্যদের তল্লাশি করান বলে অভিযোগ। এ ঘটনার পর ছাত্রীরা বাসায় জানালে তাদের অভিভাবকরা স্কুলে এসে বিক্ষোভ করলে অভিযুক্ত ওয়ার্ডেনকে সামায়িক বহিষ্কার করা হয়। খবর বিবিসি বাংলার।
ওই ওয়ার্ডেন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বাথরুমের নালায় রক্তমাখা কাপড় আটকে থাকতে দেখে তিনি পরীক্ষা করছিলেন যে কোন কোন কোন ছাত্রীর ঋতুস্রাব হচ্ছে। তার ধারণা হয়েছিল ঋতুমতী কোন মেয়েই ওই ঘটনা ঘটিয়েছে। তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
মুজফ্ফরনগর জেলার ওই স্কুলের ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকেরা অভিযোগ করছেন, ছাত্রীদের নগ্ন করে দেহ-তল্লাশি করিয়েছেন তিনি। বুধবার ওই দেহ-তল্লাশি চালানো হয় বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার স্কুলে এসে অভিভাবকেরা বিক্ষোভ দেখানোর পরেই স্থানীয় প্রশাসন নড়েচড়ে বসে।
ওই স্কুলেরই এক ছাত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানায়, সেদিন তাদের কোন শিক্ষিকা হস্টেলে ছিলেন না। তখনই ওয়ার্ডেন এই ছাত্রীটি ও আরেকজনকে বলেন বাথরুমে রক্তের দাগ কেন! এই কথা বলে এই ছাত্রীটিকেই দোষারোপ করছিলেন ওয়ার্ডেন। সে যতই বলছিল যে সে ওই দাগ লাগায়নি, ততই ওয়ার্ডেন রেগে যাচ্ছিলেন।
শেষমেশ তিনি তাকেসহ দু'জন ছাত্রীকে আদেশ দেন, অন্য সব বাচ্চাদের পোশাক খুলে তল্লাশি করতে। না হলে মারধরের ভয় দেখিয়েছিলেন তিনি। এই ছাত্রীটি জানায়, ছোট হওয়ার কারণে তার প্রতিবাদ করার সাহস হয়নি।
বুধবারের ওই ঘটনা অভিভাবকদের কানে যেতেই তারা বৃহস্পতিবার স্কুলে এসে বিক্ষোভ দেখান। স্থানীয় প্রশাসনের কাছেও অভিযোগ যায়। তারপর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল বৃহস্পতিআরই। আজ সেই কমিটি রিপোর্ট দাখিল করে ওয়ার্ডেন সুরেখা তোমরকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে।

মমতার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য পরোয়ানা জারি


আন্তর্জাতিক ড্রাগ মাফিয়া ভিকি গোস্বামী ও বলিউডের সাবেক অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য পরোয়ানা জারি করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের থানের একটি আদালত৷ এই রায় ঘোষণা করেন বিচারপতি এইচ এম পাটবর্ধন। বর্তমানে স্মাগলার দম্পতি দু’জনেই দেশের বাইরে।
গত বছর সোলাপুরের অ্যাবোন লাইফসায়েন্সে অভিযান চালিয়ে ১৮.৫ টন ড্রাগ বাজেয়াপ্ত করেছিল পুলিশ। যার আনুমানিক বাজার দর দু’হাজার কোটি টাকা। এই মামলায় এখনও পর্যন্ত দশজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের দাবি, ওই বিপুল টাকার ড্রাগ চোরাচালান মামলায় মমতার জড়িয়ে থাকার স্বপক্ষে তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে।

ভূমধ্যসাগরে ১৫০ শরণার্থীর সলিল সমাধি

ভূমধ্যসাগরে শরণার্থীবাহী নৌকাডুবিতে দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ডুবে যাওয়া নৌকা থেকে একমাত্র জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ১৬ বছর বয়সী এক গাম্বিয়ান কিশোরকে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংগঠন (আইওএম) বুধবার এ কথা জানিয়েছে। ইতালীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে উদ্ধার হওয়া ওই কিশোর জানিয়েছে, নৌকাডুবিতে হয়তো সব শরণার্থীই প্রাণ হারিয়েছে। এ নিয়ে নতুন বছরের গত তিন মাসে সাগরে ডুবে এক হাজার শরণার্থীর মৃত্যু হলো। খবর আলজাজিরা ও ইনডিপেন্ডেন্টের। আইওএম জানায়, সাগরে মানবিক উদ্ধার কাজে নিয়োজিত ইতালির উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি জাহাজ থেকে ওই ছেলেটিকে মঙ্গলবার সাগরে একটি জ্বালানি ট্যাঙ্ক ধরে ঝুলে থাকতে দেখা যায়। তখন তাকে উদ্ধার করে স্প্যানিশ একটি জাহাজে করে বুধবার সিসিলি দ্বীপ ল্যাম্পেদুসায় নেওয়া হয়। ল্যাম্পেদুসা দ্বীপের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার পর আইওএমের মুখপাত্র ফ্লাভিও ডি জিয়াকোমো বলেন, ওই কিশোর জানিয়েছে, নৌকায় থাকা অন্য সবাই মারা গেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট হে গ্রেফতার


দুর্নীতির মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন-হে।

গ্রেফতারের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে শুক্রবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট থাকাকালে দুর্নীতির কেলেঙ্কারির ঘটনায় গিউন-হে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজিরা দেন।

দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগের মামলায় শুনানি শেষে ৬৫ বছর বয়সী সাবেক এ প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের অনুমতি দেন আদালত। এরপর তাকে একটি ডিটেনশন সেন্টারে নেওয়া হয়।

গিউন-হের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, সরকারি তথ্য ফাঁস, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ আছে। অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন তিনি।

এরপর গিউন-হেকে দেশটির সাংবিধানিক আদালত বরখাস্ত করেন। দুর্নীতির কেলেঙ্কারির অভিযোগে পার্লামেন্টে অভিশংসন প্রস্তাব পাস হওয়ার পর দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত ওই রায় দেন।

ধর্ষণে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে এক নম্বরে আমেরিকা চতুর্থ ভারত

ধর্ষণের ঘটনায় বিশ্বে এক নম্বরে অবস্থান করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র । তালিকার দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ ভারতের অবস্থান তালিকার চারে । দশটির মধ্যে চারটিই পশ্চিমা বিশ্বের উন্নত দেশ । ২০১৬ ধর্ষণ অপরাধের শীর্ষ থাকা ১০টি দেশের নাম প্রকাশ করেছে ওয়ান্ডারলিস্ট নামে একটি সংবাদমাধ্যম ।
প্রকাশিত খবরে ধর্ষণে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে আমেরিকার নাম রয়েছে এক নম্বরে । বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলো ধর্ষণের মতো বর্বর ঘটনায় সোচ্চার হলেও দেখা যাচ্ছে অপরাধের শীর্ষে রয়েছে সেই সব উন্নত রাষ্ট্রই । আগের বছর তালিকার শীর্ষে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা দুইয়ে নেমেছে । ভারতের আগে তিন নম্বরে রয়েছে ইউরোপের দেশ সুইডেন ।
বেষণা বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তিনজন নারীর একজন পুরো জীবনে একবার হলেও ধর্ষণের শিকার হন । গড়ে যুক্তরাষ্ট্রে ৯১ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হন । সেখানে প্রতি ছয়জন নারীর মধ্যে পাঁচজন ধর্ষণের শিকার অথবা ধর্ষণ চেষ্টার শিকার হন । আর ভারতে প্রতি ২২ মিনিটে একজন নারী কোনো না কোনোভাবে নির্যাতনের শিকার হন । ধর্ষকদের ৯ শতাংশই ধর্ষিতার নিকটাত্মীয় বা পড়শি ।
ধর্ষণ অপরাধের শীর্ষে থাকা দেশগুলো হলো
১. আমেরিকা,
২. দক্ষিণ আফ্রিকা,
৩. সুইডেন,
৪. ভারত,
৫. যুক্তরাজ্য,
৬. জার্মানি,
৭. ফ্রান্স,
৮. কানাডা,
৯. শ্রীলঙ্কা এবং
১০. ইথিওপিয়া ১০ নম্বর অবস্থানে ।

পরিচালকের ‘অশ্লীল’ মন্তব্যের জবাব দিলেন সানি লিওন


আন্তর্জাতিক নারী দিবসের দিন সানি লিওনকে উল্লেখ করে একাধিক বিতর্কিত টুইট করে সমালোচনার মুখে পড়েন পরিচালক রামগোপাল বার্মা । বেশিরভাগ নেটিজেনরাই রামগোপালের সানি লিওনকে নিয়ে নারী দিবসের দিন অশ্লীল টুইটের সমালোচনা করেছেন । এবার সেই টুইট প্রসঙ্গে মুখ খুললেন সানি লিওন স্বয়ং ।
রামগোপাল নারী দিবসের দিন তাঁর টুইটে লিখেছিলেন, ‘আজ সারা দুনিয়া যখন নারী দিবস পালনে মগ্ন, তখন তিনি ‘হ্যাপি মেনস ডে’ পালন করছেন । তিনি আরও বলেন, দুনিয়ায় কোনো মেনস ডে নেই কারণ, বছরের ৩৬৪ দিনই তাঁদের দিন । তাঁরাই নারীদের একটা দিন দিয়েছেন । তারপর টুইট করেন, আমি প্রত্যেক নারীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, এবং বলছি প্রত্যেক পুরুষকে তাঁরা সেভাবেই সব সময় খুশি করুক, যেমনভাবে সানি লিওন করেন’।
তারপরই নেটিজেনদের পাল্টা তোপ শুরু হয় । এরপর সানি টুইটারে তাঁর একটি ভিডিও পোস্ট করেন । সেখানে তিনি কারও নাম না করে বলেন, প্রত্যেকের উচিৎ নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন করা । পরিবর্তন তখনই আসা সম্ভব যখন আমরা একযোগে ভাবনায় পরিবর্তন আনব । প্রত্যেকের উচিৎ ভাবনা-চিন্তা করে শব্দ চয়ন করা । সানির ভিডিওর এই বক্তব্য থেকে একটা বিষয় পরিস্কার তিনি রামগোপালকে তাঁর ভাবনার জন্যে একহাত নিয়েছেন ।

রাতে ৪০ জন স্ত্রীর সঙ্গে গোসল করাটা ছিল এই রাজার প্যাশন !


বৈভব আর রাজকীয় অর্থ নয়-ছয়ের ইতিহাসে আজও কুখ্যাতই হয়ে রয়েছেন রাজস্থানের ভরতপুরের রাজা কিষণ সিংহ । রাজস্থান মানেই বীর রাজপুতদের জায়গা । মহারানা প্রতাপ সিংহ থেকে সংগ্রাম সিংহ— একের পরে এক বীরপুঙ্গবের জন্মের জায়গা হিসেবে আজও রাজস্থানের নাম গর্বভরে নেওয়া হয় ।  
শুধু বৈভব বা অর্থ নয়-ছয় করা নয়, রাজা কিষণ সিংহ যেভাবে নারীসঙ্গ উপভোগের জন্য এইসব করতেন, তার জন্য আজও তাকে ধিক্কার দেন রাজস্থানবাসী । ১৮৮৯ সালে জন্ম রাজা কিষণ সিংহের । দেওয়ান জারামানি দাসের লেখা বই থেকে রাজা কিষণ সিংহের নারীসঙ্গের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় ।  
জানা যায়, রাতের অন্ধকারে সুইমিং পুলে নগ্ন হয়ে স্ত্রীদের সঙ্গে গোসল করতে নামতেন কিষণ সিংহ । এটা ছিল নাকি তার প্যাশন । রাজা কিষণ সিংহের রাজমহলে ৪০ জন রানি থাকতেন । রাজার গোসলের এই রানিরাও নাকি নগ্ন হয়ে পুলে নেমে পড়তেন ।  
বিলাসবহুল এই জীবনকে আরও রঙিন করতে রাজমহলের সামনে গোলাপি মার্বেলে সুইমিং পুল বানিয়েছিলেন কিষণ সিংহ । এমনকী, সেই সুইমিং পুলে যাওয়ার রাস্তা বাঁধানো হয়েছিল চন্দন কাঠে । সুইমিং পুলে নামার জন্য চন্দন কাঠের সিঁড়িও বানানো হয়েছিল । পুলের মধ্যে ২০টি চন্দনকাঠের পাটাতন এমনভাবে রাখা হয়েছিল যে, এক একটি পাটাতলে ২জন করে রানি আরামসে দাঁড়াতে পারতেন । 
রাজা কিষণ সিংহের নির্দেশে প্রত্যেক রানিকেই হাতে মোমবাতি নিয়ে পুলের সিঁড়ি থেকে একদম সিড়ির শেষ ধাপ পর্যন্ত দাঁড়াতে হতো । মোমবাতি হাতে রানিরা পুলে এসে হাজির হলে নিবিয়ে দেওয়া হত রাজপ্রাসাদের সমস্ত আলো ।
রানিরা পুলের সামনে এসে দাঁড়ানোর পরে রাজা পুলে আসতেন । সুইমিং পুলে নামার সময়ে এক এক করে রানিদের পুলে ছুড়ে দিতেন রাজা । কেবল একজন রানিকে বাহুডোরে নিয়ে নিতেন । রাজা পুলে নামলে নগ্ন অবস্থায় হাতে মোমবাতি নিয়ে নৃত্য পরিবেশন করতে হত রানিদের । 
রানিদের উদ্দেশে কিষণ সিংহের কঠোর নির্দেশ ছিল— মোমবাতি যেন না নেবে । নাচের শেষমুহূর্ত পর্যন্ত যে রানির হাতের মোমবাতি জ্বলত, তাঁকে নিয়ে নিজের খাসমহলে যেতেন রাজা । এর মানে, ওই রানি সেই রাতে রাজার সঙ্গে রাত কাটানোর সুযোগ পেতেন ।

মানুষের ৬টি অভ্যাস জীবনে অভাব-অনটন ডেকে আনে

জীবনে সুখের জন্য টাকাপয়সার প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না । কিন্তু সকলের অর্থভাগ্য সমান হয় না । কোনও কোনও মানুষ পরিশ্রম ও নিষ্ঠা সত্বেও কোনও দিনই আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জন করতে পারেন না । বাস্তুশাস্ত্র বলে, আমাদের কিছু কিছু অভ্যেসই আমাদের চারপাশে নেতিবাচক শক্তির এমন একটি বলয় গড়ে তোলে যে, আমাদের জীবনে অর্থাগমের পথ প্রশস্ত হয় না । এই অভ্যেসগুলি থেকে মুক্তি পেলেই আর্থিক দুর্দশারও অনেকখানি অবসান ঘটে বলে মনে করে বাস্তুশাস্ত্র । কোন কোন অভ্যেস অর্থভাগ্যের পক্ষে ক্ষতিকর ? আসু‌ন, জেনে নেওয়া যাক—
১. টিফিন বক্সে মিষ্টি নিয়ে ঘোরাঃ অনেকে আছেন, মিষ্টি ছাড়া যাঁদের খাওয়া সম্পূর্ণই হয় না । এঁরা বাইরে টিফিন নিয়ে গেলে, টিফিন কেরিয়ারে করে অবশ্যই মিষ্টি বয়ে নিয়ে যান । বাস্তুর মতে, মিষ্টি নেতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে । এতে অর্থাগমের পথে বাধা সৃষ্টি হয় । কাজেই সঙ্গে মিষ্টি নিয়ে ঘোরা, খুব বুদ্ধিমানের কাজ নয় ।
২. রাত্রিবেলা সুগন্ধী দ্রব্য মাখাঃ অনেকে রয়েছেন, যাঁরা রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে সেন্ট বা ডিও-র মতো সুগন্ধী মেখে শোন । এতে অশুভ শক্তি উজ্জীবিত হয় বলেই মনে করে বাস্তু । পরিণামে আর্থিক দুর্গতি বৃদ্ধি পায় ।
৩. নোংরা পোশাক পরাঃ একই পোশাক অনেক দিন না-কেচে পরা যাঁদের অভ্যেস, তাঁরা সাবধান । বাস্তু বলছে, অপরিচ্ছন্ন পোশাক পরার ফলে নেতিবাচক শক্তির অধীনে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । ফলে টাকাপয়সার দিক থেকেও দুর্ভাগ্যের সম্মুখীন হতে হয় ।
৪. ঘরে মাকড়শার জাল পরিষ্কার না করাঃ ঘরে মাকড়শার জল জমে ওঠা, বাস্তমতে, অত্যন্ত অশুভ । এতে বাসস্থানের চার দিকে নেতিবাচক শক্তির বসতি গড়ে ওঠে । গৃহজীবনের সামগ্রিক অবনতি ঘটে এতে ।
৫. বড় নখ রাখাঃ বড় নখ রাখার অভ্যেস রয়েছে যাঁদের, তাঁরা সাবধান হন । বাস্তু বলছে, বড় নখের ফলে নেতিবাচক শক্তি উজ্জীবিত হয়, এর প্রভাবে শরীর-স্বাস্থ্যের যেমন অবনতি হয়, তেমনই অর্থাগমের পথেও বাধা সৃষ্টি হয় ।
৬. খোলা চুলে ঘুরে বেড়ানোঃ বাস্তু মতে, যাঁরা লম্বা চুল রাখেন, এবং চুল না বেঁধেই রাস্তাঘাটে বেরনো যাঁদের অভ্যেস, তাঁদের উপর অশুভ শক্তি ক্রিয়াশীল হয় । এঁদের অর্থভাগ্যে কোনও দিন উন্নতি হয় না ।

Thursday, March 30, 2017

মাতা-পিতার বিচ্ছেদ হলে সন্তান কার সঙ্গে থাকবে?


সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি হারে বিবাহবিচ্ছেদ হচ্ছে। এতে হুমকির মুখে পড়ছে শিশুদের জীবন। সন্তান কার সঙ্গে থাকবে—এ নিয়ে টানাহেঁচড়াও কম হয় না। এমনকি কখনো কখনো বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। অথচ এ বিষয়ে ইসলামের নীতিমালা অনুসরণ করা হলে এ নিয়ে বিভেদ থাকার কথা নয়।
জন্মগতভাবে সন্তান মাতা-পিতা উভয়ের। বংশগত দিক দিয়ে সন্তান পিতার বলে গণ্য হয়ে থাকে। তবে সন্তানের প্রয়োজন ও সুবিধা অনুযায়ী তার দায়িত্বভার মাতা-পিতা উভয়ের ওপরই অর্পিত। কোনো কারণে মাতা-পিতার বিচ্ছেদ হয়ে গেলে তখন সন্তানের লালন-পালনবিষয়ক জটিলতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে শরিয়তের দিকনির্দেশনা হলো—শিশুসন্তানের লালন-পালনের অধিকার মায়ের। আর শিশু যত দিন পর্যন্ত পানাহার, পোশাক পরিধান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মধ্যে মায়ের মুখাপেক্ষী, তত দিন পর্যন্ত মা শিশুকে নিজ জিম্মায় রাখতে পারে। এর পরিমাণ ছেলেশিশুর জন্য সাত বছর, আর মেয়ের ক্ষেত্রে বালেগা হওয়া পর্যন্ত। ওই সময় শেষ হওয়ার আগে শরিয়ত সমর্থিত কোনো কারণ ছাড়া সন্তানকে তার মা থেকে পৃথক করা বৈধ নয়। ওই সময় পার হলে পিতা শিশুসন্তানকে মায়ের কাছ থেকে নিজ জিম্মায় নিয়ে আসতে পারে। (আদ্দুররুল মুখতার : ৩/৫৬৬)
সন্তান বড় হলে যার সঙ্গে ইচ্ছা থাকতে পারবে।
শিশুর ভরণপোষণের ব্যয়ভার
সন্তান যার কাছেই প্রতিপালিত হোক না কেন, তার ভরণপোষণের ব্যয়ভার পিতার ওপরই ন্যস্ত থাকবে। তবে সন্তানের নিজস্ব সম্পত্তি থাকাবস্থায় তার সম্পদ থেকে ব্যয় করা যাবে, যদি পিতার সামর্থ্য না থাকে। (আদ্দুররুল মুখতার : ৩/৫৫৭)
মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর পিতার কর্তব্য হলো, বিধি মোতাবেক (শিশুদের) মাতাদের খাবার ও পোশাক প্রদান করা। সাধ্যের অতিরিক্ত কোনো বক্তিকে দায়িত্ব প্রদান করা হয় না। আর কষ্ট দেওয়া যাবে না কোনো মাকে তার সন্তানের জন্য কিংবা কোনো বাবাকে তার সন্তানের জন্য। ’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৩৩)
যেসব কারণে মা এ অধিকার হারাবেন
এক. নীতিহীন জীবন যাপন করলে। দুই. যদি এমন কারো সঙ্গে তার বিয়ে হয়, যিনি শিশুটির মাহরাম আত্মীয় নয়, কেননা তখন সে স্বামীর বাড়িতে স্বামীর হক আদায় করতে গিয়ে শিশুর লালন-পালনে ব্যাঘাত হবে। তিন. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে ও দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে। চার. যদি সে ইসলাম ত্যাগ করে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করে। পাঁচ. যদি সন্তানের পিতাকে তার জিম্মায় থাকা অবস্থায় দেখতে না দেওয়া। (বাদায়েউস সানায়ে : ৪/৪২)
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) সূত্রে বর্ণিত। একদা এক মহিলা বলল, হে আল্লাহর রাসুল! এই সন্তানটি আমার গর্ভজাত, সে আমার স্তনের দুধ পান করেছে এবং আমার কোল তার আশ্রয়স্থল। তার পিতা আমাকে তালাক দিয়েছে। এখন সে সন্তানটিকে আমার থেকে কেড়ে নিতে চাচ্ছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে বললেন, তুমি অন্যত্র বিয়ে না করা পর্যন্ত তুমিই তার অধিক হকদার। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ২২৭৬)
তবে মা যদি তার নতুন সংসারে সন্তানকে হেফাজতে রাখতে পারে এবং মায়ের পরবর্তী স্বামী এ সন্তানকে লালন-পালনে সন্তুষ্ট থাকে, সে ক্ষেত্রে মাকে সন্তানের জিম্মাদারি দিতে কোনো সমস্যা নেই। (ফাতাওয়ায়ে হক্কানিয়া ৪/৪২৫)
মায়ের অবর্তমানে শিশুর জিম্মাদারি
মায়ের অবর্তমানে শিশুর জিম্মাদারি মায়ের নিকটাত্মীয়দের কাছে চলে যাবে। এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট ক্রমধারা অবলম্বন করা হবে। মায়ের অবর্তমানে নাবালক শিশুর হেফাজতকারী পর্যায়ক্রমে হবেন মায়ের মা (নানি, নানির মা—যত ওপরের দিকে হোক), এরপর পিতার মা (দাদি, দাদির মা—যত ওপরের দিকে হোক), আপন বোন (মা, বাবা একই), বৈপিত্রেয় বোন (মা একই কিন্তু বাবা ভিন্ন), আপন বোনের মেয়ে (যত নিচের দিকে হোক), বৈপিত্রেয় বোনের মেয়ে (যত নিচের দিকে হোক), পূর্ণ খালা (যত ওপরের দিকে হোক), বৈপিত্রেয় খালা (যত ওপরের দিকে হোক), আপন ফুপু (যত ওপরের দিকে হোক)। উল্লেখ্য, আত্মীয়রা ক্রমানুসারে একজনের অবর্তমানে বা অযোগ্যতার কারণে অন্যজন জিম্মাদারিত্বের অধিকারী হবেন।
মা অথবা অন্য নারী আত্মীয়দের অবর্তমানে শিশুর জিম্মাদার হতে পারেন যাঁরা তাঁরা হলেন : বাবা, বাবার বাবা (যত ওপরের দিকে হোক), আপন ভাই, রক্তের সম্পর্কের ভাই, আপন ভাইয়ের ছেলে, রক্তের সম্পর্কের ভাইয়ের ছেলে, বাবার আপন ভাইয়ের ছেলে, বাবার রক্তের সম্পর্কের ভাইয়ের ছেলে। স্মর্তব্য যে একজন পুরুষ আত্মীয় একজন নাবালিকার জিম্মাদার শুধু তখনই হতে পারবেন, যখন তিনি ওই নাবালিকার মাহরাম (নিষিদ্ধ স্তরের) আত্মীয় হন। (বাদায়েউস সানায়ে : ৪/৪, রদ্দুল মুহতার : ২/৬৩৮)
শিশুসন্তানের সাক্ষাতের অধিকার
সন্তান যার কাছেই প্রতিপালিত হোক, মা-বাবার কোনো একজন যদি সন্তানকে দেখতে চায় অথবা সন্তান মা-বাবাকে দেখতে চায়, তাহলে অবশ্যই সাক্ষাতের সুযোগ দিতে হবে। (রদ্দুল মুহতার : ২/৬৪৩)
এ বিষয়ে আরব-অনারবের সব আলেম একমত। এ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হলে তা জুলুম ও অন্যায় হিসেবে সাব্যস্ত হবে।

লেখক : ফতোয়া গবেষক
ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার

ঢাকায় আইপিইউ সম্মেলন উপলক্ষে শাহজালালে চার স্তরের নিরাপত্তা

ঢাকায় অনুষ্ঠেয় ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) ১৩৬তম সম্মেলন উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চারস্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে।  
বাড়তি নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বিমানবন্দরে শুধুমাত্র বিদেশগামী যাত্রীদেরকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে। যাত্রীদের সাথে আসা আত্মীয়-স্বজন কিংবা দর্শনার্থীদের ভেতরে ভেতরে প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়েছে।  
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ও আইপিইউর যৌথ উদ্যোগে আগামী ১ থেকে ৫ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলন ঘিরে ঢাকায় আসছেন ১৩১টি দেশের স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার ও সংসদ সদস্যসহ প্রায় দেড় হাজার অতিথি।  
জানা গেছে, আগামী ১ এপ্রিল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে ১৩৬তম আইপিইউ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন।  
আয়োজক দেশ হিসেবে সম্মেলনের সভাপতিত্ব করবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসসানুল গনি চৌধুরী জানান, ঢাকায় অনুষ্ঠেয় ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের সম্মেলন উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের চেয়ে কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে। আইপিইউ সম্মেলনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অতিথিরা নিরাপদে ফিরে যাওয়া পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে ।
এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) এর এএসপি (মিডিয়া) তারেক আহমেদ সিদ্দিক জানান, আইপিইউ’র ১৩৬তম সম্মেলনের বিমানবন্দরে চার স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে।  
তিনি আরো বলেন, তিন শিফটে বিমানবন্দরে ১২শ’ ফোর্স দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত রয়েছে। 

কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীর জয় ।

কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বেসরকারি ফলাফলে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু দ্বিতীয় বারের মত বিজয়ী হয়েছেন। 
 
বেসরকারি ফলাফলে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু ধান শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৮৯৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমা নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৭৮৬৩ ভোট। 
 
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়, চলে বিকাল চারটা পর্যন্ত। 
 
ভোটগ্রহণকালে ককটেল বিস্ফোরণ ও মারধরের ঘটনা ঘটলেও বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।  কুমিল্লা সিটি কলেজ কেন্দ্রে পুরুষদের ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়।  
 
নির্বাচনে মেয়র পদে চারজন, ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১১৪ জন এবং ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৪০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
 
২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে মনিরুল হক সাক্কু মেয়র নির্বাচিত হন।

ব্রাজিলে পরিত্যক্ত এক হীরার খনি থেকে এখনো প্রাচীন পদ্ধতিতে হীরা আহরণ করছেন সেখানকার স্থানীয় অধিবাসীরা।


বহু আগে পরিত্যক্ত ব্রাজিলের এক হীরার খনি থেকে এখনো প্রাচীন পদ্ধতিতে হীরা আহরণ করছেন সেখানকার স্থানীয় অধিবাসীরা।

ব্রাজিলের রিও জেকিচিনওইয়া নদীতীরবর্তী একটি অঞ্চল আরেইনা। সেই অষ্টাদশ শতকেই এখানে অভিযান শুরু হয়েছিল সোনার খনির খোঁজে। আর সেই সোনার খনি খুঁজতে খুঁজতে ১৭২৫ সালে তার চেয়েও বড়সড় আবিষ্কার করে বসেন অভিযাত্রীরা। আবিষ্কার করে বসেন আস্ত এক হীরার খনি। নাম দেওয়া হয় মিনা জেরাইস। দক্ষিণ আফ্রিকার কিম্বার্লি ও অন্যান্য হীরার খনি আবিষ্কারের আগে এই মিনাস জেরাইসই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হীরার খনি। বড় বড় কম্পানিগুলো রীতিমতো লঙ্কাকাণ্ড লাগিয়ে দিয়েছিল আরেইনয়। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার হীরার খনিগুলো আবিষ্কারের পর গুরুত্ব হারাতে থাকে মিনা জেরাইস। এখন তো হীরা উত্তোলনের দিক দিয়ে বেশ পিছিয়েই পড়েছে ব্রাজিল। আর মিনা জেরাইসকে বলা যেতে পারে পরিত্যক্ত খনি। লাভজনক না হওয়ায় একে একে সব কম্পানিই খনিটা ছেড়ে যেতে থাকে। শেষ দিকে এমনকি খনি মজুরদের ঠিকঠাক টাকা দিতেও হিমশিম খাচ্ছিল কম্পানিগুলো। আর এখন তো ওখানে কোনো কম্পানিই হীরা উত্তোলন করছে না।
আর এই সুযোগটাই নিচ্ছে ওখানকার স্থানীয় মানুষ। তারা পরিত্যক্ত খনিজুড়ে যেন গড়ে তুলেছে এক খনি-গ্রাম। খনি এলাকায় কম্পানিগুলো যেসব বিশাল গর্ত খুঁড়েছিল, সেগুলোর আশপাশে তারা কাঠের ঘর বানিয়ে থাকছে। আর আট-দশজনের দল পাকিয়ে নিজেদের ভাগ্য ফেরাতে সনাতন পদ্ধতিতেই অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে। যার কাছে যা থাকে তা-ই নিয়ে তারা খনিতে গিয়ে হীরা খোঁজে। কাঠের তৈরি ছুরি, চালুনি আর লম্বা পানির পাইপ। পাথর আর কাদামাটির মধ্য থেকে হীরা খুঁজে পাওয়া খুবই দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল এক প্রক্রিয়া। সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে খনন চালালেও এখানে সফল হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। হীরা খোঁজার জন্য গ্রামবাসীরা কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে একসঙ্গে কাজ করে। প্রতিটি দলে থাকে ১০ জন বা তারও কম লোক। প্রথমে ৫০ মিটার গভীর পর্যন্ত মাটি খুঁড়তে হয়। তারপর পানির পাম্প বা পুরনো ট্রাকের ইঞ্জিন দিয়ে পাথর সরানো হয়। সব শেষে খননকারীরা এই পাথরগুলোর ভেতরেই বিভিন্ন উপায়ে হীরা খুঁজতে শুরু করে।
প্রত্যন্ত আরাইনা এলাকার প্রায় ১০০ লোক হীরার খনি খননের সঙ্গে জড়িত। পৃথিবীর সবচেয়ে দামি রত্ন তোলাই তাদের কাজ, তবুও তাদের কাঠের ঘরে নেই পানি কিংবা বিদ্যুৎ। এত যে পরিশ্রম করে তারা খনন কাজ করছে, তাতে কিন্তু ন্যূনতম আয়রোজগারের কোনো নিশ্চয়তাও নেই। তবু তারা এ কষ্ট স্বীকার করছে ওই একটি কারণে। যদি পেয়ে যায় একটা হীরা! তাহলেই তো নিদেনপক্ষে কয়েক হাজার ডলারের হাতছানি।

টেক্সাসে গির্জার বাস দুর্ঘটনায় ১৩ জনের প্রাণহানি

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের পাহাড়ি এলাকায় গির্জাগামী একটি মিনিবাসের সঙ্গে অপর এক পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। 
 
কর্মকর্তারা জানান, বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২ টায় সান অ্যান্টেনিও শহরের ১২০ কিলোমিটার পশ্চিমে গার্নার স্টেট পার্ক সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। টেক্সাসের জননিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা সার্জেন্ট কোনার্ড হেইন জানিয়েছেন, ভয়াবহ এ দুর্ঘটনায় আরো দুই ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছে।
 
‘এটি সত্যিই এক বিভীষিকাময় দৃশ্যের সৃষ্টি করেছে’ জানিয়ে অরলান্ডো জননিরাপত্তা বিভাগের আরেক কর্মী সাংবাদিকদের বলেন, দুর্ঘটনায় বাসের চালকসহ ঘটনাস্থলেই আরো ১২ জন নিহত হয়। এছাড়া অপর এক ব্যক্তি ৭৫ কিলোমিটার দূরের সান এন্তোনিও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
 
তবে তাৎক্ষনিকভাবে দুর্ঘটনার কারণ জানা না গেলেও সংশ্লিষ্ট পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাসটিতে টেক্সাসের ফার্স্ট ব্যাপ্টিস্ট গির্জার ১৪ জন বয়স্ক লোক ছিলেন। টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবোট এ দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। সিএনএন। 

মেক্সিকোর খাদ থেকে ১০ ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

মেক্সিকোর পশ্চিমাঞ্চলের একটি খাদে বুধবার অন্তত ১০টি লাশ পাওয়া গেছে। দেশটির কর্তৃপক্ষ একথা জানিয়েছে।
 
দেশটির কোলিমার গভর্নর জোস ইগনাসিও পেরালতা বলেন, জালিস্কো ও কোলিমা রাজ্যের সীমান্তবর্তী স্থানে কুয়েসেরিয়া শহরের কাছে গভীর একটি খাদের নিচে লাশগুলো পাওয়া গেছে। 
 
এ ঘটনায় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘কয়েকটি লাশ ইতোমধ্যেই পচে গেছে। কোন কোনটি কঙ্কালে পরিণত হয়েছে।’
 
গভর্নর আরো বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি তদন্ত চলছে। এ পর্যন্ত আমরা ১০টি লাশ পেয়েছি এবং এটিই সর্বশেষ খবর।’
 
তবে ধারণা করা হচ্ছে লাশগুলো মাদক চোরাচালানকারী গোষ্ঠী সদস্যদের। ওই এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী মাদক চক্রগুলোর মধ্যে প্রায়ই খুনের ঘটনা ঘটে। এএফপি।

ঘূর্ণিঝড় ডেবি: অস্ট্রেলিয়ায় বন্যায় ২ হাজার স্কুল বন্ধ ঘোষণা

অস্ট্রেলিয়ায় কুইন্সল্যান্ডে ঘূর্ণিঝড় ডেবির প্রভাবে সংঘটিত বন্যার কারণে ২ হাজার স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কুইন্সল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে জনবহুল এলাকায় আঘাত হানার পরে বন্যার ফলশ্রুতিতে ৪০ হাজার মানুষকে উচুস্থানের দিকে সরে যেতে পরামর্শ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
 
কুইন্সল্যান্ডের রাজধানী ব্রিসবেনে দুই ঘণ্টায় ২০ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। হাজারো মানুষ বিদ্যুৎ ছাড়া দিন অতিবাহিত করছেন। কুইন্সল্যান্ডের প্রিমিয়ার (রাজ্য প্রধান) আনাসতাসিয়া পালাসচুক বলেন, কুইন্সল্যান্ডের আগ্নেস ওয়াটার থেকেন কুলাংগাটা পর্যন্ত ৬০০ কিলোমিটার এলাকার সব স্কুল আগামী সোমবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
 
বন্যায় কর্তৃপক্ষ জনগণকে রাস্তায় না নামতে এবং দোকানপাট বন্ধ রাখতে অনুরোধ করেছে। নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের জরুরি সেবার টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়, এখন সময় স্থানান্তরের, দেরি করবেন না। স্থানান্তরের নির্দেশ মানা বাধ্যতামূলক। বিবিসি।

সরকারি স্কুল কলেজের ফি বাড়বে ৫ গুণ: অর্থমন্ত্রী

সরকারি স্কুল কলেজের ফি ৫ গুণ বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বৃহস্পতিবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রাক বাজেট আলোচনায় অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
 
বিস্তারিত আসছে.............

নাসিরপুরে আত্মঘাতী বিস্ফোরণে ৭-৮ জঙ্গি নিহত

মৌলভীবাজারের নাসিরপুরে জঙ্গি আস্তানায় আত্মঘাতী বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৭-৮ জন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের  প্রধান মনিরুল ইসলাম অপারেশন হিটব্যাক নিয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
 
মনিরুল ইসলাম বলেন, ভেতরে থাকা জঙ্গিদের মৃতদেহ বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। মৃতদেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়ায় ঠিক কত জঙ্গি ভেতরে ছিল সেটা নিশ্চিতভাবে না বলা গেলেও ৭ থেকে ৮ জন ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। 
 
মনিরুল ব্রিফিং এ বলেন বুধবার বিকেলে সোয়াটের  অভিযানের আগে মাইকের সাহায্যে আত্মসমর্পণের জন্য বারবার অনুরোধ জানায়। আশেপাশের মানুষ শুনেছেন। তারা ওই সময়টাতেই প্রচণ্ড বিস্ফোরন শুরু হয়। সর্বমোট ১২টি বিস্ফোরণ হয় বলে জানিয়েছেন তিনি।
 
সিটি প্রধান বলেন, নিহত ব্যক্তিরা নব্য জেএমবির সদস্য। এর আগে গত মঙ্গলবার মৌলভীবাজারে পৃথক দুটি স্থানে দুটি বাড়ি জঙ্গি আস্তানা হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। রাতের বিরতি ও ভোরের বৈরী আবহাওয়ার কারণে নাসিরপুরে জঙ্গি আস্তানায় অভিযানে ছেদ পড়েছিল। আবহাওয়ার বৈরী ভাব প্রশমিত হলে আজ নাসিরপুরের জঙ্গি আস্তানায় ফের অভিযান শুরু হয়। 

কুমিল্লা সিটি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন চলছে ভোট গণনা। এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়, চলে বিকাল চারটা পর্যন্ত। 
 
 
ভোটগ্রহণকালে ককটেল বিস্ফোরণ ও মারধরের ঘটনা ঘটলেও বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।  কুমিল্লা সিটি কলেজ কেন্দ্রে পুরুষদের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। তবে কেন্দ্রটিতে নারীরা ভোট দিয়েছেন 
 
নির্বাচনে মেয়র পদে চারজন, ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১১৪ জন এবং ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৪০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

Wednesday, March 29, 2017

ব্রাজিল নিয়ে উন্মাদনায় চিন্তিত উইলিয়ান!

 

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

সম্পাদকীয় কার্যলয়

Rua padre germano mayar, cristo rio -80040-170 Curitiba, Brazil. Contact: +55 41 30583822 email: worldnewsbbr@gmail.com Website: http://worldnewsbbr.blogspot.com.br

সম্পাদক ও প্রকাশক

Jahangir Alom
Email- worldnewsbb2@gmail.com
worldnewsbbbrazil@gmail.com
 
Blogger Templates